পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N98S প্রবাসী sasēT পাগলী তখনও বলে যাচ্ছে। অনেক সব কথা, অদ্ভূত ऍब्रtंद्र कुश ॥ —এক ধরণের অপদেবতা আছে, তন্ত্রে তাদের বলে হাকিনী। তারা অতি ভয়ানক জীব। বুদ্ধি মানুষের চেয়ে অনেক কম, দয়া মায়া বলে পদার্থ নেই তাদের। পশুর মত মন। কিন্তু তাদের ক্ষমতা সব চেয়ে বেশী। এরা যেন প্রেতলোকের বাঘ-ভালুক। ওদের দিয়ে কাজ বেশী হয় ব’লে যাদের বেশী দুঃসাহস, এমন তান্ত্রিকেরা হাকিনীমন্ত্রে সিদ্ধ হবার সাধন করে। হ'লে খুবই ভাল, কিন্তু বিপদের ভয়ও পদে পদে। তাদের নিয়ে যখন তখন খেলা করতে নেই, তাই তোকে বারণ করি। তুই বুঝিস নে তাই রাগ করিস। কৌতুহল আর সংবরণ করতে না পেরে জিজ্ঞেস করলাম —তুমি তাহলে হাকিনীমন্ত্রে সিদ্ধ, না ? ঠিক বল । পাগলী চুপ করে রইল। আমি তাকে আর প্রশ্ন করলাম না, বুঝলাম পাগলী এ-কথা কিছুতেই বলবে না। কিন্তু এ-বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ রইল না। পরদিন গ্রামের লোকে আমাকে পাগলীর সম্বন্ধে অনেক কথা বললে । বললে—আপনি ওখানে যাবেন না অত ঘন ঘন। পাগলী ভয়ানক মানুষ, ওর মধ্যে এমন শক্তি আছে, আপনার একেবারে সর্বনাশ করে দিতে পারে। ওকে বেশী ঘাটাবেন না মশায়। গায়ের কোন লোক ওর কাছেও ঘেসে না। বিদেশী লোক মারা পড়বেন শেষে ? মনে ভাবলাম, কি আর আমার করবে, যা করবার তা করেছে । তার কাছে না গিয়ে থাকবার শক্তি আমার নেই। তার পরে একদিন যা হ’ল, তা বললে বিশ্বাস করবেন না। একদিন সন্ধ্যার পরে পাগলীর কাছে গিয়েছি, কিন্তু এমন ভাবে গিয়েছি পাগলী না টের পায়। পাগলীর সেই বটতলায় গিয়ে হঠাৎ অবাক হয়ে দাড়িয়ে রইলাম । বটতলায় পাগলী বসে নেই, তার বদলে একটী ষোড়শী বালিকা গাছের গুড়িতে ঠেস দিয়ে সামনের দিকে চেয়ে রয়েছে। চোখের ভুল নয় মশায়, আমার তখন কাচা বয়েস, চোখে ঝাপসা দেখবার কথা নয়, স্পষ্ট দেখলাম। : ভাবলাম, তাই ত এ আবার কে এল ? ৰাই কি না যাই ? দু-এক পা এগিয়ে সঙ্কোচের সঙ্গে জিজ্ঞেস করলাম, মা, তিনি কোথায় গেলেন ? মেয়েটি হেসে বললে, কে ? —সেই তিনি এখানে থাকতেন। মেয়েটি খিলখিল করে হেসে বললে—আ মরণ, কে তার নামটাই বল না—নাম বলতে লজ্জা হচ্ছে নাকি ? আমি চমকে উঠলাম। সেই পাগলীই ত ! সেই হাসি, সেই কথা বলবার ভঙ্গি। এই ষোড়শী বালিকার মধ্যে সেই পাগলী রয়েছে লুকিয়ে। সে এক অদ্ভূত আকৃতি, ভেতরে সেই পরিচিতা পাগলী, বাহিরে এক অপরিচিত রূপসী ষোড়শী বালিকা। মেয়েটি হেসে ঢলে পড়ে আর কি। বললে—এস না, বস না এসে পাশে–লঙ্গ কি ? আহ, আর অত লজ্জায় দরকার নেই। এস— হঠাৎ আমার বড় ভয় হ’ল । মেয়েটির রকম-সকম আমার ভাল বলে মনে হ’ল না—তা ছাড়া আমার দৃঢ় বিশ্বাস হ’ল এ পাগলীই, আমায় কোন বিপদে ফেলবার চেষ্টায় আছে। ফিরে চলে যাচ্ছি, এমন সময়ে পরিচিত কণ্ঠের ডাক শুনে থমকে দাড়ালাম, দেখি, বটতলায় পাগলী বসে আছে— আর কেউ কোথাও নেই। আমার তখনও ভয় যায় নি। ভাবলাম, আজ আর কিছুতেই এখানে থাকব না, আজ ফিরে যাই । পাগলী বললে—এস ব’ল । বললাম—তুমি ও-রকম ছোট মেয়ে লেজেছিলে কেন ? তোমার মতলবখানা কি ? . शाशनौ बगएग-चा भद्र, घाdब भग्न, थाश्वांनতাবোল বকৃছে। दलणांभ-न, जडिा कथां दलक्केि, चांभांब ¢कांन छब्र দেখিও না। তোমায় যখন মা বলে ডেকেছি। পাগলী বললে—শোন তৰে। তুই সেরকম নল । তন্ত্রের সাধনা তোকে দিয়ে হবে না, অত বাৰু সেজে থাকবার कांज नग्न । थांक cडॉटक छ्-७कर्छ किङ्ग क्ष, श्रzष्ठद्दे