পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cপীৰ তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প NHONළං তুষ্ট করে খেতে পাৰি। একটা মড় চাই। আসবে কিন্তু ফিরবার *ष उथन चांबांग्र बक। भां★जैौ BBBB BBB DDS D BB BBBS BB BB BBB BBB BB BBB BBB BB BB DDDD D কর। কিন্তু যা বলে দেব, তাই করবি। রাজী আছিস্ করতে হ’ল। বিসাধনা ভিন্ন কিছু হবে না। उशन श्रांभि भब्रिब्रा इटग्न ऐं★♚श् ि। चांभि खैौफू ८लांक ছলাম না কোন কালেই, তবুও কখনও মড়ার উপরে বসে ধিনা করব এ-কল্পনাও করি নি। কিন্তু রাজী হলাম গিলীর প্রস্তাবে। বললাম—বেশ, তুমি যা বলবে তাই রব। কিন্তু পুলিসের হাঙ্গামার মধ্যে যেন না পড়ি। tর সব তাতে রাজী আছি । একদিন সন্ধ্যার কিছু আগে গিয়েছি। সেদিন দেখলাম গলীর ভাবটা যেন কেমন কেমন। ও আমায় বললে— কটা মড়া পাওয়া গিয়েছে, চুপি চুপি এস । জলের ধারে বড় একটা পাকুড় গাছের শেকড় জলের ধ্য অনেকখানি নেমে গিয়েছে। সেই জড়ানো পাকানো Tমগ্ন শেকড়ের মধ্যে একটা বোল-সতের বছরের মেয়ের বেধে আছে। কোন ঘাট থেকে ভেসে এসেছে বোধ হয়। ও বললে, তোল মড়াট—শেকড় বেয়ে নেমে যা। লর মধ্যে মড়া হালকা হবে। ওকে তুলে শেকড়ে খে দে । ভেসে না যায় | তখন কি করছি আমার জ্ঞান ছিল না। মড়ার পরনে নও কাপড়, সেই কাপড় জড়িয়ে গিয়েছে শেকড়ের মধ্যে। মাকে বিশেষ বেগ পেতে হ’ল না, অল্প চেষ্টাতেই সেটা ন তুলে ফেলি। পাগলী বললে—মড়ার ওপর বসে তোকে সাধনা করতে —ভয় পাবি নে ত ? ভয় পেয়েছ কি মরেছ । আমি হঠাৎ আশ্চৰ্য্য হয়ে চীৎকার করে উঠলাম। র মুখ তখন আমার নজরে পড়েছে। সেদিনকার সেই লী বালিকা। অবিকল সেই মুখ, সেই চোখ, কোন ९ cनई । পাগলী বললে – টেচিয়ে মরছিস কেন, ও আপদ ? জামার মাথার মধ্যে কেমন গোলমাল হয়ে গিয়েছে, । vीनशैौरक cनरर्ष ठशन जांभांब्र चऊास छघ्न श्ण । छांदनींब, dी कडि छद्रांनक cणांक cनषहि। शैोंtब्रब्र रू द्वैकदे वाल 1 ।। . . . . . শবসাধনার অনুষ্ঠান সম্বন্ধে সব কথা তোমায় বলবারও নয়। সন্ধ্যার পর থেকেই আমি শবের ওপর আসন করে বসলাম। পাগলী একটা অর্থশূন্ত মন্ত্র জামাকে বললে— সেটাই জপ করতে হবে অনবরত। আমার বিশ্বাস হয় নি যে এতে কিছু হয়। এমন কি, ও যখন বললে—যদি কোন বিভীষিকা দেখ, তবে ভয় পেয়ে না। ভয় পেলেই মরবে।—তখনও আমার মনে বিশ্বাস হয় নি। রাত্রি দুপুর হ’ল ক্রমে। নির্জন শ্মশান, কেউ কোন দিকে নেই, নীরন্ধ, অন্ধকারে দিকবিদিকৃ লুকিয়েছে। পাগলী যে কোথায় গেল, তাও আমি আর দেখি নি। হঠাৎ এক পাল শেয়াল ডেকে উঠল নদীর ধারে একটা কষাড় ঝোপের আড়ালে। শেয়ালের ডাক ত কতই গুনি, কিন্তু সেই ভয়ানক শ্মশানে এক টাটকা মড়ার ওপর বসে সে শেয়ালের ডাকে আমার সর্বাঙ্গ শিউরে উঠল। ঠিক সঙ্গে সঙ্গে অার একটি ব্যাপার ঘটল। বিশ্বাস করা-না-করা তোমার ইচ্ছে—কিন্তু তোমার কাছে মিথ্যে বলে আমার কোন স্বার্থ নেই। আমি তারানাথ জ্যোতিী, বুঝি কেবল পয়সী—তুমি আমাকে এক পয়সা দেবে না। সুতরাং তোমার কাছে মিথ্যে বলতে যাব কেন ? শেয়াল ডাকার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনে হ’ল শ্মশানের নীচে নদীজল থেকে দলে দলে সব বেী-মানুষরা উঠে আসছে—অল্পবয়সী বেী, মুখে ঘোমটা টান, জল থেকে উঠে এল অথচ কাপড় ভিজে নয় কারো। দলে দলে—একটা দুটো, পাচটা, দশট, বিশটা ৷ তারা সকলে এসে আমায় ঘিরে দাড়াল-আমি একমনে মন্ত্র জপ করছি। ভাবছি—যা হয় হবে। একটু পরে ভাল করে চাইতে গিয়ে দেখি, আমার চার পাশে একটাও বেী নয়, সব কররা পাখী, বীরভূমে নদীর চরে যথেষ্ট হয়। দু-পায়ে গভীর ভাবে হাটে ঠিক যেন মানুষের মত । এক মুহূর্তে মনটা হালকা হয়ে cशन-ठारे दन ! शत्र इब्रि ! *ीर्षी ! - • **