পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

c9R छब्रजत्रांखब्र शब्रिञ्च चर°क कब्रिब्रांश्लि । कठ यूशं षब्रिब्र কত ভ্ৰান্ত পথে পথে ঘুরিয়া আজ আবার দুইজনে দেখা । স্বধা দেখিয়াই চিনিয়াছে । আয়ত কালে চোখের কি স্নেহমাখা গভীর অতলম্পর্শ দৃষ্টি । বহুযুগের স্নেহ সঞ্চিত না হইলে দৃষ্টিতে এমন অমৃত কি উথলিয়া উঠে । মেয়েটিও যেন স্বধার মুখের দিকে তাকাইয়া স্থির হইয়া গেল। যেন সে কি একটা আকস্মিক আবিষ্কার করিয়াছে। ভদ্ৰলোক জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমার নাম কি ম৷ ” স্বধা যেন স্বপ্ন হইতে জাগিয়া উঠিয়া বলিল, “স্থধা।” তিনি আবার সঙ্গেহে প্রশ্ন করিলেন, “তুমি কার মেয়ে বল ত ! তোমাকে এখানে কেমন যেন নূতন নূতন দেখাচ্ছে - স্বধা বলিল, “আমার বাবার নাম শ্রীচন্দ্রকান্ত মিশ্র।” স্থিতহাস্তে ভদ্রলোকের মুখ উজ্জল হইয়া উঠিল। তিনি বলিলেন, “ও তুমি ত দেখছি মস্ত লোকের মেয়ে। ওরকম পণ্ডিত আজকালকার দিনে দেখা যায় না। আমার সঙ্গে র্তার আলাপ নেই বটে, কিন্তু তাকে আমি দেখেছি, তার আশ্চৰ্য্য গলার গানও শুনেছি। এই দেখ, আমারও একটি মেয়ে আছে হৈমন্তী, তোমার সঙ্গে আলাপ করে দিই। এই ইস্কুলেই ত পড়বে।” হৈমন্তী হাসিমুখে আসিয়া অতি পুরাতন বন্ধুর মত স্বধার হাত চাপিয়া ধরিল। কিন্তু স্বধা কেমন যেন সঙ্কোচে আড়ষ্ট হইয়া গেল। অমন পদ্মের পাপড়ির মত ধূলিলেশশূন্ত পেলৰ স্বন্দর বেশভূষা যাহার, অমন স্থদীর্ঘ মৃণালের মত গ্রীব, অমন গভীর অতলম্পর্শী দৃষ্টি বাহার, যাহার মুখের উদাস ভীটুকু, বাহার অতি লঘুক্ষিপ্ৰ গতি, আর পালকের মত হাল্কা চুলের রাশ দেখিলে তাহাকে সাধারণ পৃথিবীর মাস্থ্য মনে করিতে ইচ্ছা করে না, মনে হয় যেন কোন দামী बिणांउँौ ॐकषांब्र दहेद्दब्रव्र श्रद्रौब्र इदि ह*ां९ भांश्व झड़ेब्र বইএর পাতা ছাড়িয়া জাসিয়া দাড়াইয়াছে, সে এই স্বদেশী মিলের মোটা শাড়ী ও ধূলিধূসরিত চটপরা স্বধাকে এমন অসঙ্কোচে কাছে টানিয়া লইল কি করিয়া ? সুধার চটর ধূলা চুলের নারিকেল তেল হৈমজীর গায়ে লাগিয়া যদি একটুও তাহার বেশভূষার সৌন্দর্ঘ্যের হানি করে তাহা হইলে এমন শিল্পস্থষ্টিটিতে ৰে খুৎ ইয়া বাইৰে। エ●・○専ft奪T| \లిష్ట్రి কিন্তু হৈমন্তী যেন স্বধার মধ্যে কি পাইল। সে স্থধার মোটা কাপড় পাড়াগেয়ে সাজসজা কিছুই দেখিতে পাইল না । সে স্থধার লজ্জাজড়িত চোখের ভিতর আপনার গভীর দৃষ্টি নামাইয়া যেন কোন পূৰ্ব্বজন্মের পরিচয়ের স্বত্র খুজিতে লাগিল। যেন বলিতে লাগিল, “আমাকে তুমি ঠিক চিনেছ ত ?” ভদ্রলোক হৈমন্ত্ৰীকে হাত ধরিয়া টানিয়া বলিলেন, "চল হেমু, আগে ইস্থলে ভৰ্ত্তি হয়ে তার পর নূতন বন্ধুর সঙ্গে গল্প আলাপ ক'রো এখন ’ হৈমন্তী বাবার কথা বিশেষ গ্রাহ করিল বলিয়া মনে হইল না। সে বাবার সঙ্গে কোন রকমে চলিল বটে, কিন্তু স্বধাকে প্রায় জড়াইয়া টানিতে টানিতে। সঙ্কুচিত স্থধা চোখ নামাইয়া একেবারে নীরবে সঙ্গে সঙ্গে চলিতে লাগিল । হৈমন্তী হঠাৎ আবদারের স্বরে বলিল, “বাবা, স্থধাকে আমাদের সঙ্গে নিয়ে চল না।” ভদ্রলোক বলিলেন, “ইস্কুল থেকে ওকে চুরি করে নিয়ে পালাবে, ওর মা বাবা যে পুলিসে খবর দেবেন শেষে।” হৈমন্তী ঠাট্টায় দমিবার মেয়ে নয়। সে বলিল, “হ্যা বাব, নিয়ে যেতেই হবে। তুমি ত এখুনি আমাকে নিয়ে ফিরে যাবে, তাহলে ভাব করব কখন ?” বাবা বলিলেন, “কেন, কাল থেকে রোজ স্কুলে আসবে সে কথা কি জুলে গেলে । তখন যত খুলী ভাব করে।” হৈমন্তী তাহার মৃণাল গ্রীবা বাকাইয়া পিতার দিকে ক্রুদ্ধ দৃষ্টি হানিয়া বলিল, “হ্যা, ইস্কুলের পড়ার মধ্যে যেন কতই গল্প করবার সময় থাকে স্বাও ” ক্লাসের ঘন্টা বাজিয়া উঠিল। মেয়েরা যে বাহা করিতে ছিল এক মুহূর্তে বন্ধ করিয়া ছুটিয়া ক্লাসে চলিয়া গেল। অষ্ট মেয়েদের মত স্বধাও ব্যস্ত ভাবে দৌড়িয়া পলাইল । হৈমন্ত্রীর মুখের দিকে চাহিয়া নীরবে বিদায় লইতেও কেমন লঙ্গ করিল। হৈমন্তী এক মিনিট চুপ করিয়া দাড়াইয়া স্বধার পলায়ন দেখিয়া পিতার সঙ্গে আপিস-কামরায় চলিয়া গেল । স্বধাদের স্কুলে একটা বড় ঘরেই চারিকোণে চারিটি ক্লাস। श्रृंब्रशिन क्लांन चांब्रड इहेबांरक । असिख्यशणब श्वषांटमब्र क्लांटन