পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_ পৌষ পুস্তক-পারচর \రిసెప్పె লেখক বলেন, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের দুর্গতির ও অধঃপতনের মূল dई छाडौब्र cध्ठनांद्र ख्रिब्रांछांव । cनश्ञछ गांबणबझांव, यांश् चांख्चब्र नरस्र७ cयन इंश थां*शैन । ७कनेिन बांeांजौ cष नोसोवाक बूकअtब्रब्र अछ অনায়াসে ব্যবহার করিয়াছিল, প্রাণদেবতার অভাবে জাজ তাহাকে তুলিবার সাধ্যও তাহার নাই । বাংলা সাহিত্য আজ জাতি হইতে বিচ্ছিন্ন ; ইহার মুল জাতির নাড়ীর সঙ্গে আর বন্ধ নহে, তাহার একমাত্র যোগ শিল্পীর অত্যুগ্র আত্মার সঙ্গে। শিল্পীয় আঞ্জা ও জাতির আত্মার মধ্যে আজ আর সামঞ্জস্য নাই--এই বিশ্ববিহীন আত্মপ্রতিষ্ঠা (আত্মবিলাস) বাংলা সাহিত্য তথা বাঙালী জাতির অধঃপতনের মূলে । জাতিকে বাদ দিয়৷ আন্তজাতিকতাকে, অপরকে বাদ দিয়া আত্মকে, বিশিষ্টকে বাদ দিয়া নির্বিশেষকেই বাঙালী সাধনার পস্থা বলিয়া ধরিয়া লইয়াছে । বাংল সাহিত্য প্রলয় পাদক্ষেপে যে নিয়তির দিকে চলিয়াছে, বিহারীলালের “সারদামঙ্গল” সৰ্ব্বপ্রথমে সেই দিকেই যেন অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়াছে। কিন্তু বিহারীলাল ভারতীর ভাবসাধনার সঙ্গে যুক্ত-আত্ম ছিলেন বলিয়া বিনাশ হইতে রক্ষা পাইয়াছেন। বাঙালীর এই বৈশিষ্ট্য লেখক মাইকেল-বঙ্কিম-হেমচন্দ্র-নবীনচন্দ্রের মধ্যে দেখিয়াছেন, তাহ শেষ বারের জন্ত ধরা পড়িয়াছে দেবেন্দ্রনাথ সেনের কাব্যে। তার পর হইতে কাব্য ক্রমে জীবন-নিরপেক্ষ ( বাস্তব-নিরপেক্ষ) হইয়। পড়িয়াছে, বাঙালী জাতি ও বাংলা সাহিত্য এখন ভিন্ন পথের পধিক । লেখকের সব মত স্বীকার করিতে পারি না, প্রয়োজনও নাই, এ-সব বিষয়ে মতভেদ থাকিবেই। সাহিত্য-সমালোচনার প্রধান গুণ লেখকের রচনায় আছে—পাঠকের চিত্তকে নাড় দিবার শক্তি । গ্রন্থের প্রতি ছত্রে পাঠকের মন আঙ্গোলিত হইতে হইতে অগ্রসর হইতে থাকে ; আবার রচনার প্রৌঢ়ত্বের জন্য মাঝেমাঝে থামিয়া চিন্তা করিতে হয়। আরাম-চেয়ারে বসিয়া এ-বই পাঠ করিবার নয় ; ইহা লইয়া চিন্তু করিতে হইবে, আলোচনা করিতে হইবে ও অবসর-কালে ধ্যান করিতে হুইবে । নবস্তাসবিলাসী বাঙালী জাতির মধ্যে এখনও যে এই রকম গ্রন্থ লিখিত হয়, ইহাঙ্গেই মনে হয় বাঙালীর হয়ত এখনও কিছু অাশা আছে । কিন্তু বাঙালীকে জানি, তাছার দ্বারা এ গ্রন্থ আবৃত হওয়া অসম্ভব, কাজেই সে অনুরোধ করিব লা। মোহিতবাবু রবীন্দ্রোত্তর বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, আবার তিনি সমালোচনা-সাহিত্যেরও প্রধান পথপ্রদর্শক । ঐওপ্রমথনাথ বিশী বাঙ্গালীর সার্কাস—শ্ৰীঅবনীগ্রকৃষ্ণ বয় প্রণীত। পাবলিলিট ষ্টুডিও ; ৬৭, অপার চিৎপুর রোড, কলিকাতা । মূল্য ১।• । পৃ: ৮৭ ১৭ খানি চিত্র। __ বইখানিতে বাঙালীর সার্কাসের, এবং বিশেষ করিয়া বোসেস সার্কাসের ইতিবৃত্ত প্রদত্ত হইয়াছে। প্রিয়নাখ বহু ভিন্ন কৃষ্ণলাল বসাক, খামাকান্ত, ভীম ভবানী প্রভৃতি অনেকের কথাও ইহা হইতে জানা যায়। বাঙালীর সার্কাস প্রচেষ্টার মধ্যে কর্ণেল সুরেশ বিশ্বাসের নাম উল্লেখযোগ্য। যদিও তিনি বিদেশী সার্কাসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তবু বাঙালী খেলোয়াড়গণের মধ্যে উাহার নাম স্বরণ কয় কৰ্ত্তব্য ছিল। বইখানি মোটের উপর বেশ ভাল হইয়াছে। ইহার ছবিগুলি ভাল, প্রচ্ছদপটখানি হন্দর। আমরা ইহার বহুল প্রচার কামনা করি। ঐনিৰ্ম্মলকুমার বসু ছলনাময়ী-জীতারাশঙ্কর বল্যোপাধ্যায়। বরেন্স লাইব্রেরী, ২•s কর্ণওয়ালিস ট্রট। পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৬১ । মূল্য দুই টাকা । দশটি ছোট গল্প লইয়া বইখানি। ভাষার মাধুৰ্য্যে, বর্ণনার সজীবতায় এবং প্লটের মৌলিকতায় সমস্ত গল্পগুলিই অতিশয় চিত্তাকর্ষক। একটি দুল্লভ জিনিষ এই বইখানিকে বিশিষ্টতা দিয়াছে ; ভাহা কয়েকটি গল্পের B BB S BBBBS BBBBB BB DDK KSBB BBBS S DDDD করেন উহাদের সংখ্যা খুব বেশী নয় ; যে-কয়জন আছেন তাহাদের মধ্যে তারাশঙ্করবাবুর স্থান খুব উচ্চে। করুণ রসেও তিনি তেমনই কৃতী ; তাহ ভিন্ন রঙীন চশমা" "মুখুজে-মশায়" গল্প দুইটির মধ্য দিয়া যে একটি হাস্তরসের ধার বহিয়াছে তাহাও খুব উপভোগ্য । ছোট গল্পের পাঠক স্বভাবতই একটু বিচিত্ৰত আশা করেন, এই বইখানিতে তিনি পুরাপুরিই তাই পাইবেন একথা নিঃসঙ্কোচে বলা যায়। ছাপার কিছু কিছু ত্রুটি আছে । কাগজ বাধাই ভাল । ঐবিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় স্ত্রীরামকৃষ্ণের শ্ৰীগুরু ভৈরবী যোগেশ্বরী—স্ত্রকালীকৃষ্ণানন্দ গিরি-কন্তুক প্রণীত ও প্রকাশিত ৷ ২ নং গোঁর লাই ষ্ট্ৰীট, কলিকাতা । মূল্য ছয় স্বাণ মাত্র । স্ত্রীরামকৃষ্ণ প্রচারিত ধর্মের স্বরূপ কি, তিনি কোন সম্প্রদায়ভুক্ত, সম্প্রদায়াগত ভাবে উtহার দার্শনিক সিদ্ধান্ত কি, উtহার সাধনপ্রণালী কিরূপ, তাহার প্রকৃত ওর কে – এই সকল বিষয়ের মীমাংসার জন্ম গিরি মহাশয় এবং রামকৃষ্ণ মঠের কয়েক জন মল্ল্যাণী ও তীযুক্ত কৃষ্ণচন্দ্র ঘোষ প্রভৃতি ব্যক্তিবিশেষের সঙ্গিত সংবাদপত্রের মারফৎ বা ব্যক্তিগতভাবে যে-সকল পত্র ব্যবহার হইয়াছিল সেইগুলি এই পুস্তিকায় সংকলিত হইয়াছে । গ্ৰন্থশেণে গ্রন্থকার স্বীকার করিয়াছেন যে তিনি এই আলোচনা হইতে এখনও কোল স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারেন নাই, তথাপি এ জাতীয় আলোচনার প্রয়োজনীর5 অস্বীকার করা যায় ন । ইহ ঐতিহাসিক ও ভক্ত উইয়েরই উপকাস্ত্রে আসিবে। আনন্দগীতা—ঞ্জীঅন্তরপদ চট্টোপাধ্যায়, এম-এ প্রণীত। প্রকাশক শ্ৰীকৃষ্ণমোহন মুখোপাধ্যায়, বি-এ, বৰ্দ্ধমান। প্রাপ্তিস্থান— গ্রন্থকার, হ্যামবাজার, বৰ্দ্ধমান পোঃ । দক্ষিণ এক টাকা । মূলতঃ শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার সংস্করণ বিশেষের ভূমিকারূপে কল্পিত এই পুস্তিকায় গীত তথ: সমগ্ৰ হিন্দুশাস্ত্রের তাৎপর্য অতি সংক্ষেপে ও যথাসম্ভব সরল ভ্যধার অজুর্ণ ও শ্রীকৃষ্ণের কথোপকথনচ্ছলে ‘সাধনা ও মুক্তি’, ‘জীবন্মুক্তি’ এবং ‘স্বষ্টিলীলা' নামক তিন অধ্যায়ে ৰণত হইয়াছে। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা কি হাস্যজনক আচারাদি ব পরস্পর-বিরোধ আপাততঃ অত্যন্ত বিসদৃশ বলিয়া মনে হয় সত্য, কিন্তু এই ধারণ যে BBBBB BBBBB 0 BBS BBB BB BBB BB BBB পাওয়া যায় । বস্তুতঃ মূলতত্ত্ব সম্বন্ধে সমস্ত শাস্ত্রেরষ্ট অভিমত যে অল্পবিস্তুর একরূপ তাঙ্ক এই গ্রন্থে প্রতিপাদন করিবার চেষ্টা কল্প হুইয়াছে। অল্পের মধ্যে গীতার মূল রহস্য যাহারা বুঝিতে চান-জাচার্যদিগের গম্ভীর গ্রন্থরাজি আলোচনা করিবার অবসর বা অধিকার র্যাহাদেঃ নাই তাহাদের পক্ষে এই গ্ৰন্থখানি বিশেষ উপযোগী হইবে বলির মনে হয়। বাহু দৃষ্টিশক্তিহীন গ্রন্থকারের গভীর অন্তদৃষ্টি ও শাস্ত্রজ্ঞানের পরিচয় এই গ্রন্থ হইতে পাওরা যায় । - ঐচিন্তাহরণ চক্রবর্তী প্রেমানন্দ ১ম ভাগ—শ্ৰীওঁকারেশ্বরাননা লিখিত এবং ১.১, বোসপাড়া লেন, বাগবাজার, কলিকাত হইতে শৈলেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় কর্তৃক প্রকাশিত। পৃষ্ঠা ১৪৯ । মূল্য M- জানা। পরমহংস স্ত্রীরামকৃষ্ণদেবের জনৈক সাক্ষাৎ-শিষ্য স্বামী প্রেমানদের সংক্ষিপ্ত জীবনী ও উপদেশ । স্বামীজী শুক্তি, বিশ্বাস, প্রেম ও পক্ষিত্ৰত্তার প্রতিমূৰ্ত্তি ছিলেন। এই জীবন-কথা ও উপদেশগুলি পড়িতে পড়িতে BDBB DDBB DBB BBB BB BB BDBS BDBBDDDD