পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कब्रव-नृठा রাচির কথা ঐনীরদকুমার রায় প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন উপলক্ষ্যে ভারতবর্ষের নানা স্বান হইতে অনেকে রাচিতে সমাগত হইবেন । র্তাহাদের জ্ঞাতার্থে রাচির একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া গেল । ছোটনাগপুরের পাৰ্ব্বত্য মালভূমির উপর সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে প্রায় ২২০০ ফুট উচ্চে রাচি শহর অবস্থিত । অধুনা বহু স্বাস্থ্যান্বেষী ও প্রমোদ-ভ্রমণেচ্ছু নরনারী এবং অনেক বিশিষ্ট কৃতী ব্যক্তি প্রতি বৎসর রাচি আসিয়া অল্পবিস্তর কিছুদিন বাস করিয়া যান। পরলোকগত জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রমথনাথ বন্ধ ও রাখালদাস হালদার—ইহার এখানকার স্থায়ী বাসিন্দা হইয়াছিলেন। স্বনামধন্ত স্বৰ্গীয় সৰ্ব স্বরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাহার জামাতা ব্যারিষ্টার যোগেশচন্দ্র চৌধুরী, স্বৰ্গীয় সারদাচরণ মিত্র, সর আলী ইমাম, পাইকপাড়ার রাজা প্রমুখ বিখ্যাত ব্যক্তিগণ এবং বাংলার অনেক জমিদার ও অবসর ●थांथ फेक कईछब्रिग१ (ब्रांब वाशकृद्र फूणांणध्य यश् ७बर् ঐযুক্ত স্বকুমার হালদার মহাশয়ের নাম উল্লেখযোগ্য) ج: في دسم و و এখানে নিজ নিজ শৈলাবাস নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন। বিহার গভর্ণরের গ্রীষ্মাবাসও এইখানে । বিহার সেক্রেটারিয়েটের ক্যাম্প আপিস এখানে বৎসরে প্রায় সাত মাস থাকে, এবং বিহার একাউণ্টেণ্ট-জেনারেলের বিশাল আপিস ও কয়েকটি ছোট ছোট প্রাদেশিক আপিস এইখানে অবস্থিত। এই সকল কারণে রাচি শহরের গুরুত্ব পূৰ্ব্বাপেক্ষা বাড়িয়া গিয়াছে। ১৮৩৪-৩৫ খ্ৰীষ্টাব্দে রাচি নগরের স্বত্রপাত হয়---যখন ইংরেজদের অধীনে এই অঞ্চলটি দক্ষিণ-পশ্চিম এজেন্সীর অন্তভুক্ত হয় এবং ক্যাপটেন উইলকিনসন কিষণপুর গ্রামে তাহার বাসস্থান ও কাৰ্য্যালয় ( এখন যেখানে সদর থান ) নির্দিষ্ট করেন। ঐ নামের অন্যান্য স্থানের সহিত ভ্রমের সম্ভাবনা থাকাতে কয়েক বৎসর পরে পাহাড়ীতলার নিকটস্থ একটি গ্রামের নামে এই কৰ্ম্মস্থানের রাচি নাম দেওয়া হয়। এই গ্রামটিকে এখনও পুরাণী রাচি বলা হয়। রাচি লেক বা বড়কা তলাও প্রায় ১৬৫ বিঘা জমি জুড়িয়া আছে। লেফটেনাণ্ট আউল্লী ইহা খনন করান।