পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8షిరి প্রবাসী $N9@N9 জৰ্ম্মান:মিশনের গীর্জা। উপরের দিকে সিপাহী যুদ্ধের সময়ের একটি গোলার চিহ্ন দেখা যাইতেছে রাচি পাহাড়টি স্বন্দর মন্দিরাকৃতি, প্রায় ২০০ ফুট উচ্চ। লেফটেনাণ্ট আউস্লী ইহার শীর্ষে একটি ক্ষুদ্র হাওয়াখানা নিৰ্ম্মাণ করেন এবং ইহার উপরে ক্রুশ সংলগ্ন করিয়া দেন। এই ক্রুশ থাকা সত্ত্বেও এখন এই ঘরটি এই দেশীয় লোকদের ‘দেও-অস্থান রূপে বলি ও পূজার মন্দিরে পরিণত হইয়াছে। রাচি লেকের পূর্ব পার্শ্ব হইতে দেখিলে লেক ও তাহার অপর পাশ্বে রাচি পাহাড়ের দৃষ্ঠ অতি চমৎকার দেখায় । চুটিয়ার মন্দির এখানকার অন্যতম প্রাচীন অট্টালিকা। ছোটনাগপুরের রাজা রঘুনাথের বাঙালী গুরু ব্ৰহ্মচারী হরিনাথ ১৬৮৬ খ্ৰীষ্টাব্দে ইহা নিৰ্ম্মাণ করান। জগন্নাথপুরে জগন্নাথদেবের মন্দিরও ১৬৮৩ খ্ৰীষ্টাব্দে তাহারই অর্থে নিৰ্ম্মিত হয় ; ইহা শহর হইতে ছয় মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি শৈলের উপর অবস্থিত। রাচিতে তিনটি বড় বড় খ্ৰীষ্টিয়ান মিশনের বাস। ইহাদের মধ্যে লুথারীয় (জার্মান) মিশন প্রথমে ( ১৮৪৪ খ্ৰীঃ) রাচি আসিয়া নিজেদের চেষ্টায় গীর্জাটি নিৰ্ম্মাণ করেন। ইহার গায়েসিপাহী-বিক্রোহের লড়াইয়ের চিহ্ন এখনও আছে। স্থ্যাংলিকান ও রোমান ক্যাথলিক মিশন দুইটি পরে আসে । এই তিন মিশনের চেষ্টার ফলে ছোটনাগপুরের মধ্যে এপৰ্য্যস্ত প্রায় চার লক্ষ ওরাওঁ মুণ্ডা ও খাড়িয়া খ্ৰীষ্টিয়ান হইয়াছে। প্রত্যেক মিশনের স্বতন্ত্র বিদ্যালয়, ছাত্রাবাস ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আছে। রাচি শহর হইতে চারি মাইল উত্তরে কাকে নামক স্থানে অবস্থিত বিশাল মানসিক ব্যাধির চিকিৎসালয় এবং সরকারী কৃষি-প্রতিষ্ঠান, তিন-চারি মাইল দক্ষিণ-পূর্বে নামকুমের পশুবীজ-সংরক্ষণাগার ও লাক্ষ-বিষয়ক গবেষণী-মন্দির দর্শনযোগ্য। শহর হইতে ১৭ মাইল পশ্চিমে ইট কী গ্রামের নিকট যক্ষারোগীদের একটি স্বাস্থ্যনিবাস আছে। রাচি ব্রহ্মচৰ্য্য বিদ্যালয় শহরের এক প্রাস্তে রেলষ্টেশনের নিকট অবস্থিত। ইহা একটি শ্রেষ্ঠ শিক্ষা दिवाप्श्ञ शूर्ति जौ-जान्नाप्त्वब्र अकई पृष्ठ