পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলখ-ঝোরা ঐশাস্তা দেবী পূৰ্ব্ব পরিচয় [ कटाकांड क्वि नद्रांनाजांप्ल अंiप्न शैौ वशमांब्रा. छभिर्नौ tश्नवडौ e পুত্ৰক শিৰু ও স্বধকে লইয়া থাকেন। স্বধা শিৰু পূজার সময় মহামায়ার गrत्र भांभांब्र बाएँौ बांब्र । नांलक्रमब्र छिङब्र निग्न जथ यांकिब्र श्रब्राद्र श्रोएँौ চড়িয়া এবারেও তাছার রতনজোড়ে দাদামহাশয় লক্ষ্মণচন্দ্র ও দিদিমা ভুবনেশ্বরীর নিকট গিয়াছিল। সেখানে মহামায়ার সহিত তাহার বিধবা विपि श्ब्रथूनैौब धूव डाक् । शबधूनी नरनाप्द्रब्र कर्खौ* किड जखम्ब विब्रश्लेि ठब्रलैं । वारणब्र दाएँौष्ठ वशमाब्रांब्र धूव यांनब्र, थानक थांग्रेौब्रवकू । পূজার পূর্বেই সেখানকার আনন্দ-উৎসবের মাঝখানে স্বধার দিদিমা ভুবনেশ্বরীর অকস্মাৎ মৃত্যু হইল। ঙাহার স্বত্যুতে মহামায়া ও স্বরধুনী CB DDDD BBBBB BBBB BDD DBBBS BB BBBBB अत्रंीळ ७ चंौप्लब्र निविष शोकंन ङिनेि चोशनांब्र खविशोब्र क्ष। ভুলিয়াই গিয়াছিলেন। তাহার শরীর অত্যন্ত খারাপ হইয়া পড়িল । তিনি আপন গৃহে ফিরিয়া আদিলেন। মহামায়ার দ্বিতীয় পুত্রের चट्वङ्ग शब श्ख आंशब्रि ंौग्बब्र क्षेः षिक् षबिनं शश्व। बtनिप्ख লাগিল। শিশুটি ক্ষুদ্র দিদি স্বধার হাতেই মানুষ হইতে লাগিল। চক্সকান্ত কলিকাতায় গিল্প স্ত্রীর চিকিৎসা করাইবেন স্থির করিলেন। শৈশবের লীলাভূমি ছাড়ির অজানা কলিকাতায় জাসিতে স্বধার মন বিরহ-ব্যাকুল হইয় উঠিল। পিপিনাকে ও চিরপরিচিত গৃহকে ছাড়িয়া ব্যখিত ও শঙ্কিত মনে DD D BB L BBB BBB BB BBBBD DBBDS DDB কলিকাতার মুক্তনত্বের ভিতর স্বধ কোন আশ্রয় পাইল না। পীড়িত। মাতা ও সংসার লইয়াই তাছার দিন চলিতে লাগিল । শিবু নুতন নুতন জানঙ্গ খুজিয়া বেড়াইত । চক্সকান্ত স্বধাকে স্কুলে ভৰ্ত্তি করিয়া দিবার কিছুদিন পরে একটি নবাগত মেয়েকে দেখিয়া অকস্মাৎ স্বধার বন্ধুীতি উথলিয়া উঠিল। এ অনুভূতি তাহার জীবনে সম্পূর্ণ নূতন। স্কুলের মধ্যে থাকিয়াও সে ছিল এতদিন একলা, এইবার তাহার মন ভরিয়া উঠিল । ] > & স্কুলে পৌঁছিয়াই সবার অাগে মনে হয় হৈমন্তী আজ তাহার बांट* श्रांनिम्नां८छ् कि ? धृप्ति श्धस्नेौ षां८१ च्षांटम डांश হইলে স্কুল-বাড়ীতে পা দিয়াই তাহার হাস্যোজ্জল মুখখান দেখা যায়। হৈমন্তী হাসে ছেলেমানুষের মত খিল খিল করিয়া নয়। কি শাস্ত ক্ষিপ্ত স্থিত হাসটুকু তাহার ; সে হাসির শব্দ নাই, আলো আছে । কিন্তু সব দিন হৈমন্তীকে কাছে পাওয়া শক্ত। একে ত সে পড়ে অল্প ক্লাসে, তাহার উপর মাসে তিন-চার বার জর হওয়া তাহার যেন একটা বাধা নিয়ম ৷ হঠাৎ এক-এক দিন ক্লাসে গিয়া ছোট্ট একখানি নীল খামে ছোট একটুখানি চিঠি পাওয়া যায়, “স্বধী, আমার একটু জর হয়েছে, আজ আর স্কুলে যেতে পারলাম না।” স্বধার মনটা মুঘড়িয়া যায়, কিন্তু সেই সঙ্গে কেমন একটা আনন্দও হয় যে ইস্কুলের মেয়েদের বিদ্ধপভরা হাসির আড়ালে আজিকার দিনটা অন্ততঃ হৈমষ্ঠীর সঙ্গে তাহার দেখা হইবে। দেখা হইত সন্ধ্যার পরে, কারণ হৈমতীর নিয়ম ছিল, জর হইলেই সন্ধ্যার পর সে মৃধাকে আনিতে গাড়ী পাঠাইয়া দিত। হৈমন্ত্রীর জরে তাহার আনন্দ করিবার কিছু কারণ যে থাকিতে পারে, ইহাতে স্বধার মন নিজেকে অপরাধী ভাবিত। হৈমন্ত্রীদের বাড়ীতে শয়নকক্ষগুলির দক্ষিণ দিকে দোতলায় পূৰ্ব্ব-পশ্চিমমুখী প্রকাও একটা বারান্দা ছিল। তাহার মোট মোটা জোড়া থামের মাঝখানে উপরের খড়খড়ি হইতে নীচের রেলিং পৰ্য্যন্ত লোহার জাল দিয়া আগাগোড়া ঘিরিয়া কাক পক্ষী ও চোর-ডাকাতের আসাযাওয়ার পথ বন্ধ করা হইয়াছিল। এই বারানাতেই লোহার একটা খাটে পুরু গদি পাতিয়া, চওড়া হেমীচ-করা গুঞ্জ ওয়াড় পরানো আশমানী রেশমের জোড়া বালিশে রুক্ষ তৈলহীন মাথাটি একটু উচু করিয়া তুলিয়া হৈমন্ত্ৰী গুইত। বাড়ী ফিরিয়া কোন রকমে একটু লুচি তরকারি খাইয় স্বধী ছটিয়া আসিয়াছে হৈমন্ত্রীর জর বলিয়া। আজ স্কুলের বাসেই ফিরিতে হইয়াছে, তাই দেরীও হইয়াছে যথেষ্ট। স্থধা থাটের পাশের বেতের চেয়ারটায় বসিয়া পড়িয়া হৈমতীর জরতপ্ত মন্থণ কপালে হাত বুলাইয়া দিতে লাগিল, শীর্ণ নরম হাতের মুঠ-দুটি দুই হাতে চাপিয়া ধরিল, কিন্তু বেশী কথা বলিল না। হৈমন্ত্ৰী তাহার দীর্ঘায়ত চোখের দৃষ্টি দিয়া স্বধার আপাদমস্তকে যেন একটি স্নেহস্পর্শ বুলাইয়া দিল । তাহার বর্ণহীন পেলব দুটি ঠোট ঈষৎ কাপিয়া উঠিল, একটু খামিয়া হৈমন্তী বলিল, “তুমি এসেছ ?”