পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

60వ >Nつ●いう করিয়া পরে থালের সাহায্যে ইচ্ছামত স্থানে প্রয়োজন অনুযায়ী জলসেচন করা সম্ভব । কৃষক এইরূপ একটি প্রধান খাল হইতে তাহার চাষের জমিতে সারি সারি নালীর মধ্য দিয়া আবশ্যকমত জল চালনা করিয়া লয়। পাশ্ববর্তী চিত্র হক্টতে এই প্রণালীর খানিকট আভাস পাওয়া যাইবে । প্রয়োজন-অনুসারে ক্ষেত্রে জল সরবরাহ করার নিমিত্ত জলের পরিমাণ মাপিবার বহুবিধ ধন্ত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে। কৃষিবিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর সকল দেশেই জলসেচনের সাহায্যে কৃষিকার্ষ্যে নিযুক্ত জমির বিস্তৃতির জন্য প্রভূত চেষ্ট হইতেছে, কারণ পৃথিবীতে অনুৰ্ব্বর জমির অস্ত নাই। অনেক স্থলে উপযুক্ত জল পাঙ্গলে শস্ত উৎপন্ন হইবার কোনই বাধা থাকে না । ভারতবর্সের সিন্ধুপ্রদেশের মরুভূমি ও পঞ্জাবের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের সুবিস্তুত জমিতে উপযুক্ত জলসেচনের দ্বার। নানাবিধ শস্তোৎপাদন সম্ভব হইয়াছে। সিন্ধু প্রদেশের স্বকুরের জলরোধের বাধ পৃথিবীর মধ্যে একটি সৰ্ব্বাপেক্ষ বড় বাধ বলিলে অত্যুক্তি হয় না । ইহার সাহায্যে প্রায় ৫৩০ ০০ ০০ একর অনুৰ্ব্বর জমিতে জলসেচন করা সম্ভব হইয়াছে । এই প্রসঙ্গে ভারতবর্ষে কতখানি জমিতে জলসেচল দ্বারা শস্তোৎপাদন কর। হইতেছে তাহার একটা মোটামুটি ওআভাস নিম্নের তালিকায় দেখান হইল। এই তালিকাটি ১৯২৭-২৮ সালের ভারতগবন্মেন্টের জলসেচন সম্বন্ধে রিপোর্ট হইতে গৃহীত । প্রদেশ কত একর জমিতে ভারত- চাধে ব্যবহৃত { গবন্মেণ্ট জল সেচন করিয়াছিলেন শতকরা মালাঞ্জ ه - ولا هة لا , ٩ • "c বোম্বাই 8 აა,• • • :وی د সিন্ধুপ্রদেশ ర్ఫిరిasరి, ఆ ఆ ఆ ማእዩ)om सृछाम्ने S. ఉఫ్చి • ఆ *g যুক্তপ্রদেশ ఇరిలిచి, ఆ • &* : পঞ্জাব 3 ,రి S, a • a రిa" ব্ৰহ্মদেশ م ه م وه 8 هة. لا » • ተግ বিহার 3 উড়িষ্যা ನಿ83, • • • °Q মধ্যপ্রদেশ .}ধু , 834, ఆ 5 ఇ" ఆ *७ङ्ङुकिवैौभाल-eछ* ७a२,००० d'é తిపి, ఒ ఇ తి 曾“@ ఫి8_ , . ఆ శ్రీని সারি সারি নালী কাটিয়া ক্ষেত্রে রেলসেচন-প্রণালী জমিতে জলসেচন করা যেমন প্রয়োজন, জলনিকাশের আবশুকৰ; ভাং। অপেক্ষ কম নহে । আবশুক জল জমির উপর দাড়াভয় থাকিলে জমির নিম্নস্থ ক্ষার উপরে উঠে ; ইহাতে উৎপন্ন শস্তের পরিমাণ ক্রমেই কমিয় যায় এবং এই অবস্থা স্থায়া হইলে জমি কিছুকাল পরে অতুব্বর হইয় পড়ে । দ্বিতীয়ত, উদ্ভিদের শিকড়ে বায়ু চলাচল করা আবশুক । জমিতে জল দাড়াইয়া থাকিলে বায়ু-চলাচলের পথ রুদ্ধ হইয় যায়, কাজেই উদ্ভিদের পুষ্টিসাধন সম্ভব হয় না। তৃতীয়তঃ, ক্ষেত্রে জল জমিয়া থাকিলে বহুবিধ জৈব ও অজৈব দ্রবীভূত পদার্থ মাটির উপরিভাগে ও নিম্ন স্তরে জমা হয় এবং অনেক সময়েই উহ। উদ্ভিদের পুষ্টিলাভের পক্ষে বিশেষ অনিষ্টকর । উল্লিখিত কারণগুলি ব্যতীত আরও একটি ভাবিবার বিধয় এই যে, জলসেচমের দ্বারা জমির নিম্ন স্তরকে সৰ্ব্বদা আদ্র রাখিলে ক্ষেত্রের নিকটস্থ অধিবাসিগণের স্বাস্থ্যহানি ঘটিবার বিশেষ সম্ভাবনা আছে । ভারতবর্ষের অনেক জায়গায় ম্যালেরিয়ার প্রকোপের ইহা একটি প্রধান কারণ। ক্ষেত্র হইতে দুষ্ট প্রকারে জল নিষ্কাশন করা সম্ভব । প্রথম পদ্ধতি অনুসারে মাটির নিম্নস্থ ড্রেনের সাহায্যে জমির অতিরিক্ত জল বাহির করিয়া দেওয়া হয়। দ্বিতীয়তঃ, অবস্থাবিশেষে অনেকে মাটির উপরে নালী কাটিয়া ক্ষেত্রের জল নিষ্কাশিত করিয়া দেওয়া পছন্দ করে । আজকাল শেষোক্ত প্রণালী জলনিকাশের জন্ত বিশেষভাবে ব্যবহৃত হইতেছে। ইংলও, জাৰ্ম্মেনী ও অন্তান্ত অনেক দেশের বহু লক্ষ একর