পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুক্তিলাভ করিয়া কি বৃত্তি অবলম্বন করিয়াছিলেন তাহার আভাস পাওয়া যায়— খ্ৰীযুত্বরাষ্ট্ৰীবলোচন রায় বরাবণুে লিখিতং প্রজগমোহন রায় কস্ত একরার পত্রদিং কার্যাঞ্চ चांदंशं আরম কাবিলপুরের আয়ম বাকী আমার দস্তখতি খত দর্শ জে দেন। আছে এবং ইস্তক সন ১৯১৫ সালে না; (লীগায়ৎ) সন ১১১৭ সাল তোমার তালক তরফ বিরলোকের মধ্যে যে কএক মহাল লাঙ্গুড়পাড়ার সামিল তহসীল ছিল আর সন ১২১৬ সাল নাগাইত তরফ কৃষ্ণনগর ইজারার মাল গুজারির বাকী হিসাবে বষ্ট (?) জে হইবেক এবং ঐ কৃষ্ণনগর তোমার ভালুক আই জামের সন ১১১৭ সালের হিসাব বই (?) যে দেন৷ হইবেক তাহ আৰ্মী নিজে হইতে বিনা ওজরে দিব এঙ্গার্থে একরার লিপির দিলাম ইতি সন ১২১৮ সাল তারিপ ১১ আশার "# বেচারাম সেন জেরার উত্তরে বলিয়াছে, ১২০৫ সনে (১৯৮৯৯ সালে ) জগমোহন রায় ১১.০ টাকা মূল্যে (কাবিলপুরে) ৪০০ শত বিঘা আয়শা জমী খরিদ করিয়া ছিলেন। বেচারাম সেন আরও বলিয়াছে, জগমোহন রায় `ं भाषमां कौ ॰७००२ ॉल भाव नश्a রাজীবলোচন রায়ের নিকট রেহাণ রাখিয়াছিলেন। এই ১৬০০ টাকার মধ্যে রাজীবলোচন রায় ১১০০<মগদ দিয়াছিলেন, এবং বাকী ৪•৭২ টাকা নগদ না দিয়া জগমোহন রায় যে রামমোহন রায়ের নিকট ৪০০ ধারিতেন তাহ ওয়াশীল দিয়াছিলেন। বেচারাম সেন আরও বলিয়াছে, এই রেহাণী খত লেখার সময় সে উপস্থিত ছিল, কিন্তু খতে সাক্ষী হয় নাই। বেচারাম সেন উপরে উদ্ধৃত একৃরার পত্রও স্বীকার করিয়াছে, এবং বলিয়াছে, ১২১৫ হইতে ১২১৮ সনের মধ্যে নায়েব জগন্নাথ মজুমদারের অনুপস্থিতে জগমোহন রায় ক্লষ্ণনগর এবং বীরলোক তালুকের তহশীলদারী করিয়াছিলেন। উপরে উদ্ধৃত একরার পত্র সম্পাদনের দশ মাস পরে, ১২১৮ সনের চৈত্র ( ১৮১২ সালের মার্চ-এপ্রিল ) মাসে জগমোহন রায় পরলোকগমনক রিয়াছিলেন। হরিরামপুরের বাকী খাজানার মধ্যে নগদ ১০০০ এক হাজার টাকা বাদে অবশিষ্ট ৩৩৫৮ টাকা পরিশোধ করিবার জন্ম কারামুক্তির সময় তিনি মাসিক ১৫০ টাকা হারে কিস্তিবন্দী করিয়া আসিয়াছিলেন । কারামুক্তির পর সাত বৎসরের মধ্যে জগমোহন রায় এই দেনার এক কিস্তির টাকাও পরিশোধ করিতে পারেন নাই । সরকারী চিঠিপত্র, জগমোহন রায়ের দস্তখতী চিঠিপত্র, এবং অন্যান্য দলিল সুপ্রমাণ করে, বাটোয়ারার পর হইতে মৃত্যু পৰ্য্যস্ত রামকান্ত রায় এবং জগমোহন রায় বিষয়-সম্পত্তি এবং দেনা-পাওনা সম্বন্ধে রামমোহন রায় হইতে সম্পূর্ণ পৃথক ছিলেন। তারিণী দেবীর গোড়ামি এবং অভিমান, গোবিন্যপ্রসাদ রায়ের অনভিজ্ঞতা, এবং কুলোকের কুপরামর্শ

  • ১৮১১ সালের ২৪শে জুন। এই সৰ্ব্বনাশকারী অমুলক মোকদ্দমার মূল।

মেঘ, চিল, কৃষ্ণচুড়া ঐসুধীরচন্দ্র কর বড় বড় কালো মেঘ অসংখ্য-সে, ছোট তারা তৰু চায় হারাতে মেঘে দৈত্যদলের মতো কোমর কষে কৌতুকে পুলকিত চলার বেগে। এ ছুটে চলে আজ আকাশ জুড়ি' কে o `ಫಿ ! কৃষ্ণচূড়ায় মেলি” পুপ-জাখি দেখ ন-দেখাতে মিশি মেঘোর তলে স্বদুরে দিগাক্ষন দেখিছে তা কি ! অতি ছোট দুটি চিল উড়িয়া চলে।