পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ নবীন দার্শনিক চিম্ভার প্রবর্তন ❖<oጫ একটা কাও কিংবা তার আগেই যদি বুলডগের যুগে না “আমাদের তখনকার মেথডস কি রকম কুড ছিল মনে श्रृंख्न-” করলে এখন হাসি পায়।” “বটে, কই কিছু দেখি না ত আর কাগজে। সব চুপচাপ ঠাণ্ডা (* “চুপচাপ থাকবে না ত কি জয়ঢাক কাধে করে বিজ্ঞাপন দিয়ে বেড়াবে ? এরা আর আগেকার মত বোকা নেই হে—আর সে থিয়েটারি ঢংও নেই এদের । এর ঢের চালাক, ঢের কাজের লোক হয়ে গেছে। এদের মূভমেন্ট একটুও বোঝবার জো নেই। এদের ফন্দী ফাস করতে পারায় মুখ আছে হে ; কারণ তা সহজ নয় । সত্যি বলছি ভাই, এদের পিছনে লাগি বটে, কিন্তু এদের এক একটার ব্রেন দেখে সত্যিই অবাক হ’তে হয় । এই ধর না কেন সেই যে মেয়েটার কথা বললাম—সত্যদাব সঙ্গে ছিল । স্রেফ চোখে ধুলে দিলে।” নিখিল আর বেশী কৌতুহল প্রকাশ না ক’লে বললে, “তা সত্যি, এখনকার তুলনায় আমাদের লম্ফবপ ছিল যেন যাত্রার দলের আখড়াই। শুনলে অবাক হয়ে যাবে এদের সব কথা ।” নিখিল দাড়িয়ে উঠে বললে, “আজ কাজ আছে ভাই উঠি । শোনা যাবে একদিন তোমার মক্কেলদের কেরদানি, আর তোমার কেরামতি। ঝেণকের মাথায় এক চোট বক্তৃতা মেরে নিলুম, কিছু মনে ক’রে না ।” “আরে না হে মা, আমি আর কি মনে করব । ভবে দিন কাল খারাপ, কথাবার্তা একটু সামলে বলাই ভাল—— বুঝলে কি না ।” “তা আর কি বুঝি না। তবে তোমার কাছে বলেষ্ট বললাম।” বলে নিখিল বিদায় হ’য়ে গেল । “বুলডগের মুখে পড়া"র কথাটা তার মনের মধ্যে থচ থচ করতে লাগল । براهية ميكو নবীন দার্শনিক চিন্তার প্রবর্তনক শ্ৰীসাতকড়ি মুখোপাধ্যায় । অতি প্রাচীন কাল হইতেই ভারতবর্ধে দার্শনিক চিন্তার প্রবর্তম আমরা উপলব্ধি করিতে পারি ভারতবসের এখনও অবিলুপ্ত বিরাট সাহিত্যের মধ্যে। যুরোপেও এই রূপে নান চিন্তাধারার উদ্ভব হইয়াছিল এবং এখনও সে প্রচেষ্টার বিরাম নাই। সকল চিপ্তার লক্ষ্য সত্যকে উপলব্ধি করা ও জগতের নিকট প্রচারিত করা। পুৰ্ব্ব মনীষিগণ যে সমস্ত চিপ্তারাশি তাহাদের স্বরচিত গ্রন্থে ও ভাষ্যটীকার মধ্যে নিবদ্ধ করিয়া প্লাথিয়াছেন তাহার আলোচনা অামাদিগকে এই স্বাভাবিক তত্ত্ব জিজ্ঞাসার পথে যেমন সাহায্য করে, তেমনি চিত্তবিশেষে তাহার প্রতিকূলতাও উপলব্ধি করা যায়। যথম আমরা তাহার সমস্ত দিক অনুসন্ধান ম; করিয়া য: আমাদের বুদ্ধিতে ও অনুভবে যে সমস্ত বিরোধ ও আশঙ্ক উপস্থিত হয়, তাহার একটি সহজ সমাধানের চেষ্টায় সত্য জিজ্ঞাসাকে পঙ্গ বা শক্তিহীন করিয়া কোন একটি মতবিশেষকে জাকড়িয় ধরি—তখন এই পুরাতনের প্রতিকুল প্রভাব দেখা যায়। এটাও সম্ভাবনা করিতে পারা যায় যে কোন প্রাচীন দার্শনিক বা ভাবুক ষে দৃষ্টিতে সত্যের স্বরূপ উপলব্ধি করিয়াছিলেন, ॐीशंद्र cगझे मूडब्र मश्ऊि यात्राएलब मूडब्र बिलम मा शकिरण ॐांशद्र আবিষ্কৃত সত্য অামাদের নিকট বাহিরের বস্তুই রছিয়া যায়। কাজেই দার্শনিক জগতে একের পরিশ্রমের দ্বারা অঙ্কের ফাকি দিয়া লাভবান হইবার কোন আশা নাই। যত-ক্ষণ অামার চিন্তু অপরের চিন্তার সহিত -b-ایس-8 و&۔ সম্পূর্ণভাবে মিলিত না হয় অর্থাৎ যখন অপরের চিন্ত আমার চিস্তায় পরিণত না হয় এবং আমি সত্যের স্বরূপকে নিজের অনুভূতিতে অসন্দিগ্ধ ভাবে না দেপিতে পারি তত ক্ষণ অামার সত্য জিজ্ঞাসা চরিতার্থ হইবে না। এই কারণেই দেপি মনীষার ক্ষেত্রে নুতন নুতন দার্শনিক চিন্তার প্রবর্তনের বিরাম নাই। অনেকে এইরূপ ভয় দেখান যে পূর্বতন মনীষিগণ র্তাহাদের স্বাভাবিক বুদ্ধিগৌরব ও ঐকাস্তিক সাধন সত্ত্বেও যদি সত্য আবিষ্কার করিতে অসমর্থ হইয় থাকেন, তাহা হইলে এই কৰ্ম্মবলে কালে জন্মগ্রহণ করিয়৷ আমাদের এত অল্পসময়ের সাহায্যে জগৎতত্ত্বের সহিত পরিচয় স্থাপন করার চেষ্ট নিরর্থক । কিন্তু দার্শনিক এইরূপ বিভীষিকায় ভীত হন না-- তিনি অস্তরের প্রেরণায় সাধনক্ষেত্রে অবতীর্ণ হন এবং উহার লক্ষ্য হয় সঙ্গের উপলব্ধি । পুর্বাচার্য্যগণের বিফলতা ঠাঙ্গকে দমিত না করিয়া আরও বিপুলতর উদ্যমে ও উৎসাহে তাহার সাধনার পথে অনুপ্রাণিত করে। তিনি পূর্ববর্তৃিগণের চিন্তার মধ্যে বিফলতার বীজ অনুসন্ধাম করিয় এবং যে সমস্ত বিষয় তাহাদের চিন্তার পরিধির মধ্যে স্থান পায় নাই এবং এজন্য ঠাহীদের চিস্তার মধ্যে যে একাদশিশু ও সঙ্কীর্ণত আসিয়া সত্যের পূর্ণ রূপ টিপলব্ধির পথে প্রতিবন্ধক হইয়াছিল T SBBBBSBS BBBBB BK eeeS BB Tg BBBS BB BBB শেয়ার, কলিকাতা । জাম তিন টাকা ।