পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

位8の Redistic Philosophy গড়িয় উঠিতেছে, তাহার সহিত ডক্টর দাশগুপ্তের দার্শণিক চিন্তার সম্বখ বড়ষ্ট ক্ষীণ। ওঁাহার দর্শনের বৈশিষ্ট্যও “ইখানে ব তিনি পুৰ্ব্ব দার্শনিকদের কল্পিত noncept-গুলি পরিত্যাগ করিয়াছেন। ইহ অবহু আশা করা যায় ন যে তাহার চিন্তাপদ্ধতি দার্শনিক জগতে সকলের নিকট গৃহীত বা সমাদৃত হইবে। nonompt গ’র দার্শনিক জগৎ ব্যস্ত ইহাই দার্শনিকলিগের মূলধন ব উপজীব্য। তবে ইহা আশা কর ধায় যে তাছার চিন্তার গতি, উহার বস্তুতশ্বের প্রতি নুতন দৃষ্টিভঙ্গী দার্শনিক জগতে আলোড়ন আনিয়া দিবে। এই নুতন দর্শনের আর একটি বৈশিষ্ট্য হইতেছে ইহার বৈচিত্রা ও সমগ্রতা। *ion world of values-old স্থান সমান পয্যায়েই স্বীকুত হুইয়াছে । কোন কিছুকে উড়ায় নিবার চেষ্টা নাই । রসবোধ- সৌন্দৰ্য্যবোধ uysil দের অপরোক্ষানুভূতি সমস্তেরঙ্গ সামঞ্জস ও অবিরোধী সন্নিবেশ আছে। কেবল বহির্দৃষ্টিকে অবলম্বন করি এই দার্শনিক চিস্থ প্রবৃত্ত হইতেছে ন-ইহার চরম পরিণতি অন্তদৃষ্টিতে- আনন্দে ও প্রেমে। “প্রেম মাত্রই নিজের অস্তমুণী বুস্থির একটি বিশেষ বিপ্লবন ব্যাপার, একটি বিশেষ আত্মপরিচয় ।” “কারিক বাচিক সম্পর্কপরম্পরার মধ্য দিয়া যখন একে অপরের সহিত নিবিড়ভাবে পরিচিত হইতে থাকে, একে যখন অপরের অনুকূলে আপনাকে প্রবর্ধিত করিতে পাকে, তখন সেই পরিচয়ের অন্তরালে বাঙ্গিক ভোগবৃত্তির ছায়ায় একটি নিঃা অগুস্তম আত্মপ্রুপের পরিচয় নিজের নিকট উপলব্ধ হইতে থাকে। এর উপলব্ধির দ্রবীণবের মধ্যে যতই আপনাকে বিলীন করিয় দেওয়া হয় তন্তই আমাদের আস্তর ধাতুর নিবিঢ় তপস্তায় ৩ামাদের চিন্তু তাহার মান। সম্বহ্মচক্রের মধ্যে যেন অসম্বন্ধ হইয় ক্রমণ, আপনার একটি নুতন পরিচয় লাভ করে।” উপনিষদে যাহ বলা হইয়াছে -“নবা স্বরে পতা: কামায় পতি: প্রিয়ে ভবতি আত্মনস্ত কামায় পতি প্রিয় লবতি" ইহার তাৎপর্যা এই যে "প্রমরসের ধ গf rাদম গ্ৰাহ আমাদের আত্মপরিচয়ের আত্মসার্থকতার একটি রূপমাত্র " দার্শনিক চিস্তার সহিত উপনিদের প্রচারিত সতোর বিরোধ নাহ - তাহ তাহার প্রবন্ধ হইতেই আমরা উপলব্ধি কলিতে পারি অবত উপনিদের ব্যাখ্যা তাহার নিজের। তাহার ব্যাপায় বৈদিক ধষ্মের একটি নুতন পরিচয় আমরা পাইতেছি। তাহার একটি नI५jो८ छुन्न এ কথার প্রমাণ দেওয় যাইতে পারে। "আমাদের 4াথে লক্ষ্মণদের অর্থ বৃহৎ বা বৃহত্তম। ব্রহ্মচৰ্য্য পদের অর্থ বুঙ্গভূমের দিকে ধে শ্বাস্থচয্য ব আত্মচেষ্টা।” তাই অধৰ্ব্ববেদ বলিতেছেন "ব্রহ্মচর্যেণ যোগ লবান: পণ্ডি *ंश्चाङि"-"ंलौ यश्न श्रडिव अङ्खि अवश्वं হয় তখন সেই সঙ্গঙির মধ্যে একটি বৃহস্থমের প্রতিষ্ঠ হয় ” এই প্রেমতত্ত্ব ডক্টর ধাশগুপ্তের দর্শনে যেরূপ ফুটয় উঠিয়াছে তাছা অন্যত্র দুলপ্ত। “প্রেমের মধ্যে যে একটি নিবিড় যোগ আছে সে যোগ যত ক্ষণ বহিরঙ্গ সম্বন্ধ লইয় ব্যাপুত থাকে, বাচিক কায়িক ব্যবহারের মধ্যে নিবন্ধ থাকে তত ক্ষণ তাহার পূর্ণতা হয় ন । ভক্ত যত ক্ষণ ভগবানকে আপন অন্তরঙ্গ প্রেমরসের একটি উপাদানরূপে অনুভব করেন, স্ত্রীপুরুষের যগন মণ-রমণ एटांश विगठिठ হয় এবং একটি উভয়স্পশী প্রেম সম্পর্কের আত্মপরিচয়ের মধ্যে হুয়ে বিধৃত হইয়া থাকেন তখনই তাহাজের যথার্থসার্থকতা লাভ झग्न ” gङ् কথাত আরও পরিষ্কার ভাবে বলিয়াছেন "তেল ও বর্তৃিকাকে অবলম্বন করিয় যমন দ্বীপশিখাটি প্রজ্জ্বলিত হয়, তেমনই বহিঃপরিচয়ের সহিত তারভ করিয়া, বহি:পরিচয়কে অবলম্বন করিয় তামাদের প্রবাসী $NరిgN9 দ্বীপটিও কারিক বাচিক ব্যবহারকে অবলম্বন করির অভলোকে দেদীপ্যমান চsয় উঠে, এবং তাঁহারই শিখায় আমরা সমস্ত মনুষ্যলোককে জামাজের অন্তলোকে প্রতিষ্ঠিত করিতে পারি, যে দেবোংল্পেী বোপর তাহাকে প্রত্যক্ষ করিতে পারি ॥ষ্ট ডক্টর দাশগুপ্ত র্তাহার দার্শনিক চিন্তু বাংলা ভাষায় প্রকাশ করিয়া বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করিতেছেন। তাহার দর্শনের সমগ্র রূপটি কল্পনা করা এখনও অসম্ভব। নান দিকে ও নানা সরণিতে পরিব্যাপ্ত হইয়৷ ইহ যে রূপ লাভ করিবে তাহার জন্ত আমর উৎসুক ভাবে কালপ্রতীক্ষণ করিতেছি। নানা দার্শনিক মতের উদ্ভব হইয়াছে সত্য, কিন্তু জগত্তম্ব আমাদের নিকট আলো ও অন্ধকারের দ্বারাই এখনও আবৃত। নানাদিক দিয় সত্যকে উপলব্ধি করিবার চেষ্টা করিলে আমাদের একদেশদর্শিতার দোষ অনেকপানি তিরোহিত হইবে ইহা আশা করা যায় । তাই আমাদের নিবেদন দার্শনিকগ্রবর ডক্টর দাশগুপ্ত র্তাহার মতের পরিপুষ্ট ও পুর্ণাবয়ব রূপ আমাদের নিকট প্রকট করুন। তাহার মতের বিরুদ্ধ সমালোচল করা কঠিন। কারণ, তাহাতে মৌলিক (nrrop: লইয়াহ বিবাদ কর হইবে। র্তাগর মূল স্বত্র মানিয়া লইলে উহার সিদ্ধান্ত থগুল কর যাইবে না। অবন্ত, এ মূল সুত্র সম্বন্ধে বিবাদের অবসান কোন দিন হইবে কিণ তাহ উৎপ্রেক্ষার বিষয় । তবে এ কপী জোর কaিয় বলিতে পারি যে সত্যানুসন্ধিৎসু ব্যক্তিগণ ডক্টর দাশগুপ্তের দার্শনিক গ্ৰন্থ হহঁতে অনেক কিছু ভাবিবার বিষয় পাইবেন এবং অনেক কিছু নুগুল করিয় ভাবিবার আবস্তকতাও উপলব্ধি করিবেন : আর একটি বিষয়েল উল্লেখ করিয়া আমাদের সংক্ষিপ্ত অনুশীলনের উপসংহার করিব। ভারতবর্ষে দার্শনিক জগতে নুতন চিন্থার প্রচেষ্টা অনেক কাল হইতে বন্ধ রঙ্গিয়াড়ে। র্যাহারা দর্শন লষ্টয় আলোচন করেন, তাঙ্গাদের সংখ্যাও বড় বেশী নহে। মৌলিক চিন্তাত্র পরিমাণ অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাঙ্গধ্যে নির্ণয় করিতে হইবে। যাহার. কোন পার্শনিক চিস্থ করেন, তাছাদের চিন্তাধার প্রায়ই পূৰ্ব্বতন দার্শনিকদিগের স্থিার প্রভাব অতিক্রম করে না | অবগু যে কোন প্রণালীতেই চিষ্ট: কর সাড়ক শ কেন, প্রাচীন দার্শনিকদিগের বহুমুখী ও বহুধ বিচিত্র চিন্তাধারার কেন ন-কোন ধারার সহিত তাঙ্গর কান ন কাম অংশে মিল থাকিবেই। কিন্তু এই আংশিক ঐক্য বা সানস্তের দ্বার কোন দার্শনিক চিন্তার অর্থগু হুপের পরিচ্ছেদ করা যায় না। দার্শনিক চিন্তার বৈশিষ্ট্য তাহার অখণ্ড স্বরূপের মধ্যেই লক্ষ্য করিতে হইবে । অখণ্ড খণ্ডকে লক্টয়াই তাহার অখণ্ডত বজায় রাপে— কাজেই লণ্ডগুলিকে অখণ্ড হইতে বিঢ়াত করিয়া তাহার যথার্থ স্বরূপ প্রকাশিত হইবেন । ডক্টর দাশগুপ্তের চিস্তার অখণ্ড রূপ আমাদের নিকট সম্পূর্ণভাবে প্রকাশিত ম হহলেও তাহার ছায় ও ভঙ্গী জামরা উপলব্ধি করিতেছি । এষ্ঠ চিন্তা নবীন। ইহার মূলস্বত্র নানা বৈজ্ঞানিক চিন্তার সূত্র হইতে আন্ধত এবং বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারাসমূহের পরস্পর সম্বন্ধ নির্ণয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত। নুতন করিয় ভাবিবার ও দেখিবার অাবস্তকতা অনেক সময়ে র্যাহার উপলব্ধি করেন, তাহারী ডক্টর দাশগুপ্ত মহাশয়ের চিন্তাধারার নবীনঙা দেপিয় ঐতিলাভ করিবেন, ইহা আশা করিতে পারি। সুধী সমাজে এ গ্রন্থের বহুল প্রচার হওয়া আবগুক এবং প্রত্যেক চিন্তাশীল ও তত্ত্বজিজ্ঞায় ব্যক্তির ইহ অধ্যয়ন কর ও ইহার তাৎপৰ্য্য অনুধাবন কর ध्छ्’ंन् (Keाभ्. &वग्ग्नोखाभं ।