পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ שיב: איזאימאי4 &ఆఫ్రి প্রভৃতি স্থানের মাছগুলি সাধারণতঃ ২/৩ ইঞ্চির বেশী বড় হয় না । মাথাটি দেখিতে ঠিক ‘গুলে’ মাছের মত । শরীরের চামড়া গিরগিটির গায়ের মত । উপর ও নীচের চোয়ালে স্থচের মত কতকগুলি স্বল্প স্বল্প ধারালে দাত আছে । ইহার সাহায্যেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পোকামাকড় ধরিয়া খায় । পিঠের উপরের পাখনায় এবং শরীরের উদ্ধভাগে উজ্জ্বল ফিকে নীল রঙের কতকগুলি ফোট৷ দেখিতে পাওয়া যায় । সবচেয়ে আশ্চৰ্য্য ইহাদের চোখ দুটি । মস্তকের উদ্ধভাগে পাশাপাশি সম্মিলিত দুইটি বোটার ডগায় চোখ দুটি স্থাপিত । চক্ষু-তারকা সাধারণ মাছের মত গোলাকার নহে, অনেকটা শিম-বীজের মত । চক্ষু-তারকা ইচ্ছামত ঘুরাইতে ফিরাইতে বা ছোট বড় করিতে পারে। সময়ে সময়ে একটি চোখ উচু কবিয়া অপর চোখটিকে কোটরের মধ্যে ঢুকাইয় লয়, মনে হয় যেন চোখ ঠারিতেছে । সাপ যেমন জলের মধ্যে মাথা একটু উচু রাখিয়া সাতার কাটে, ষ্টছারা যখন জলে থাকে তখন অনেকটা সাপের সাতার কাটার মতই প্রতীয়মান হয় । কিন্তু অধিকাংশ সময়ই ষ্টণ্ডার। জলের ধারে কদমাক্ত ডাঙার উপর ছুটাছুটি করিয়া বেড়ায় । ইতাদের কানকোর সম্মুখস্থ পাপ না ছটি খুর পুরু এবং জোরালো । এষ্ট পাখন দুটির সাঙ্গাব্যেই ইহার কর্দমাক্ত স্থানের মপে গুটিগুটি eাটিয়া অগসর হয়। কিন্তু অধিকাংশ সময়ই পাকের মধ্যে ব্যাঙের মত লাফাইয়া লাফাষ্টয়া চলে। কেহু অকুসরণ করিলে বা কোনরূপ ভয়ের কারণ উপস্থিত হইলে অতি দ্রুতবেগে লাফাইয়া মুহূৰ্ত্তের মধ্যে বহুদূরে চলিয়া যায় এই জঙ্গ ডাঙায় থাকিলেও উচ্চাগিকে ধরা অতি কষ্টকর ব্যাপার । জলের ধারে কোন গাছপাল৷ থাকিলে ইহার টিকটিকির মত গ। বাঞ্ছিয়। উপরে উঠিয়! ময় এবং হেলালে ডালপালার উপর উঠিয়৷ এক জন আর এক জনেল ঘাড়ে পিঠে চড়িয়া অথল পরস্পর কামড়াকামডি করিয়া খেলা করিয়া থাকে । ইহাদের বুকের নীচে ছত্রাকার একটি পাগম আছে । ইহা এক প্রকার শোষণমন্ত্রবিশেষ । ইঙ্গার মধ্যস্থল বাটার মত নিম্নপৃষ্ঠ । গাছপাল বাচিয়া উদ্ধে আরোহণ করিবার সময় উক্ত শোষণযন্ত্রের দ্বারা গাছের গায়ে আটকাষ্টয় থাকে এবং পড়িয়া যাইবার কোনই সম্ভাবনা থাকে না । এমন কি মসৃণ কাটের গ। বাহিয়৷ অবলীলাক্রমে উপরে উঠিয়া যায়। আমার পরীক্ষাগারের বড় কাচের পাত্রের মধ্যে কতগুলি মাছ রাখিয়া দিয়াছিলাম । একদিন ভুলক্রমে পাত্রের মুখ খোলা পড়িয়া ছিল । তাঙ্গার পরদিন দেখি সমস্ত মাছ কচের গা বাড়িয়া কোথায় চলিয়। গিয়াছে। অনেক খোজাখুঁজির পর দেখিতে পাইলাম উচু ছাতের কাছে শার্শির গায়ে দুইটি মাছ ব্যাঙের মত ডাব ডেবে চোখে চাহিয়া রহিয়াছে। ধরিতে যাক্টবামাত্রই লাফাইয়া পড়িতে গিয়া একটি তৎক্ষণাং পঞ্চতপ্রাপ্ত হইল অপরটি আঙিনায় পড়িয়া ঘাস পাতার মধ্যে কোথায় লুকাইল স্থির করিতে পারিলাম না অপরগুলির আর কোন সন্ধানষ্ট পাওয় গেল না । জলের নীচে ইহার কাকে সঙ্কুচিত ও প্রসারিত করিয়া সাধারণ মাছের মত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে কিন্তু ডাঙায় উঠিবামাত্র তুষ্ট দিকের দুইটি কান্‌কোর ফাক বন্ধ করিয়া ঠিক পটকার মত ফুলাইয়। রাখে। মাছের মত কান্‌কো নাড়ে না। অপেক্ষাকৃত বড় মঞ্চগুৰু বখছু সাৱ ৰাধিয়া ঘাড় উচু করিয়া বসিয়া থাকে তখন বড় অস্থত দেখায়, মনে হয় যেন ছোট ছোট কতকগুলি সিন্ধুঘোটক দল ৰাধিয়া ভাঙায় বিশ্রাম করিতেছে । o অধিকাংশ সময় ডাঙায় কাটাইলেও কর্দমাক্ত জমি ছাড়া ইহার শুদ্ধ মাটিতে বেশী দূর অগ্রসর হইতে পারে না। শুষ্ক জমিতে গিয়া পড়িলেই শরীরের জল শুকাইয়। শরীর যেন আঠার মত ভূমির সঙ্গে আটকাইয়া যায় । তখন বেশী লাফাইতে বা স্থাটিতে পারে না । এই অবস্থায় ইছারা সহজেই কাবু হইয়া যায় এবং অনায়াসে ধর পড়ে সেই জন্য তাড়া থাইলে নেহাং নিরুপায় ন হইলে শুষ্ক ডাঙার দিকে অগ্রসর হয় না, কেবলই জলের দিকে যাইবার চেষ্টা করে। শ্রীগোপালচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য জামেনীতে খ্ৰীষ্টলীলা অবতার বা মহাপুরুদের জীবনকাহিনী লইয়। আমাদেৱ দেশের জনসাধারণ যেরূপ বামলীলা, কুষ্ণলীল প্রভৃতি উৎসবের রচনা করিয়াছে, জামেনীর --گ হস্তগত ওবরম্মরূ-গোঁ” ( Oberam