পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ অরণ্য-সম্পদ &s& সাধারণত টুথপেষ্ট, গায়ে মাখবার ভাল সাবান এবং মাথ৷ ঘষবার সুগন্ধি তেলে কখনও আলাদা কখনও সংমিশ্রিত ভাবে ব্যবহৃত হয়। সিংহল, জাভ এবং ভারত-মহাসাগরের সেচেল্লেস দ্বীপপুঞ্জে সিম্বোপোগন নার্ডাস বলে এক রকম ঘাস পাশুয়া ধায় । সেই ধাস থেকে সিট্রোনেক্স ভেল পাওয়া যায়। মশা-তাড়ানোর জন্য এই তেল ভারতবর্ষে সচরাচর ব্যবহৃত হয় । প্রধানত দক্ষিণ-ভারতে এবং সেচেল্লেস দ্বীপে সিম্বোপোগন সাইট্রেটাস ব'লে এক রকম ঘাস জন্মায়, তার থেকে বাজারের ট্রাভাস্কোর লিমন গ্রাস অয়েল পাওয়া যায় । মধ্যপ্রদেশে, লিমার, বেরার এবং বোম্বাইয়ের কোন কোন অংশে এবং সেচেল্লেস দ্বীপে সিম্বোপোগল মাটিfল ব’লে দে ঘাস পাওয়া যায় তার আবার দুটে আলাদা জাত আছে । মোতিয়া জাতের ধাস থেকে গোলাপগধি পাল্মারোস তেল—যাকে নিমার অথবা ঈষ্ট ইণ্ডিয়ান জেরেনিয়াম অয়েল বলা হয়, সেই তেল পাওয়া যায় এবং সোফিয়া জাতের ঘাস থেকে বাজারের জিঞ্জার গ্রাস ৩েল পাওয়া যায়। সিম্বোপোগন ফ্লেক্স, সাস বলে দক্ষিণ-ভারতে আর এক রকম ধাস হয়, তা থেকে আমির বাজারে মালাবার তেল অর্থাং কোচিন তেল পাই । এই ধরণের আরও কতকগুলি ঘাস আছে যা থেকে এসেনশিয়াল অয়েল আমরা পাই বটে, কিন্তু সে-সব তেলের ব্যবসাগত কোন বিশেষ প্রয়োজনীয়তা নেই । তার পর আসে ইউকালিপটাস তেলের কথা । যখন বেশ সদ্ধি বা ঠাণ্ড লাগে, তথন আমাদের সকলকেই এই তেলের সঙ্গে পরিচিত হ’তে হয়। নানা জাতীয় ইউকালিপটাস গাছের পাতা এবং কচি কচি ডাল টু ইয়ে এই তেল পাওয়া যায় । ইউকালিপটাস প্লোবিউলাস জাতীয় গাছ থেকে ( বার সাধারণ নাম হ’ল এ-গাম গাছ । আমরা সকলের চেয়ে উৎকৃষ্ট জাভের ইউকালিপটাস পাই । ১৭৯২ খ্ৰীষ্টাব্দে টাসমানিয়ার জঙ্গলে ল্যাবিলাচিয়ার নামে এক জন লোক এই গাছ আবিষ্কার করেন এবং ১৮৫৬ খ্ৰীষ্টাব্দে র্যামেল এই গাছ ইউরোপে নিয়ে আসেন। ইউকালিপটাস তেলের নানা গুণের জন্ত আজকাল সারা জগতে এই গাছের চাষ হয়। আমাদের দেশে নীলগিরি অঞ্চলে এই গাছ ব্যাপকভাবে আছে। যদিও জগতের প্রয়োজনীয় ইউকালিপটাস তেল BBBBS BBBB BBBB SBBBSBBB S BSBBB BBB দিকে চরার দাগ। এই অংশ হইতেই রঞ্জন ব্যক্তির চষ্টয়া মাটির পাত্রে ফোটা ফোট পড়ে।