পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Fięstov অলখ-বেণরণ UNఠి వె স্বরেশ কালো মোট ছোটখাট মানুষ, চোখেব চশমা গলায় সরু চেন দিয়া বাধা, কখনও বুকেব উপব দোলে, কখনও চোখে থাকে। মানুষটা বেশী কথা বলে না। কিন্তু• মনে হয় চশমাব ভিতব দিয়া পৃথিবীর সমস্ত জিনিষ দেখিয়া নিজেব মনেব খাতায় লিখিয়া বাখিতেছে । মোটাসোট। মাতুষেব পক্ষে তাহাবে প্রখবদষ্টি ও তীক্ষণী বলিয়া মনে হয়। কোন বিষয়ে ঔদাস্ত নাই । তপন নবীন ভাস্কবেক মতই আশ্চয্য স্বনাব । দেখিলে মনে হয় বিধাতা হহাকে মৰ্ম্মব পাথবের উপব তুলি দিয আঁকিয় তাহাব পব অতন্দ্রিত অধ্যবসায়েব সহিত নিখুত লবিয়া বাটালি দিয়া কাটিয়াছেন। গ্ৰীক মুদ্ভিব মত তাহাব সুগঠিত নাসা, উডস্ত পার্থীব ডানাব মত প্র-যুগল যেন এখনই নডিয়া উঠিবে, স্থিব সমুদ্রেব মত নীল চোখে উজ্জল কালো তাৰা, কুঞ্চিত ঘন কালে চুল অদ্ধচন্দেব মত দীপ্যমান প্রশস্ত ললাট ছাডtহয়া স্বগোল মাথার চাবি পাশে সমান ওজনে হেলিয়া পড়িয়াছে। পদ্মকোবকেব মত হাত দুখানি দেখিলে মনে হয় না পৃথিবীব কোনও কাজে কোন দিন লাগিয়াছে, পজাব মন্দিবে পুপান্থলি দিতেই শুধু এমন হাতেপ প্রয়োজন। তপনেব মুখে বেশী কথা নাই, দৃষ্টিতেও চাঞ্চল্য দেখা যায় না । সে যেন কোন ধ্যানে সমাহিত । মহেন্দ্র সাহেবদেব মত ধপধপে শাদ, চেঙ্গাবায় খুব কিছু বিশেষত্ব নাই । চুলগুলি একেবাবে সোজ, বিনা সিঁথিতে পালিশ কবিয়া একেবাবে পিছন দিকে ঠেল, কপালট একবিন্দও কোথাও ঢাকা নাত। নাবটা একটু বেশী উচু এবং খডেগৰ মত বাকী, হাত পা শক্ত শুষ্ক কাঠেব মত ও গ্রন্থিবহুল কথাও বলে জটিল বিষয়ে গুরুগম্ভীবভাবে । যেন সমস্ত পৃথিবীব গুরু-পদ এই বয়সেই তাহাকে কে লিথিয় দিয়াছে। সকলের শিক্ষা সে না সমাপ্ত কবিলে মানবসমাজেব আসন্ন প্ৰলয় হইতে আব মুক্তিব উপায় নাচ। মহেন্দ্রবও গলায় একটা খুব দামী ক্যামেবা দুলিতেছে, কিন্তু সে-বিষয়ে সে খুব সজাগ নয়। স্বধাব সহিত ছেলেদেব সকলেব পবিচয় ছিল না । স্বধীন্দ্র বাৰু গাড়ী হইতে নামিয়াত সকলেব পৰিচয় দিলেন। একে ত আলাপ কবা বিষয়েই স্বধা অত্যন্ত অপটু, তাহাব উপব একসঙ্গে চাবি জন জুটিলে ত কথা খুজিয়া পাওয়াই শক্ত। তবু স্থবেশ ও মহেশ্রুব সহিত কথা বলা তাহাব নিকট অপেক্ষাকৃত সহজ বলিয়া বোধ হইল। নিখিল ও তপনকে দেখিয়া কেন যে তাহাব মুখে কথা আটকাইয় গেল তাঙ্গ সে নিজেই বুঝিতে পাবিল না, অ’চ নিখিল ও কথা বলিতে খুবহু ব্যগ্র । সকলেব আগে নিখিলই গাড়ীব ভিভব উবিকুকি মাবিয়া একটা টিফিন-কেবিয়াব ও জলেব কুজা দেখিয়। বিনাবাক্যবায়ে বাহিৰ কবিয়া শহ'ল। এদিক্ ওদিক চাহিয়। আব তেমন কিছু দেখিeে •। পাহয় মেয়েদেব দিবে মুখ ফিবাঙ্গয়া বলিল, “কলেছেন কি ? রোদ ও এখনও বেশ আছে, অথচ আপনাবা কেউ একটা ছাত আনেন নি, বাড়ী গিয়ে মাথা ধ’লে সাবালা ও খুমোতে পাববেন না যে ” মিলি কাপড়ের আঁচলটা ঠিক সমান কবিয়া নহয় ছোট আয়নায় মুখখান তাড়াতাংি একটু দেখিয়া লহল । তাহার পব যেন একমাত্র কথাটা শুfrয়াছে এমন ভাবে বলিল, “আমি একটা ছাত এনেছি, আর সবাই ত এর সাক্ষাৎ একএকটি ‘এঞ্জেল, প। পিছলে দৈবাং স্বর্গেব সিডি থেকে মাটিতে পড়েছেন, পৃথিবীব দুঃখকষ্টের কথা ওদের মনেহ থাকে না। আকাশের দিলে তাকিয়ে চললেহ দেল পেটও ভ"রে যায়, বোদ ঝড় বুষ্টিও উড়ে যায় ।” মহেন্দ্র অত্যন্ত গম্ভীর গলায় বলিল, "আচ্ছ, আপনার fক মনে হয় না যে গেয়েব। পৰস্পবেল দোষ সম্বন্ধে পুরুষেব চেয়ে বেশ সচেতন । এটা ভাদের সব চেয়ে পিয় টপিক ?” নিখিল হাসিয়া বলিল, “তুমি ভ আচ্ছা ম্যাপ দেখছি । আগে মেয়েদেব বস বাব দাডাবাব একটু ব্যবস্থা কর, তবে পর্বে না-হয় নাবদ-মুনির কাটো স্বরু বব যাবে। আপনার মহেন্দ্রব কথা শুনবেন না , ও স্বীজাতি সম্বন্ধে বড় অথবিটি যে নয়, তা ত আপনাদেব খুশী কববাব অপৰ্ব্ব চেন্স দে’থেন্স বুঝতে পাবছেন ।” স্থবেশ হহাদের কথা ঘুবাঙ্গয় দিবাৰ জন্য বলিল, “চলুন, ঐ পঞ্চবটীব দিকে গঙ্গাব ধাবটায় বস। যাবে, ভাবী স্বন্দব জায়গা ।” সকলে সেই দিকেহ অগ্রসব হন্সলেন । শীতের দিনে অধিকাংশ গাছের পাতাই ববিয়া পড়িতেছে । কোন কোন