আর একটি গুরুতর কাৰ্য্যে হস্তক্ষেপ করিয়াছিলেন । সহমরণবিষয়ক দ্বিতীয় পুস্তক প্রকাশিত হইয়াছিল ১৮১৯ সালে । গোবিন্দপ্রসাদের মোকদ্দমার সময় রামমোহন রায়ের এই • সকল কায্যকলাপের প্রতি দৃকপাত করিলে মনে হয়, তিনি যেন তখনও ধৰ্ম্মসংস্কার এবং সমাজসংস্কার কার্য্যেঙ্গ বিব্রত। তাহার যেন আর কোন গুরুতর কায্য নাই । এইরূপ অবিচলিত এবং অশ্রাস্ত ভাবে বিষয়াতিরিক্ত মহত্তর কৰ্ত্তব্য পালনের নাম সাধনা। রামমোহন রায় কিশোর বয়স হইতে সাধকোচিত শিক্ষাই লাভ করিয়াছিলেন, এবং চিরজীবন সাধনেই রত ছিলেন । এই সংবাদের আভাস পাওয়া যায় নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের জবানবনীতে । তিনি বলিয়াছেন— To tlnv $•cond lnterrogatory this I Deponent siiith thut he doth know the parties the Complainant uud defendant in the title of these introgatories namel saith that he hath known the said tooin plainant 4 :ovincluerhaud Roy from his the said (ioviiidpersmud Roy's childhood but he hath inever been upon terms of intimacy with the said ('ompliliniuit. Saith that he hath kilown the llefentlmnt loammohun Roy front tlit time that the said I befendant attained the sof fourteen years and hath ever since been on most intimate terms with him. অর্থাৎ সাক্ষী নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কার বাদী গোবিন্দপ্রসাদ রায়কে আশৈশব জানেন, কিন্তু বাদীর সহিত র্তাহার কখনও fমশামিশি হয় নাই। সাক্ষী প্রতিবাদী রামমোহন -রায়কে তাহার চৌদ্দ বৎসর বয়স হইতে জানেন । সেই অবধি রামমোহন রায়ের সহিত বরাবর তাহার খুব মিশামিশি চলিয়াছে । নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের লাঙ্গুলপাড়ার রায় পরিবারের আভ্যন্তরীণ অনেক গবরই জানিবার সুযোগ ছিল। কিন্তু জবানবন্দীর সময় সে সকল বিষয়ে তাহাকে কোন প্রশ্ন করা হয় নাই, এবং তিনিও কোন কথা বলেন নাই । ইহার কারণ বোধ হয়, তিনি সাধন ভজনে এত ব্যস্ত এবং রামমোহন রায়ের এবং তাহার পিতার এবং জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার বৈষয়িক ব্যাপার সম্বন্ধে বরাবর এত উদাসীন ছিলেন, ষে তাহার নিকট কোন সঠিক খবর পাওয়ার আশা ছিল না। জবানবন্দী দেওয়ার সময় ( ১৮১৯ সালের ২৪শে এপ্রিল ) তাহার বয়স ছিল ৫৬ বৎসর বা তাহার কাছাকাছি ( or there age the abouts ) । স্বতরাং ১৭৬৩ সালে নন্দকুমারের জন্ম ধরা যাইতে পারে । ১৭৭২ সালের মে মাসে রামমোহন রায়ের জন্ম ধরিলে নন্দকুমার বয়সে রামমোহনের ৯ বৎসরের বড় হয়েন । এই হিসাবে রামমোহন চৌদ্ধ বৎসরে পদার্পণ করিয়াছিলেন ১৭৮৬ সালে । তথন নন্দকুমারের বয়স ২৩ বৎসর। যুবক নন্দকুমারের সহিত কিশোর রামমোহনের তপন কিরূপ সম্বন্ধ স্থাপিত হইয়াছিল ? উপরে উক্ত ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠার বিবরণ প্রবন্ধে মনীকুমার বিদ্যালঙ্কার সম্বন্ধে উক্ত হইয়াছে, তিনি রাজার সন্নিধানে ছায়াবৎ অনুগত ছিলেন । রামমোহন রায় যুথন কলিকাতায় ( ১৮১৪-১৮২৯ ) ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত করিতেছিলেন এখানে তথনকার কথা বলা হইয়াছে । ১৭৬৭ সালের বৈশাখ মাসের ভববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত “মহাত্মা শ্ৰযুক্ত রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশের জীবনবৃত্তাস্ত” প্রবন্ধে ( ১৬৫ পৃ: ) নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের সম্বন্ধে এষ্ট সংবাদ
- ो 8घ्रl धोंग्
મક 11 ગૂક દ્રTuts ; નિજી નાઝિમ : ૧૦ ૧ મtના દ્ર ર:t ITી BBBB BBBKK BBB KSB BKKgg gDtggg S tBBCC BB ggg BBtgBBD Dgg BBB LLLgBBS BT KE0 নাম নন্দকুমার কিছলঞ্চার, তিনি গাং স্থা শ্বাশ্ম পরিত্যাগপূৰ্ব্বক সন্ন্যাসাশ্রম গ্ৰহণ করিলে শুরষ্টপ্ৰাণন্দ্রনাথ তীর্থস্বামী কুলবিধৌত নামে থাfত ছিলেন ; 帶 象 鬱 象 象 BBB BCCgggggB BBBB TE BBT BBBS BBBBB ggBB BBB BBB BBBBBB BBBB BK DBBDK BDD BBB BBS BBgg KK TDD KSECTS SBBB BBB আমোদ প্রযুক্ত তীর্থস্বামীকে মহাসমা রপূৰ্ব্বক আহবান কপ্লিলেন । BBBBS BB BBBBB BBBB BBDg gB BBB DDS BBB BB BBBBB BAg gBB BBBBDDg BB BBB BB BBBBBBB BBBBB BBBBB BBDS SDDS শকে কলিকাত নগরে আগমন করিলেন is এই লেখা পাঠ করিলে মনে হয়, নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের • ক্রযুক্ত ক্ষিতীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়েথ সৌজন্যে এই মূল্যবান প্রবন্ধের একটি নকল পাষ্টয়ছি এবং তাং। মূলের সঙ্গেত মিলাঙ্গয়৷ লইয়াfছ ।
