পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s" | as ; 嘯 怯 | 。如山l)1° پیگیری مسدس A درباره سیاسی مهندسی سع আৰ্ম্মি-মিউজিয়ম শিল্প ও কলা বিদ্যালয় এবং টেকৃণিক্যাল স্কুল আরও স্বন্দর . --প্রশংসা ন ক’রে থাকা যায় না । মিউনিকের বিরাট টাউন-হল দেখে বিস্মিড হ’তে হয়। মিউনিসিপ্যালিটির ব্যবস্থা অতি স্বশদর । মিউজিয়মগুলির মধ্যে ডয়েটণ্ডে মিউজিয়মই শ্রেষ্ঠ, জগতে ইহার তুলনা বিরল। এখানকার লোক এর জন্য গৰ্ব্ব ক’রে থাকে। ইসার নদীর মাঝখানে ছোট একটি দ্বীপ, তার উপর মিউজিয়মের বিশাল অট্টালিক । চারদিকে নদীর নীল জলের ঢেউ আর স্নিগ্ধ সমীর । সাজাহানের সময়কার রাজকবির সেই কথা মনে পড়ে, "অগর দুনিয়ামে হৈ জল্পত কহী পর যুই পর হৈ, মুর্হী পর হৈ, মুহা পর।” যদি কোথাও স্বৰ্গ থাকে, তবে সেটা এখানেই। পৃথিবীতে এর চেয়ে বড় ও স্বন্দর বৈজ্ঞানিক মিউজিয়ম কোথাও আছে কি না সন্দেহ। ১৯০৩ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ অস্কার ফন মিলার ইহা স্থাপন করেন । ১৯২৫ সালে অর্থাৎ বাইশ বৎসরে ইহার নিৰ্ম্মাণ-কাৰ্য্য শেষ হয়। সমস্ত মিউজিয়মটা ঘুরে-ফিরে ভাল ক’রে দেখতে গেলে ন-মাইল হাটতে হয়। এর থেকেই বোঝা যায় যে কি বিরাট ব্যাপার! মিউজিয়মের দর্শণীয় জিনিষগুলি ষাট হাজার বর্গ-গজ জায়গায় সাজান । ভারতবযে লণ্ডনের মিউজিয়মের বেশ প্রশংসা আছে এবং সাধারণতঃ ভারতীয় যাত্রীরা তাঙ্গ দেখে ফিরে আসেন। কিন্তু বৈজ্ঞানিক সংগ্ৰহালয় হিসাবে মিউনিকের এই মিউজিয়মের কোন তুলনাই নাই। এখানে শত শত উচ্চশ্রেণীর ছাত্র নানা বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করতে আসে। তারা প্রত্যেকটি ব্যাপার এবং তার প্রয়োগ ও পরীক্ষা নিজের চোখে প্রত্যক্ষ ক’রে জ্ঞান সঞ্চয় করে । এত স্থবিধ অন্যত্র পাওয়| দুরূহ। বিজ্ঞান-বিভাগে হাজার রকমের পরীক্ষা-যন্ত্র ও সাজ-সরঞ্জাম এমন ভাবে সাজান যে, যার যখন ইচ্ছ, সেগুলি চালিয়ে প্রয়োগ-কৌশলের ব্যাবহারিক অভিজ্ঞত লাভ করতে পারে । অপরাপর বিভাগেও ঠিক এই রকম স্থবিধা আছে। সব বিভাগের কথা লিখতে গেলে এখানে কুলিয়ে উঠবে না তাই প্রধান ক'টি বিভাগের কথা বলব, যেমন—ভূ-তত্ত্ব, খনি-বিজ্ঞান ধাতুবিদ্যা ও পাওয়ার-এঞ্জিন বিভাগ। মাটির ভিতরকার শত শত ফুট নিম্নে অবস্থিত কয়ল,