পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবলতম এবং ব্রিটিশ মতে অবৈধ উপায়ে সেই মনোরখ পূর্ণ করিবার চেষ্টা বঙ্গে অধিক হইয়াছে ও হইতেছে। স্বাধীন ও স্বাধীনতাপ্রিয় ব্রিটিশ জাতি স্বাধীনতা পাইবার ইচ্ছার নিনা করিতে পারেন না। স্বতরাং ভারতীয়দিগকে, বিশেষ করিয়া বাঙালী জাতিকে, এই জাতির বলিয়া দেওয়া উচিত, স্বাধীনতা লাভের বৈধ উপায় কি, এবং সে উপায় যে অব্যর্থ তাহার প্রমাণও ইতিহাস হইতে দেখাইয়া দেওয়া উচিত। - ভারতীয়েরা ও বাঙালীর “অন্তরীন”দের কোন অপরাধের প্রমাণ না পাওয়ায়, বার-বার হয় তাহদের মুক্তি নয় তাহাজের প্রকাশু আদালতে বিচার প্রার্থনা করিয়া থাকে। সরকার-পক্ষ প্রকাশু আদালভে তাহাদের বিচার করিতে চান না। তাহাদের মুক্তি সম্বন্ধে বরাবর একই কথা বলিয়া আসিতেছেন। সম্প্রতিও সৰ্ব হেনরী ক্রেক ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় তাহাই বলিয়াছেন। ব্যবস্থাপক সভায় শ্ৰীযুক্ত অমরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের একটি প্রশ্নের উত্তরে সর হেনরী বলেন, “সত্ৰাসমবাদ সম্বন্ধে পরিস্থিতির ("situation") উন্নতি হইয়াছে বটে, কিন্তু যাহারা সম্রাসনবাদ সম্পকে বন্দী আছে, এই উন্নতির জন্ত তাহাদের সকলকে মুক্তিদান সমর্থন করা যায় না, কারণ অতীত কালে এইরূপ মুক্তির পর আবার সম্রাসনপ্রচেষ্টার পুনরাবির্ভাব झंझेब्राझिल ।” এখানে সত্ব হেনরী ধরিয়া লইয়াছেন, যে, এই বন্দীর সন্ত্রাসক ; ইহাও ধরিয়া লইয়াছেন, যে, অতীতে এইরূপ ৰীদিগকে মুক্তি দেওয়াতেই সম্রাসন-প্রচেষ্টার পুনরাবির্ভাব হইয়াছিল, অন্য কোন কারণে হয় নাই, হইতে পারে না । অধিকন্তু তাহার কথার মধ্যে ইহাও উহ্য রহিয়াছে, যে, সন্ত্রাসনপন্থার পুনরুজ্জীবন মুক্ত বন্দীরাই সাক্ষাং বা পরোক্ষ ভাবে করিয়াছিল। কিন্তু এতগুলি অনুমান ধ্রুব সত্য বলিয়া ধরিয়া লইবার পক্ষে কোন প্রমাণ আমর। অবগত নহি । নি-বিচারে বন্দীদের মুক্তি চাহিলে বা তাহাজের পীড়া ভাতা ইত্যাদি সম্বন্ধে প্রশ্ন করিলে, এই প্রকার অনুমানের ফলে র-পক্ষ ভাবেন ও বলেন, যে, ভদ্বারা সম্রাসনবাদের ও --— গতি সহায়স্কৃতি প্রকাশ করা হয়। ৰাজ্ঞ রক্তপাত ও নরহত্যার সমর্থক নহি, এবং می یابقه سینمایی بسیبیستمینیستین بیبیسیسم ७ फेब्रड कब्र दाब, ऐशe विचीन कब्रि न । । যদি সম্রাসনপন্থীদের সক্রিয়তা বজায় থাকিত এবং সে অবস্থায় কেহ ব্যবস্থাপক সভায় "অন্তরীন-দের মুক্তি চাহিতেন, তাহা হইলে সরকারী জবাব এই হইত, যে, এখনও সন্ত্রাসকরা তাহাদের প্রচেষ্টা চালাইতেছে, অতএব এখন “অন্তরীন”দিগকে ছাড়িয়া দেওয়া যায় না। এখন সন্ত্ৰীসকদের অস্তিত্বের কোন লক্ষণ দেখা যাইতেছে না, তাহারা সম্রাসন ছাড়িয়া দিয়া অন্য কাজ করিতেছে। তাহীদের মত পরিবর্তন প্রযুক্তই হউক, শাস্তির ভয়েই হউক, সন্ধাসক কার্ধ্য নিবারণে পুলিসের কৃতকাৰ্য্যতার জন্তই হউক, লোকমত সম্রাসকদের বিরুদ্ধ হওয়ার জগুই হউক—যে কোন কারণ বা কারণসমবায়েই হউক, সন্ত্রাসনপন্থা সম্বন্ধে দেশের অবস্থার উন্নতি হইয়াছে। এ অবস্থাতেও কিন্তু সরকার বলিতেছেন, “অন্তরীন”দিগকে ছাড়িয়া দেওয়া যায় না। অর্থাৎ, সন্ত্রাসন যদি চলিতে থাকে, তাহা হইলে ত তাহাদিগকে খালাস দেওয়া যায়ই না ; কিন্তু যদি তাঁহা চলিতে না-থাকে, তাহা হইলেও তাহাদিগকে ছাড়িয়া দেওয়া যায় না । তাহা হইলে প্রশ্ন উঠে, কি অবস্থায় তাহাদিগকে ছাড়িয়া দেওয়া যায় । কোন অবস্থাতেই নহে ? এই “অন্তরীন”রা যে প্রত্যেকে, পৃথক পৃথক, বা সকলে, দলবদ্ধ সমষ্টিগত ভাবে সন্ত্রাসক কাজ করিয়াছিল বা করিবার উদ্যোগ করিয়াছিল, তাহা কোন আদালতে প্রমাণিত হয় নাই। অথচ তাহারা দণ্ড ভোগ করিতেছে এবং অনির্দিষ্ট দীর্ঘকালের জন্য দওভোগ করিতেছে। অন্ত দিকে, তাহ:.দিগকে যে প্রকার বেআইনী কাজ বা চেষ্টার সন্দেহে বন্দী রাখা হইয়াছে, সেই প্রকার চেষ্টা ও কাজের জন্ত আদালতের প্রকাশু বিচারে অনেকের নিদিষ্ট কালের জন্ত কারাদণ্ড হইয়াছে। অর্থাৎ ষাহাজের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয় নাই, তাঁহাদের শাস্তি অনিদিষ্ট দীর্ঘকালের জঙ্ক, কিন্তু যাহাজের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হইয়াছে, তাহাজের শাস্তি নিদিষ্ট সময়ের জন্ত কারাদণ্ড । এই প্রকার ব্যবস্থাকে কি বিশেষণে বিশেষিত করা উচিত ? সরকার-পক্ষ এই <थtअब्र ऐखञ्च विरण cनहे विटलषभछिब्र फेन्रवांशिखां विहबफ्रेिड