পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o প্রবাসা ১NeছsNe ૧છઠ્ઠ * = ; ( ৪ ) সভ্যগণ নচৰি আন মাত্র ভিজিটে ডাক্তার ডাকিতে পরিবেন। ( e ) চিকিৎসালয়ে আসিয়া রোগ দেখাইলে ভিজিট লাগিৰে 1 || ভিজিটের আয় সমিতির তহবিলে জমা হইবে । ডাক্তারের নিজের প্রাইভেট প্রাকৃটিস্ থাকিবে না। (৮) সমিতি নিজেদের পঞ্চায়েত নিজের নির্বাচন করিবে । (১) সমিতির অধীনস্থ গ্রামগুলির স্বাস্থ্যোল্পতির জন্ত বাধিক কাৰ্য্যসূচী প্রস্তুত করা হইবে, তাহা কার্ধ্যে পরিণত করিবার জন্ম ডাক্তার পঞ্চায়েত সভাকে উপদেশ দিবেন এবং তাছাদের কার্য্যপ্রণালী তত্ত্বাবধান করিবেন । এই অবস্থায় এক দিকে যেমন দরিদ্র পল্লীবাসী অতি সস্তায় শুচিকিৎসার সুযোগ লাভ করিল, অপর দিকে রোগের উৎপত্তির কারণগুলিকে দূর করিবার জন্ত প্রবল সংগ্রাম চলিতে লাগিল। এই সময় বাধগোড়া সমিতির সভ্যগণ তাহাদিগের গ্রামকে ম্যালেরিয়ার গ্রাল হইতে মুক্ত করিতে সমর্থ হয় । তাহাদের সংখৃষ্টাস্তে আকৃষ্ট হইয়। বোলপুরের অধিবাসিগণ ১৯৩৪ সালে তাহদিগের সঙ্গে যোগদান করেন। বোলপুর-ৰাধগোড় স্বাস্থ্য-সমিতি সৰ্ব্বতোভাবে আত্মনির্ভরশীল হইতে সমর্থ হইয়াছে। ডাক্তার ফণীন্দ্রনাথ সরকার এল এম. এফ. এক জন কম্পাউণ্ডারের সাহায্যে সমিতির কার্ষ্য পরিচালনা করিতেছেন । ৰাধগোড়া-সমিতির এক জন সভ্যের পরিবারের এক বৎসরের চিকিৎসার ব্যয় হইয়াছে ২২M• বাইশ টাকা বারে আনা । গ্রামের সমিতি না থাকিলে বাজার দরে উক্ত চিকিৎসার ব্যয় হইত ১২৮1• এক শত আটাশ টাকা আট আনা । অতএব দেখা যায়, এই একটি পরিবারের এক বৎসরের চিকিৎসায় ১•ew• এক শত পাচ টাকা বারে আন ৰাচিয়া গিয়াছে। এইরূপ ভাবে তথ্য সংগ্ৰহ করিয়া আমরা দেখিয়াছি ষে সমিতির সাহায্যে সমগ্র গ্রামের চিকিৎসার ব্যয় এক বৎসরে ১৬৮৩w• বোল শত তিরাশ টাকা বারে জানা ৰাচিয়াছে। এই পৰ্য্যস্ত ৰাধগোড়ী-সমিতি স্বাস্থ্যোন্নতির জঙ্ক নূতন রাস্ত। তৈয়ারী, রাস্তা মেরামত, নূতন ড্রেন তৈয়ারী, ও মেরামত, ডোব ভরাট, জঙ্গল পরিষ্কার ও কুইনাইন বিতরণ করিয়াছে । এতদ্ব্যতীত প্রয়োজনমত প্রত্যেক বৎসরে দুই-তিন বার করিয়া ডোব এবং পুষ্করিণীগুলি পরিষ্কার করা হয় এবং ম্যালেরিয়া ঋতুতে নিয়মিত ভাবে কেরোলিন তৈল দেওয়া হয় । গত অক্টোবর মাসে ৰঙ্গীয় স্বাস্থ্য-বিভাগের ম্যালেরিয়া বিশেষজ্ঞ ( Mularia specialist ) Grēfq qr qą. gą NIȘTrg gega স্বাস্থ্য-সমিতি পরিদর্শন করিতে আসেন, তখন ৰাধগোড়া গ্রামে কোনও বালকের স্বঙ্কিত প্লীহা পান নাই। ইহা যে তাহাদের সংচেষ্টার ফল সে বিষয়ে আমরা নিঃসন্দেহ । ১৯৩৩ সালে বিম্বুড়ী পল্লীসংগঠন কেন্দ্রে উক্ত পরিকল্পনা অস্থৰাষ্ট্ৰী আর একটি স্বাস্থ্য-সমিতি গঠন করা হয় এবং ডাক্তার দেবেন্দ্রনাথ মজুমদার এলএমএফ, এক জন কম্পাউণ্ডারের সাহায্যে সমিতির কাৰ্য্যপরিচালনার ভার গ্রহণ করেন । ( & ) ( , ) ইনিকেতন হক্টতে প্রথম দুই বৎসর এই সমিতির ব্যয়ের অন্ধেক বহন করা হয় । গত বৎসর হইতে খ্ৰীনিকেতনের কোন আধিক সাহায্য না লইয়া সমিতির সভ্যগণ ইহার যাবতীয় ব্যয় বহন করিতে সমর্থ হইয়াছেন । এই বিষয়ে সমিতির সভাপতি এবং রূপপুর ইউনিয়ন বোডের প্রেসিডেন্ট প্রযুক্ত রাধাবিনোদ পাল এবং রূপপুরের জমিদার খ্ৰীযুক্ত অমুকুলচন্দ্র সিংহ মহোদয়ের উদ্যম বিশেষ প্রশংসনীয়। অপরাপর ইউনিয়ন বোডের প্রেসিডেন্টগণ উক্ত প্রেসিডেন্টের দৃষ্টাস্ত অমুসরণ করিলে প্রত্যেক ইউনিয়নেই এইরূপ স্বাস্থ্য-সমিতি গঠিত হইতে পারে । মন্ত্রী স্তর বিজয়প্রসাদ সিংহ বাহাদুর এই দুইটি সমিতির সফলতা দশনে আনন্দিত হইয়া আরও পাচটি নূতন স্বাস্থ্য-সমিতি গঠনের জন্য বিশ্বভারতীর হস্তে ১১.• • •২ এগার হাজায় টাকা সাহায্য মঞ্জুর করেন এবং এই অর্থের সাহায্যে ইলামবাজার বাহিরী আদিত্যপুর, লাজুলিয়া ও আদিরেপাড়ায় পাচটি স্বাস্থ্য-সমিতি গঠিত হইয়াছে। উক্ত সমিতিগুলির শৈশব অবস্থা এখনও উত্তীর্ণ হয় নাই। তন্মধ্যে অধিকাংশ সমিতির কার্য্যই আশাপ্রদ বলিয়া মনে হয় ; কিন্তু এক বৎসর অতিবাহিত না হইলে উহার ফলাফল নির্দেশ করিতে পারিব না । এই বৎসর এই জিলায় মশার উপদ্রব খুব কম, তাহার কারণ বোধ হয় এই যে গত বৎসর অনাবৃষ্টির ফলে গ্রীষ্মকালে গ্রামে খুব অল্প জায়গাতেই জল ছিল, সেজন্য মশার উৎপত্তিস্থানের অভাব হওয়ায় উহাদের পর্য্যাপ্তরূপে বংশবৃদ্ধি সম্ভবপর হয় নাই । ম্যালেরিয়ার বিশেষজ্ঞ ডাঃ হুর মনে করেন ষে শীত ও গ্রীষ্ম ঋতুতে যখন অধিকাংশ নাল ডোবা শুকাইয়া যায় তখন যদি গ্রামের যাবতীয় পুষ্করিণী ও ডোব পরিষ্কার করিয়া নিয়মিতরূপে কেরোসিন প্রয়োগ করা যায় তাহ হইলে সেই গ্রামে মশককুল নিন্মুল হইয়৷ যাইবে এবং বর্ষাকালে গ্রামের বন্থ স্থানে জল জমিলেও ডিম পাড়িবার জন্ত মশা আর থাকিবে না এবং তখন কেরোসিন দেওয়ারও কোন প্রয়োজন হইবে না। শীত ও গ্রীষ্মকালে গ্রামে অল্প জায়গায়ু জল থাকে বলিয়া কেরোসিন দেওয়ার ব্যয়ও কম হইবে । এই মতের সত্যাসত্য নির্ণয়ের জঙ্ক আমরা গোয়ালপাড়া গ্রামে পরীক্ষা করিতেছি। তথায় ৫৬টি পুকুর ও ডোবা সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার করিয়া সেগুলিতে সপ্তাহে এক দিন করিয়া কেরোসিন প্রয়োগ করা হইতেছে। বর্ষার পূর্ব পর্য্যস্ত এই কাজ চলিবে । গত তিন বৎসর হইতে এই গোয়ালপাড়া গ্রামে স্বাস্থ্য-সমিতির কাৰ্য্য সুরু করা হয় এবং ইতিমধ্যে তাহার স্বাস্থ্যোল্পতিকল্পে রাস্ত মেরামত, ড্রেন মেরামত, জঙ্গল কাটা, ডোব ভরাট, পুকুর পরিষ্কার কুইনাইন বিতরণ করিয়াছে। এই কার্ধ্যের ফলে উক্ত 4याएभ रुर्किङ प्लेोशव्र झाङ्ग वज्ररुद्रा ७१ श्हेप्ठ कधिग्न। अप्ठकब्र ७g হইয়াছে। এতদ্ব্যতীত প্রত্যেক বৎসর ম্যালেরিয়া ঋতুতে নিয়মিত ভাবে পুকুর পরিষ্কার করা ও কেরোলিন দেওয়া হয় । যে-সকল গ্রামে এই বৎসর স্বাস্থ্য-সমিতি গঠন করিয়াছি সেই गक्ल यां८भब चारशबू बर्डभान अदह गचरक ठषामरक्षtश्ब्र बादइी कब्र इड्रेष्ठाप्इ । ठाशङ्ग नश्ङि छूणना कब्रिह द९नबारख जाभब्र