পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سيا r বাম দিক হইতে—আধ্যাপক উষ্টনষ্টারনিষ্টজ, প্লামানন্দ চট্টোপাধ্যায়. প্লীম্পন!থ ঠাকুর অধ্যাপক লেজন --১৯১৮ সালে প্রঃখ শগুলে পৃষ্ঠাত ফটোগ্র ফু হইতে তাহার সম্পাদন ও বিচারপ্রণালীর মধ্যে যেমন দেথা যাইত উাহার জ্ঞানের গভীরতা তেমনি থাকিত প্রগাঢ় শ্রদ্ধা ও অনুরাগ। র্তাহার অনুরাগ প্রগাঢ় হইলেও তাহার বিচারবুদ্ধি ছিল সদা জাগ্রত। ভারতের প্রাচীন জ্ঞানসম্পদের আলোচনায় তিনি মহৎ সব ভাবের প্রতি ধেমন গভীর শ্রদ্ধা জানাইয়াছেন তেমনি অসার ও হীন বস্থর প্রতি কখনও মিথ্যা সম্মান দেখান নাই। এক কথায় তাহার বিচারপ্রণালীর মধ্যে একটি অপূৰ্ব্ব সামঞ্জস্ত বোধ ( balance ) ছিল। তাহাই তাহার প্রণালীর বিশেষত্ব। আমাদের মনে তখন একটা ভাব ছিল যে, য়ুরোপীয় পণ্ডিতেরা ভারতের প্রাচীন শাস্ত্রে অসাধারণ পণ্ডিত হইতে পারেন, কিন্তু শাস্ত্রের মর্শ্বের মধ্যে তেমন অস্তদৃষ্টি লাভ করা তাহীদের পক্ষে অসম্ভব । কিন্তু উইনটারনিটজের ক্ষেত্রে এই কথাটা খাটিল না। তিনি নিজে মহৎ ছিলেন বলিয়া ভারতীয় সাধনার যথার্থ मांशच्चा ॐांशग्न कtछ् मझ्टख ५ब्रा निल । तथू शांखिडा বা শাস্ত্রজ্ঞান থাকিলেই এই মর্শগত পরিচয়টি লাভ করা সভব হয় না। 3)=) লায়মান্ম বলদ্বীনেল লঙ্গ্যে न cवश्वग्न न नछ्ञ! stङञ क$, २,२.२ > ভারতীয় সাধনায় আত্মা ত এক বিরাট সাধনার উপলব্ধির বস্তু। কিন্তু এই কথাই বিচাধ্য যে, যে-কোন মানুষের মৰ্ম্মের মধ্যে প্রবেশ করাই কি সহজ ? চিরকাল এক সংসারে বসবাস করিয়াও ভাইয়ের অস্তরের মধ্যে ভাই, স্বামীর অস্তরে স্ত্রী, স্ত্রীর অস্তরে স্বামী, কি সব সময়ে প্রবেশ করিতে পারেন ? অনেক সময়েই দেখা যায় চিরটা কাল একত্র থাকিয়াওঁ কেহ কাহাকেও বুঝেন নাই। হাজারহাজার মাইল দূরের মাতুষ হইয়াও কেমন করিয়া তিনি যে ভারতের মৰ্ম্মের মধ্যে এমন সহজে প্রবেশ করিতে পারিলেন उांश डांबिटन चबाकू झहेब शाहंटठ झ्छ। डांशत्र भूर्भ দেখিতে পাই তাহার শাস্ত্রজ্ঞানের উদারতা ও বিশালত, অস্তরের মহত্ব ও গভীর দরদ ( sympathy )। অথর্ববেদের মর্শগত তাৎপর্ধ্যে, উপনিষদের গভীর রহস্তে, তন্ত্র ও যোগশাস্ত্রের নিগূঢ় তত্বে র্তাহার শ্রদ্ধা ছিল গভীর, অথচ দৃষ্টি ছিল বিচারে সা জাগ্রত। বৌদ্ধ এবং জবৌদ্ধ