পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সদর জেল হাসপাতাল করেন। উপস্থিত,তার; মেয়ে মিস, মেরী মিত্র এটাকে চালাচ্ছেন. . . . . . - - বাঙালীর পক্ষে চাকুরির বাজার জন্তান্ত স্থানের মতই সঙ্কীর্ণ, তবুে রোধ, করি রামগড় এষ্ট্রেটে কয়েকজন বাঙালী কৰ্ম্মচারী এবং কেরাণী আছেন। ~AAওয়ার্ডসের কাছাকাছি অনেক সেরেস্তা আছে এবং সৌভাগ্যবশতঃ এখনও কিছু বাঙালী এগুলিতে নিযুক্ত আছেন। এ ছাড়া শহরের মধ্যে, কয়েকটি বাঙালী পরিচালিত দোকান আছে। তবে বড় বড় কাপড়ের দোকান বা মুদিখানা সম্পূর্ণ মাড়োয়ারী বণিকের হাতে। গত ১৯৩১ সালের আদমস্কমারী অনুসারে হাজারিবাগ শহরের লোকসংখ্যা এইরূপ— - পুরুষ ॐी মোট हिन्दू ૧,જન્મ ఆaఆఆ se,esw মুসলমান २०*** or,8ose в аче औहेiब se e to ed bуфе जॉक्मि जाठि २२> ૩૭૨ వఆ3 জৈন 333 **२ aסיכ শিখ - > 0 - o 。bア অপর } ९ . . 독 > *, *58 و ۰به a ۹ ه সৰ্ব্বসমেত ههء ه,ه ۵ চৌম্ব হাজার হিন্দু নাগরিকের মধ্যে বাঙালীর সংখ্যা সম্ভবতঃ দুই-তিন হাজারের বেশী হবে না। খ্ৰীষ্টানের মধ্যে কুড়ি-পঁচিশ ঘর বাঙালী আছেন, তারা বেশীর ভাগ হার্ণগঞ্জের দিকেই বাস করেন। মুসলমানদের সংখ্যা গিরিডির তুলনায় অনেক কম— কীরগাওয়ের দিকেই এদের আড্ডা। প্রতি বৎসর বহু বাঙালী স্বাস্থ্যলাভের জন্ত বিহারের এই সমস্ত শহরে বেড়াতে আসেন, কিন্তু দুঃখের বিষয় পূৰ্ব্বের মত হযোগ-সুবিধা তাদের ভাগ্যে জোটে না। প্রাদেশিকতার হুজুগে এই সমস্ত শহরে জমি কিনে বাস করাও হয়ত পরে আর বাঙালীর পক্ষে ঘটে উঠবে না। আসলে ছোটনাগপুর প্রদেশ-বিহারেরও নয়, উড়িষ্যারও ছিল না। এটা মূলতঃ আদিম জাতির আবাসভূমি। জাজ বাংলাদেশের জনসংখ্যা বিহার অপেক্ষ যথেষ্ট পরিমাণে অধিক ; শুধু তাই নয়, বাংলায়, বিশেষতঃ কলিকাতায় বিহারী জন-সংখ্যা এত বেশী হয়েছে যে বাংলা দেশের আয়তন বৃদ্ধি করা সরকারের একান্ত উচিত। মাঝে বাংলাকে কোন এক স্বাস্থ্যকর জেলা দেবার কৰা গুনেছিলাম ; সমস্ত ছোটনাগপুর প্রদেশ–না হয় অন্ততঃ মানভূম, সাওতাল পরগণা এবং হাজারিবাগ জেলা, এই তিনটিকে দিলেও বাঙালীর যথেষ্ট উপকার হতে পারে।