পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बांग्न छांहरण भै-जब तछथडि*ाट्नब्र विप्लव ऐश्वडि হতে পারে এবং নির্বাতিতা সকল মহিলাদেরই হয়ত পরে সছুপায়ে নির্দোষ কায়িক পরিশ্রমে জীবন ধারণের ব্যবস্থা হ’তে পারে । उबू नान्नैौ-निरीडन टैंक ७कहे छांटवहे ध्ण८ङ षांकाव যদি সঙ্গে সঙ্গে তা নিরোধের অন্ত প্রকার ব্যবস্থাও না করা যায়। হয়ত ঐ সব আশ্রমের তরফ থেকে তদবির আরও ভাল হবে, অপরাধীর দণ্ড আরও বেশী হবে, কিন্তু তাতে অপরাধের সংখ্যা কম হবে কি? যদি তাই হ’ত তাহলে খুনের বদলে ফাসির দৃষ্টান্ত এ-দেশ থেকে হত্যাবৃত্তির বিলোপ সাধন করত। মানুষ যত দিন স্বীয় বিবেকবুদ্ধি ও জ্ঞান দিয়ে কোন কাজকে অন্যায় ও নিন্দনীয় মনে না করবে তত দিন অনুকূল অবস্থা পেলেই সে অপরাধ করেই যেতে থাকবে। সমাজে এক শ্রেণীর লোক আছে যারা শাস্তির দৃষ্টান্ত থেকেই কোন দিনই সৎ লোকে পরিণত হবে না। একই ব্যক্তি বার-বার একই অপরাধে দণ্ডিত হচ্ছে, এমন দৃষ্টান্ত বিরল নয়। নির্বাতিতা ও নির্বাতকের উপযুক্ত ব্যবস্থা করার সঙ্গে সঙ্গে এমন কতকগুলি বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া উচিত ষাতে নারী-নির্বাতনের বাস্তবিকই প্রতিকার হতে পারে। সম্প্রতি মেয়েদের ভিতরেও প্রতিক্রিয়ার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। খোর্দ-গোবিন্দপুরের ব্যাপারের পর তারাও দলবদ্ধ ভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন এবং এর প্রতিকারের জন্ত সমিতি প্রভৃতির স্বষ্টি করছেন। এ সমস্তই শুভলক্ষণ সন্দেহ নেই। আত্মরক্ষার জন্ত তারা যে যতটুকু শক্তি সঞ্চয় করতে পারেন এবং জস্তান্ত মেয়েদের শক্তিসঞ্চয়ে সাহায্য করতে পারেন ততই এদেশের পক্ষে মঙ্গল, কিন্তু তাদের প্রচারকাৰ্য্য যেন তাদের নিজেদের ভিতরই সীমাবদ্ধ না হয়। শহরের গুটিকয়েক শিক্ষিতা মহিলার ব্যায়াম, লাঠিখেল, ছোরাখেলা প্রভৃতি শিক্ষায় বাংলার লক্ষ লক্ষ অবগুণবতী পল্লীবধুর फेनकांब्र झट्द नां । অবস্থা যেরূপ দাড়িয়েছে তাতে উক্ত নারী-নির্বাতনের প্রকৃত প্রতিকারের জন্ত আমাদিগকে হিন্দু-মুসলমান ও স্ত্রী-পুরুনিৰ্বিশেষে সমবেতভাবে এমন কতকগুলি مــاج रायश चवनश्न कब्रटङ झ्ट्व या छधू कथांब *रीदनिष्ठ না হয়ে সৰ্ব্বতোভাবে কার্যকরী হয়। সৰ্ব্বসাধারণের বিবেচনার জন্ত কতকগুলি বিধিব্যবস্থার উল্লেখ করছি বেগুলি নারী-নির্বাতনে সবিশেষ ৰাধা স্বষ্টি করতে পারবে বলে মনে হয় ৪— g (১) ধে-সকল শিক্ষিত মহিলা লাঠি, ছোরা ও জুজুৎস্থ খেলায় নিপুণ তাদের সমবেত চেষ্টায় পল্লী-অঞ্চলে বিষ্কৃত ও ব্যাপক ভাবে সমিতি স্থাপন, এবং সেই সকল সমিতির উভোগে গ্রামস্থ মহিলাগণকে সাহসী ও শক্তিশালী ক'রে গড়ে তোল,—বিপদ উপস্থিত হ'লে ষাতে বিপদগ্ৰস্ত পল্পীবধূ ও পল্লীবালারা ভয়ে অস্থির না হয়ে সাহস বিক্রম ও উপস্থিত-বুদ্ধি প্রয়োগে জাপন জাপন নিষ্কৃতির পথ আবিষ্কার করতে পারেন। সমিতির মেয়েরা হিন্দু-মুসলমান জাতিনিৰ্ব্বিশেষে প্রতি গৃহে উপধাচিক হয়ে উপস্থিত হবেন এবং তথাকার মহিলাগণকে উপযুক্ত ভাবে গড়ে তুলবেন। এই কার্ধ্যে হয়ত র্তারা প্রতি গ্রাম থেকেই অল্পবিস্তর বাধা পাবেন, কিন্তু সেই বাধা জয় করাই হবে তাদের কৃতিৰ। সাহিত্য ও সংবাদপত্রের ভিতর দিয়ে নারী-নির্বাতনের প্রতিকার সমস্ত সম্বন্ধে দেশবাসীর দৃষ্টি বিশেষভাবে আকর্ষণ করা প্রয়োজন, যাতে বিষাটির খুব গুরুত্ৰ সকলে বুঝতে পারেন এবং তার প্রতিকারের জন্ত শিক্ষিত সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে অবিরত চেষ্টা চলতে থাকে। ফলে আজ ধারা সংবাদপত্রে নারী-নির্বাতন প্রসঙ্গের উপর দলবদ্ধভাবে কৌতুকোৎসাহে ঝুকে পড়ছেন হয়ত কাল র্তারাই ঐ একই সংবাদে ঘৃণায় ক্রোধে ও লজ্জায় অস্থির বোধ করবেন, এবং সঙ্গে সঙ্গে দেশের নিভৃত পল্লীপ্রাতেও নারী-নির্বাতনের প্রতিকারের জন্ত প্রত্যেকেই সচেষ্ট হবেন। সাহিত্য ও সংবাদপত্রের ভিতর দিয়েই এই ব্যাপারে দেশের জনগণের জান্তরিক সহানুভূতি ও সহযোগ লাভ করা সম্ভব হবে । বজের সমস্ত সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও লেখক লেখিকাদের একান্ত মনোযোগ এই সমস্যার দিকে যেন चांझंडे ह्छ। (২) কোন নারী-নির্বাতনের ঘটনাকে যেন সাম্প্রদায়িক করে নী-তোলা হয়। অপরাধী হিন্দু হোক বা মুসলমান হােৰ, সৰ্ব্বক্ষত্রেই নিশা ও শক্তির পাত্র। যেহেতু