পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র আর সবচেয়ে বিপদে পড়েন এই সব নিরীহ গ্রাম্য মহিলারাই। নির্বাতিত স্ত্রীলোকের সংখ্যার দিকে দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায় যে, হয় তারা নিয়শ্রেণীর মুসলমান (ধাদের পর্দা নেই) নয়ত গ্রাম্য হিন্দু পরিবারের অন্তভূক্ত। ঐ সব পল্লীবালা ও পল্লীবধূগণ গ্রামস্থ পুকুর-দীঘি এবং নদীর ঘাটে স্বান করেন এবং স্বানান্তে সিক্তবসনাবৃতা, লজায় সঙ্কুচিত হয়ে যখন পল্পীপথে গৃহাভিমুখিনী হন তখনই ঐ-সব নরপশুর ক্ষুধার্ভ দৃষ্টিও লালসায় উন্মত্ত হয়ে নির্দিষ্ট কুলললনা বা কুলবধুর অনুগামী হয় এবং কিছুদিনের মধ্যেই স্থযোগ বুঝে কোন এক অশুভক্ষণে তাদের কারুর-না-কারুর সর্বনাশ সাধন করে। সম্ৰান্ত এবং উচ্চশ্রেণীর মুসলমান পরিবারে সচরাচর এ ঘটনা দেখা যায় না, কারণ পর্দার সেখানে খুবই কড়াকড়ি এবং যে-সমস্ত হিন্দু এদেরই মত পর্দা মেনে চলেন তারাও কতকটা নিশ্চিত্ত, আর যে-সমস্ত মহিলা উচ্চশিক্ষাপ্রাপ্ত হয়েছেন বা শহরে বাস ক'রে চালচলনে অভ্যস্ত হয়েছেন, যারা এক ঘা খাবার আগেই দ্ব-ঘা দেওয়ার মত সাহস ও শক্তি সঞ্চয় করতে পেরেছেন তাদের কথা সম্পূর্ণ Tচলে-কোতার ছাদ bూSh স্বতন্ত্র, কিন্তু ধারা ততটা পারেন নি সেই সমস্ত গ্রাম্য কুলললনা ও কুলবধূদের ভিতর পর্দার খুব কড়াকড়ি না করলেও অন্ততঃ স্থান-বিশেষে এবং লোক ও শ্রেণী বিশেষের সম্মুখে অন্তরালবনীি হয়ে চলাটাই বোধ হয় বিশেষ স্বফলপ্রদ হবে। পর্দা-উচ্ছেদের সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে কোন কথা বলছি না। ষে-সমস্ত মহিলা আত্মনির্ভরশীলা হয়ে পথে-ঘাটে চলার মত সাহস, ক্ষমতা, শিক্ষা ও শক্তি অর্জন করতে পেরেছেন তারা যেখানে ইচ্ছা যেতে পারেন এবং ষে ভাবে ইচ্ছা চলতে পারেন। কিন্তু ধারা তা পারেন নি, তারা কেন এ-সব বিপদের ভিতর অধথা বাপ দেবেন ? দেশের সমস্ত স্থখ-সৌভাগ্য আশা-ভরসার উৎস ষে মায়ের তাদেরই সন্ত্রম ও নারীত্ব যেরূপ অমান্থষিক বর্বরতাদ্বারা উৎপীড়িত হয়ে চলেছে, তাতে হিন্দু-মুসলমাননিৰ্ব্বিশেষে বজের সমস্ত স্বসন্তানকে সমবেতভাবে এমন ব্যবস্থার জঙ্গ চেষ্টা করতে হবে যাতে এই পাপ ও পঙ্কিলতার ধারাবর্ষণ থেকে রক্ষা পেতে পারা যায় । চিলে-কোঠার ছাদ ঐীরামপদ মুখোপাধ্যায় হেমন্তের অপরাঙ্কে স্বজিত রায়ের মিনার্তা-গাড়ীখানি অক্ষশ सrश्ब्र नदनिप्रिङ बाएँौब्र कृब्रां८ब्र चक्क ५कहूँ तच कब्रिब्र षांधिल । चक्र* छह श८णब्र बफ़रणांक । नब्रकांग्रेौ क्रांकूद्रौ হইতে সম্প্রতি অবসর লইয়াছেন এবং অবসরপ্রাপ্তির স্বযোগে কিছু মোট টাকা হাতে আসাতে কাঞ্চন-কৌলীন্ত বজায় ब्रांषि८ड cणक-वब्रांबब्र ७कथॉनि बिख्ण बांफौ उबांद्रौ कब्रांझेबां८छ्न । কোলাপলিহলগেটের দু-ধারে পিতলের হরকে নিজ নামের পরিচয় খুজিয়া রাখিয়া আপনাকে অমর করিবার বাসনা অস্তান্ত বড় লোকদেরই মত তারও প্রবল। গেটের মধ্য দিয়া নাতিবৃহৎ বৈঠকখানায় কিলেই বুঝা যায় অতিআধুনিকতার সঙ্গে তার ক্লচির কোথাও অসামঞ্জস্য নাই । কিন্তু বৈঠকখানায় ঢুকিবার আগে স্বজিত রায়ের মিনার্তা-কার হঠাৎ কেন এখানে আসিল সেই কথা বলা স্বাক । নূতন বাড়ীতে আসিবার মুখে ষে-উৎসব নবাগত অধিবাসীদের বার্তা পল্লীতে পল্লীতে প্রচার করিয়া দেয়, হিসাবী গুহ-পরিবার সেই উৎসবকে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত করিয়া এখানে চুকিয়াছিলেন। মাত্র মাস-দেড়েকের কথা, পূজার সময় তারা আসিয়াছেন এবং অগ্রহায়ণে এক ছেলের বিবাহ উপলক্ষ্যে গুহপ্রবেশের ত্রুটিটুকু স্থদে আসলে পোষাইয়া লইতেছেন। আজ বেী-ভাত। জালোকমালায় উজ্জলিত নাট্যমঞ্চের মত সাদা বাড়ীখানি বৰুবাৰু করিতেছে। প্রত্যেক