পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●थषोभ कद्राङहे ऊँीब्र भूने श्रह दणप्णन, 'cदोभांब्रहे छद्र ' যাহোক ভাই আমি ত খোটা খাবার দায় থেকে বেঁচে গেলুম।” মুখে চোখে তার আনন্দ ফুটিয়া উঠিল। কয়েকটি পান গালে পুরিয়া তিনি বলিতে লাগিলেন, "চাকরি নিয়েও বিভ্রাট। মোট মাইনের একটা অফরে যাচ্ছিলেন–সিমলেয়। বললুম, ন, বাপ-মা'র মনে আর কষ্ট দিও না ।” স্বজিত রায়ের জ্যেষ্ঠ কন্যা মুচকি হাসিয়া বলিলেন, “শুধু বাপ-মায়ের মনে ?” গৃহিণীও হাসিলেন, “সে ত ভাই নিজের মনেই জান। কষ্টট যারই হোক বা ষে-দিক দিয়েই তোক বলবার রাস্ত ওই একটি।” ঘরস্কন্ধ সকলে হাসিয়া উঠিলেন। হাসির মধ্যেই গৃহিণী আরম্ভ করিলেন, “কলকাতাতেই রইলেন—চাকরি করপোরেশনে। মাইনে অবিশুি খুব মোটা নয়—পাচ-শ থেকে স্বর । এখন আমায় দেন খোট,— ‘সিমলেয় গেলে এ-রকম বাড়ী দশখানা তুলে ছাড়তুম | আমিও হাসি আর বলি, “তোমার মাত্র দুই ছেলে-মেয়েও দুই। বা আছে ওদের ছু-পায়ে ভর দিয়ে দাড়াবার ব্যবস্থা ঐ থেকেই হবে। আমাদের দিন ত শেষ হয়ে এল।" স্বজিত রায়ের বিধবা ভগ্নী বলিলেন, “তা ত বটেই। বড়ছেলেটি বুঝি বিলেত গেছে ।"

  • ई, हे८ष्हर्छ ७ब्र उषांझे-नि-७न ट्ञ्च । श्रांभब्र! यणि আই-লি-এসই হও আর যাই হও এমনটি নাম আর করতে হবে না। ছোট এবার ডাক্তারী দিলে—ওর ইচ্ছে জাৰ্ম্মেনীতে झांडू ”

স্বজিত রায়ের জ্যেষ্ঠ পুত্রবধূ কহিলেন, “তা ঘুরে এলেই না হয় বিয়ে দিতেন।”

  • ষে-বাড়ীর যে প্রথা ।” “প্রথার কথা বলছি না, দূর-প্রবাসে স্বামী গেলে বউয়ের মনে কি হয় সেটা ত জানেন।”

“লে ভাই তুমিওত জান। ক-বছর হ’ল ?” বউট মুখ নামাইয়া কহিলেন, “পাচ।" স্বজিত রায়ের ভগ্নী কথাটা চাপা দিবার জন্ত বলিলেন, "ছেলের বিয়ে ত গুনলুম দিয়েছেন বিলেত-ফেরতের ঘরে, ছেলে ষে বিলেত ধার্কেতা, আর আশ্চৰ্য্য ৰি।” গৃহিণী প্রসঙ্গ পাইয়৷ শতমুখ হইলেন, “ওই দেখুন, বলতে ভুলেছি—বিলেত-ফেরতের চোখই আলাদা। আম্বন না, দেখবেন বিয়ের দান-সামগ্ৰী, ছুটি ঘর বোঝাই শুধু ফৰ্ণিচার। কৰ্ত্ত বলছিলেন, ‘এইসব সাজতে নতুন একখানা বাড়ী : করতে হবে সায়েবী ফ্যাশনের’।” বললুম, আন্ধক ত বিলেত ঘুরে, যদি ডাক্তার হয় কাজে লাগবে। বেয়াই বুদ্ধিমান, গুনেছেন জামাই জাষ্টেনী যাবে ডাক্তারী শিখতে, তাই আগে থেকেই ভাক্তারের ঘর দিচ্ছেন গুছিয়ে।” গৃহিণীর কথা শেষ হইল না, বাহিরে ঘন ঘন মোটরের শব্দ উঠিল। সিড়িতে জুতার ও শাড়ীর শব্দ, বহু কণ্ঠের কোলাহল, উগ্র পুপসার সৌরভ ভাসিয়া আসিল । নামজাদা ঘর হইতে নিমন্ত্রিতেরা আসিয়াছেন–র্তাহাজের অভ্যর্থনার ক্রটি না হয়-ব্যস্ত হইয় গৃহিণী উঠিয় দাড়াইলেন। সন্ধ্যা হইতে রাত্রির মধ্যযাম পৰ্য্যস্ত উৎসবের যেকলরোল চলিল তাহার বর্ণনা দেওয়া বাহুল্য মাত্র । উৎসবের ক্ষেত্ৰ পাইলে প্রকাশের মহিমা যে কতটা উজ্জল হইয়া উঠে সে-কথা বিচিত্ৰবেশিনী অন্তঃপুরিকার ভালই জানেন। তাদের নবতর ফ্যাশান বা বনিয়াদী চাল, তাদের হাসির মাত্রা ও বাক্যের শালীনতা, তাদের শিষ্টাচার ও বিলাসপরিমিতির ইতিহাস দেওয়া বাহুল্য মাত্র, কেন না, ইতিহাস পুরাতনেরই পুনরাবৃত্তি করে ! এ-বাড়ীর সর্বত্র যুরিয়াছেন সকল স্থানেরই কাহিনী শুনিয়াছেন—কার খেয়ালে কোন স্থানের স্বযমাটুকু ভাল ফুটিয়াছে সে তথ্য কাহারও অবিদিত নহে, শুধু পরিত্যক্ত চিলে-কোঠার কাহিনী অমুক্ত রহিয়াছে। একান্ত নির্জন-সমস্ত ঐশ্বর্ঘ্যেরই মণিস্বরূপ হইয়াও ইহীন ছাদে উঠিবার সিড়ি না থাকিলে যাহার অস্তিত্ব পর্যন্ত কেহ কল্পনা করিতে পারিত না সেই সৰ্ব্বহার বাংলার বিধবার মত উৎসব-ক্ষেত্র হইতে সসঙ্কোচে স্বৰূরে অবস্থিত চিলে-কোঠায় আসিবার সময় এতক্ষণে হইল। রাত্রি গষ্ঠীর। চারিদিকের কোলাহল স্তিমিতপ্রায়, নীচের দীপাবলী নিবিয়া গিয়াছে, আকাশজোড়া অন্ধকারের কোলে শ্রান্তিময় বাড়ীখানি অত্যন্ত আরামে ঘুমাইতেছে। উপরের ক্ষীণজ্যোতি নক্ষত্রের আলোয় দেখা গেল, তেওলার छांटन छूहेछि उक्र+ङक्रौ चांनिष्ठ मैंफ़ाहेण ।