পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BBBB BBBD DBB BBBB BBBBB BBBS BBB ATBB BBB DBSMk SAS BBBBB BBB BBtS এই বাছড় আশ্রয় গ্ৰহণ করে, তাহার আশেপাশে কেক হইলেই ইহার ডানার ভিতর হইতে মুখ বাহির করিয়া শত্রুর বিধির উপর সতর্ক দৃষ্টি নিক্ষেপ করিতে থাকে। নিম্পন্দভাৰে অবস্থান করিলে ইহাদের প্রতি দৃষ্টি আকৃষ্ট হইবার কোনই কারণ ঘটে না ; কিন্তু এই প্রকার মস্তক-সঞ্চালনের ফলে সহজেই ইহার ধরা পড়িয়া যায়। ধরা পড়িয়া গেলেও সহজে উড়িয়া পলাইবার চেষ্টা করে না । সম্মুখের ডানার বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের নখ ও পিছনের পায়ের সাহায্যে ডাল বা আশ্রয়স্থানের গা বাহিয়া অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে গিয়া লুকাইয় থাকে । দিনের বেলায় আশ্রয়স্থল পরিত্যাগ করিয়া উড়িতে গেলে ইহাদের বিপদ অবশ্ৰাম্ভাবী । অন্যান্ত চিংক্স প্রাণীর কথা বাদ দিলেও পার্থীদের মধ্যে অনেকেই ইহাদের শক্র । কিন্তু সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী উৎপীড়ন করে কাকেরা ; কোনক্রমে একবার একটু দেখিলেই হয় । যেখানে যায়, কাকের দল ৰাধিয়া ইঙ্গদিগকে অনুসরণ করে এবং ঠোকুরাইয়া বাতির করে। গল্পে আছে—একসময়ে পশু ও পার্থীদের মধ্যে গুরুতর লড়াই বাধিয়া উঠিয়াছিল। বাহুড়ের সঙ্গে পশু ও পাখী উভয়েরই কোন নাকোন বিষয়ে যথেষ্ট সাদৃশ্ব আছে। এই সাদৃশ্যের সুযোগে লড়াইয়ের গতিক বুকিয়৷ বাহুড় একবার পশুর দলে একবার পার্থীর দলে ভিডিতে লাগিল। পরে উভয় দলে সন্ধি স্থাপিত হষ্টলে বাঙ্গুড় মহা ফাপরে পড়িল । সেই অবধি সে উভয় দল কর্তৃক পরিত্যক্ত হইয়। রাত্রির অন্ধকারে লুকাইয়৷ বেড়ায়। কাকের নাকি তাঙ্গর পক্ষে দৌত্যকাৰ্য্য করিষা প্রতারিত হইয়াছিল, তাই আজও তাঙ্গর বাদুড়ের অনিষ্ট করিতে ছাড়ে না । গল্পে বাহাই থাকুক—কাকেরা যে তাহার মাংসের লোভে পিছু তাড়া করে না তাহা তাঙ্গদের ব্যবহার দেখিলে স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় । তাহারা উষ্ঠাকে উত্যক্ত করিয়াই যেন যথেষ্ট আমোদ উপভোগ করে। কারণ কাকদের কিরূপ দুষ্টামি করা স্বভাব, চিল-শকুনির বেলায় অনেকেই লক্ষ্য করিয়া থাকিবেন । কাকের তাড়া করিতে করিতে ছিচকে-বাছুড়কে ধরিয়া ফেলিবার উপক্রম করিলেই ইহার প্রাণভয়ে এমন বিকট চীৎকার জুড়িয়া দেয় যে কাকগুলি ভয়ে আর অগ্রসর হইতে সাহসী হয় না। চারিদিক বেরিয়া সকলে মিলিয়। কেবল উচ্চকণ্ঠে কলরব করিতে থাকে। কিছু দিন আগের কথা । কলিকাতার উপকণ্ঠে একটা বাড়ীতে ঘরের মধ্যে বসিয়া আছি । হঠাৎ বাহিরে একসঙ্গে অনেকগুলি কাকের কলরব শুনিতে পাইলাম । মাঝে মাঝে বিকুত মন্থৰ্যকণ্ঠের জ্ঞায় এক একটা বিকট চীৎকার। বাহিরে আসিয়া দেখি— কাকগুলি কোথা হইতে যেন একটা বড় ছিচকে-বান্ধুড়কে তাড়া করিয়া আনিয়াছে। বাদুড়টা উড়িয়া যেদিকেই পলাইবার চেষ্টা করে সকলে মিলিয়া কাকেরা সেদিকেই অমুসরণ করে। দুই-তিন বার বাছড়টা দালানের কাৰ্ণিসের নীচে লুকাইতে চেষ্টা করিয়াও কুতকার্য্য হইল না ; কাকের সেখান হইতে তাহাকে খোচাইয়া বাহির করিল। উড়িবার সময় দেখিলাম বাছড়টার পায়ে প্রায় el৬ ইঞ্চি লম্বা একগাছি মোট স্বতী ৰাধা রহিয়াছে। ৰোধ হয় cछ्रणब्रां वब्रिव्रा बैंiषिञ्च ब्रॉथिब्राझिल ? बैोंथन रुगन्नैिच्च शृणांझेब्रांटङ् । হয়ৱান হইয়া অবশেষে সে আজিনায় এক প্রান্তে পোতা একটা আধাআধিভাবে ডান মেলিয়া বসিবার অদ্ভূত কায়দার গারের বং খুটির রঙের সঙ্গে এমন ভাৰে মিলিয়া গেল যে, কাকগুলি ত দূরের কথা, আমিও অনেক চেষ্টা করিয়া ভাষাকে আর দেখিতে পাইলাম না। কাকগুলি বাদুড়টাকে খুজিয়া না পাইয়া আশেপাশে তখনও চুপচাপ বসিয়াছিল। খানিকক্ষণ লক্ষ্য করিতেই দেখিতে পাইলাম পায়ের সেই মোট স্বতাটা খুঁটির এক পাশ হইতে কুলিতেছে । ধরিবাব চেষ্টা করিতেষ্ট আবার উড়িয়া গেল । কাকগুলি আবার পিছু লইল । এবার ছোট একটা নারিকেলের পাতার ভিতর লুকাইল। এমনই আত্মগোপন করিবার ক্ষমতা ষে পরিষ্কার জায়গায় একটা পাতার গায়ে কলিয়া থাকা সত্ত্বেও এতগুলি কাকের নজরে পড়িল না। আমি একটু দূরে থাকিয়৷ উহাদের গতিবিধি লক্ষ্য করিতেছিলাম—এবার আমারও লক্ষ্য ভ্ৰষ্ট হইল। আন্দাজী দুষ্ট-চারটা ঢ়িল ছুড়িতেই, বাছড়টা চীৎকার কৰিতে করিতে উড়িয়া গিয়া একটা উচু কলাগাছে আশ্রয় লইল । এবার কিন্তু কাকগুলি ঠিকই লক্ষ্য রাখিয়াছিল। তাহার একযোগে অনেকেই গিয়া গাছটার উপর পড়িল । ডানার নখের সাহাধ্যে ছিচকে-বাছুড়ের এক ডাল হইতে অন্ত ভালে ৰাইবার চেষ্ট৷