পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাধায় বা বিনা বাধায় নির্বাচিত হইয়া যাইবে। ইহারা হিন্দু হউক আর মুসলমান হউক, ব্যবস্থাপক সভায় ইহাঁদের সংখ্যাধিক্যের অর্থই হইতেছে সাধারণ প্রজাদের সমূহ ক্ষতি, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে সৰ্ব্বনাশকর। মুসলমানদের ক্ষতি হিন্দুদের অপেক্ষ মারাত্মক হইবার সম্ভাবনা আছে। কারণ কংগ্রেসের প্রভাবে অনেক প্রভাবশালী হিন্দু জমিদার পরাভূত হইবেন, আর কংগ্রেস যাহাই করুক, দরিত্র প্রজাদের সৰ্ব্বনাশকরিতে পারিবে না। কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে যাহারা জমিদার শ্রেণীভুক্ত তাহারা সমাজের ধৰ্ম্মান্ধতার স্থযোগ লইয়া নিজেদের দল ভারী করিবে, চাকরির প্রলোভন দেখাইয়া সমাজকে বৃহত্তম কৰ্ত্তব্য হইতে বিচ্যুত করিবে, কিন্তু দরিত্র প্রজাদের কোনই উপকারে আসিবে না। হিন্দু-মুসলমান সকল শ্রেণীর প্রজাদের এক হওয়া চাই। কিন্তু বাটোয়ারার অভিশাপে তাহা হইবে না। প্রণিধান করিলে দেখা যাইবে, দেশে মুসলিম স্বাৰ্থ বলিয়া কোন কিছুর অস্তিত্ব নাই— দেশবাসীর সাধারণ স্বার্থই এক মাত্র সার বস্তু যাহার জন্ত সকলকে এক সঙ্গে সংগ্রাম করিতে হইবে। স্বরাজ আসিবে একটা অাদর্শকে কেন্দ্র করিয়া ; বহু লোকের মিলন ও সংহতি হইতে। কিন্তু বাটোয়ারার উপর নির্ভর করিলে অথবা তাহাকে অপরিবর্তিত থাকিতে দিলে বহু লোকের একত্র মিলন সম্ভব হইবে ন-ইহাতে সাধারণ মুসলমানের ক্ষতি সৰ্ব্বাপেক্ষ গুরুতর হইবে। জাজ মুসলিম স্বার্থের টাই সাজিয়া যাহারা সমাজে নেতৃত্ব করিতেছেন তাহার কে ও কোন শ্রেণীর লোক তাহা কি সাধারণ মুসলমান এখনও বুঝে নাই ? ভারতে ব্রিটিশ বণিকদের বাহারা পৃষ্ঠপোষক, সরকারের চওনীতির বাহারা সমর্থক মুসলিম স্বার্থের সহিত তাহাদের কি সম্বন্ধ ? কোন প্রকার মুসলিম স্বার্থ তাহাদের হস্তে নিরাপদ নহে ; অথচ বাটোয়ারার জন্ত তাহাজের পরিহার করিবার উপায় নাই। वैदिकॆांबांब्रांब्र नबद्दष्टञ्च चनिडेकब्र चरल इहेरउरह ইউরোপীয়ানদিগকে অত্যধিক আসন দেওয়া। বলিতে গেলে ইউরোপীয়ানরা এদেশের কেহই নহে, এদেশের মুখछ्थं चखांब-अछिरषांtर्णब्र अश्ठि ठांशtनब्र ८कांनहे गषक নাই। ব্যবসায়-বাণিজ্য দ্বারা এদেশের অর্থ শোষণই खांशरदब्र थषांन कांज, चांब cगई थञ्च पठांशंब्रा ७रषप्लब्र বুকে বৈদেশিক প্রভুত্ব চিরস্থায়ী রাখিবার জন্ত সৰ্ব্বপ্রকার চেষ্টা করিয়া থাকে, এবং জাতীয় আন্দোলনের বিরোধিতা করিয়া থাকে। ব্যবস্থাপক সভায় ইহাদের প্রাধান্তের অর্থই হইতেছে ইহাদের উদ্দেশুকে সিদ্ধ করিতে সাহায্য করা। অন্ত কোন কারণে না হউক, এই একমাত্র কারণে বাটোয়ারাকে সরাসরিভাবে প্রত্যাখ্যান করা উচিত ছিল, অথচ এদিকে जामारवद्र cनडांटनद्र cकांनशे मृष्टि नाहे। निरचरनब्र अछ কতকগুলি অধিক আসন পাইয়াই তাহারা ইহার অন্তর্নিহিত মূল ক্রটির প্রতি লক্ষ্য করিতে একেবারেই ভুলিয়া গিয়াছেন। হিন্দুরা বাটোয়ারার বিরোধিতা করিলেই তাহারা আতঙ্কিত হইয় উঠেন, মনে করেন মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেষ বশতঃ তাহারা এইরূপ করিতেছে। কিন্তু যাহাতে ইউরোপীয়ানদিগকে অতিরিক্ত আসন দেওয়া হইয়াছে তাহা প্রত্যাখ্যান করিবার কারণ কি মুসলমানদের নাই ? নিজেদের জন্ত কয়েকটি আসনের লোভে র্তাহারা যদি কোন উচ্চবাচ্য না করেন তবে বুঝিব, দেশের প্রতি মমত্ববোধ তাহাজের কাহারও নাই, রাজনৈতিক দূরদর্শিতাও উহাদের নাই। বস্তুত, ইউরোপীয়ানদিগকে যে-অনুপাতে আসন দেওয়া হইয়াছে ভারতের কাহাকেও তাহা দেওয়া হয়, নাই। বাটোয়ারার স্বারা যদি কেহ বোল আনা লাভবান হইয়া থাকে তবে তাহা ইউরোপীয়গণ। এই অত্যধিক আসনের ফলে বাংলায় ইহারাই হইবে সমস্ত ক্ষমতার পরিচালক ও নিয়ামক। সরকারের স্থলে দেশের উপর বিশেষতঃ নিৰ্বাচিত সদস্তদের উপর তাহারাই করিবে পূর্ণ কর্তৃত্ব। কখনও মুসলমানকে দলে টানিয়া হিন্দুদের বিরোধিতা করিবে, আবার কখনও হিন্দুদিগকে পক্ষপুটে লইয়া মুসলমানদের ভাগ্যনিয়ন্ত্ৰণ করিবে। এই জন্ত মুসলমানদের কি মূল স্বাখ কি বিশেষ স্বাখ সবই প্রতিপদে ব্যাহত হইতে থাকিবে। মন্ত্রীত্বের স্থায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে নির্ভর করিবে এই ইউরোপীয়ানদের দয়ার উপর। ব্যবস্থাপক সভায় যত দিন ইউরোপীয়ানদের প্রাধান্ত থাকিবে, তত দিন কি হিন্দু কি মুসলমান কেহই দেশের জঙ্গ কল্যাণকর কার্ষ্যে সিদ্ধিলাভ করিতে পরিবেন না। ইউরোপীয়গণ ব্যতীত, আরও যে-সকল বিশেষ নিৰ্বাচক-মণ্ডলী স্বল্ট হইয়াছে সেগুলির প্রভাবেও মুসলমানদের चांर्षeथठि cचरबहे दिनब्र श्रेंबांब्र धूबहे गखांबन चांद्दछ ।