পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জোজান নারীর কারা জাগে ইউরিপিডিসের নাটাে, কত ইরানী কত ঘবনী বহায় অশ্র-বস্তা, দারৈয়ুস সেকেন্দরের কত স্বপ্ন গড়ে ওঠে, পড়ে ভেঙ্গে মেটেনা তৰু পূব-পশ্চিম কাল-ধলার দ্বন্ধ ! ভাঙ্গা স্বপ্নের জের টেনে চলে রোমক রাজ্য, চাকার তলায় পিষে যায় পিউনিক্‌ জাত। যখা কালে ধ্বসে পড়ে রোমের জয়স্তম্ভ কিন্তু রোমক বিধির ভিতর পড়ে বাধা তিনটে মহাদেশের মানুষ, গড়ে তোলে মানুষে মান্বযে নুতন ঐক্যবোধ । যে জুডিয়া এসেছে রোম জালিয়ে পুড়িয়ে তারই বুকের থেকে উথলে ওঠে প্রেমের বাণী, রোমের t শ্মশানে । কুশে বিদ্ধ হতে হতে পূবের মানুষ দেয় অমরত্বের সন্ধান, শাস্তির মন্ত্র ; কিন্তু নেবে কে ? ছজাড় করে নামে বৰ্ব্বর প্লাবন— শাদা বর্বরতা পালিস করতে লাগে অনেক যুগ। মধ্যযুগে ক্রুজেদ-জেহাদের ভাঙ্গা গড় পূবে-বস্তা ঠেলে এসে স্তম্ভিত হয় ইস্তাস্থলে স্বস্ব-যুদ্ধের ক্ষেত্র যায় বেড়ে পূবের সঙ্গে টক্কর দিয়ে বেড়ে ওঠে পশ্চিমী সভ্যতা। শাম্বা নাবিক খুঁজছে পূবের পথ, ধনের পথ, রাজ্যের श्रृंषं, তখন পূব সাগরে পড়ছে ভাটা । এল দ্বীয়াস, এল গাম, এল কলন ভেসপিউসি— সোনার ভারত হীরের ভারত চাই। কোথায় পথ ? মহাসাগর মহাদেশ পরিক্রমার শেষে চোখে পড়ে নতুন পৃথিবী, লাল চামড়ার মামুব প্রথম দেখে শাজা মামুব ; শাদার হাত রক্তে হ’ল রাঙা। জুশের নরদেবতা কি জাৰ্ত্তনাদ করেন নি ? কিন্তু শুনবে কে ? শাদার চোখে কিসের নেশা ? ধর্শ্বের না রক্তের ? সারা সাগরের জলে ধোয়া ষায় কি অত রক্ত ? অসীম সাহস অগাধ অহমিকা রূপ ধরে ওঠে নব নব শ্বেত সাম্রাজ্যে । রোমক সাম্রাজ্যও বুঝি হার মানে । উত্তর দক্ষিণ আমেরিকায় ওড়ে বিজয় কেতন। লাল-চামড়াদের প্রায় শেষ করে’ পড়ে কালে চামড়ার দেশে শাম্বা মানুষ, করে কালনেমির লঙ্কাভাগ আফ্রিকার বুকে, সিংহল ভারতও বাদ পড়ে না । তবু ঢাকা যায় না কালের বিকট চাপা হাসি, সভ্যতার সাদা মুখোস যায় খসে, বেরিয়ে আসে আসল মুখ— এই নিয়ে লাগে ‘মহাযুদ্ধ । সভ্যতার ছৰ্ব্বলতা এড়িয়ে সহজ বৰ্ব্বর ছাড়ে ছক্কার, ' রক্তবস্তায় বিষবাম্পে দিগ্বিদিক যায় ডুবে । স্থায় সত্য শাস্তি মিথ্যা, মৈত্রী মিথ্যা— নূতন ধৰ্মতত্ত্ব শোনায় শাদা মানুষ, মরতে মরতে, মারতে মারতে, হিংসা ধর্শের অবদান। হায় শাদা মান্ধব । মনের তেজ তোমার অসীম, হাতের শক্তি অপূৰ্ব্ব, তারিফ করি তোমায়। কিন্তু প্রাণ কোথায় তোমার । খুজেছ কি ? পেয়েছ কি ? হয়ত দিয়েছ ‘সোনা ফেলে আঁচলে গেরো", হয়ত সয়েছে অনেক অত্যাচার তোমার অনেক বছরের উল্কাম যৌবন। কিন্তু রক্তের স্রোতেও ভাটা পড়ে, মধ্যাঙ্কের পর নামে সন্ধ্যার অন্ধকার। কি নিয়ে জাগবে তার মধ্যে ? কোন জলখ সৃষ্টি । কোন আতঙ্কিত শান্তি । তোমারপিথাগোরাস সজেটিল প্লেটো দান্তে রুসো শিখিয়েছে তোমায় অনেক কথ,দিয়েছে সাধন-সঙ্কেত, बद्दलाइ cङांभांच्च ३ “जांच्च चमब्र, निरबरक जांन, चर्ण चांन दध्नांब