পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উক্ত কমিটি বাংলা গবষ্মেন্টের উপরিউক্ত স্ট্রীমের ংিসা ও স্বপারিশ করিয়াছেন । ইহার পর কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি বিষয়ে যে পরিকল্পনা করিয়াছেন তাহার বিষয় প্রকাশিত য়াছে। এই পরিকল্পনা সংক্ষেপে এইরূপ—বিশ্ববিদ্যায়র কর্তৃপক্ষ দুই বৎসরের জন্ত পরীক্ষাধীনভাবে ব্যবস্থা রিয়াছেন যাহাতে নির্দিষ্টসংখ্যক যুবক ব্যবসাদি সংক্রান্ত শক্ষালাভের স্থযোগ পায়। বার জন্ত যেমন এক দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচারের ব্যবস্থা কিবে, তেমনি অল্প দিকে যাহাতে উক্ত শিক্ষাপ্রাপ্ত যুবকেরা তেকলমে ব্যবসাদি পরিচালনের বিষয় অভিজ্ঞতা লাভ রিতে পারে তাহার ব্যবস্থা বেঙ্গল চেম্বার অব কমাসের প্রসিডেন্টের সহিত আলাপ করিয়া ঠিক করা হইয়াছে। ড়ে বড় ইংরেজ ব্যবসায়ীরা যাহাতে উক্ত যুবকদের ব্যবসাদি শক্ষার সুযোগ দেন তাহার ব্যষস্থা তিনি করিবেন। এ-বিষয়ে যাহাতে দেশীয় ব্যবসায়ীরাও উক্ত যুবকদিগকে ব্যবসাদি হাতেকলমে শিক্ষার স্বযোগ দেন তাহার চেষ্টাও হইতেছে। যে সকল মনোনীত যুবক উক্তরূপ শিক্ষার জন্ত গৃহীত হইবে তাহাদিগকে শিক্ষাকালীন মাসে ৩-২ টাকা করিয়া বৃত্তি দেওয়া হইবে । এই ব্যাপার পরিচালনের জন্ত ষে আপিস ও লোকজন রাখিতে হইবে তাহার জন্ত ও উক্ত বৃত্তি বাবদে বিশ্ববিদ্যালয় হিসাব করিয়াছেন যে দুই বৎসরে ৩৬,••• টাকা ব্যয় হইবে, এবং এই অর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফাগু হইতে ব্যয়িত হুইবে ঠিক হইয়াছে। অবগু, বিশ্ববিদ্যালয়ের উক্ত স্কীম সম্বন্ধে নানারূপ সমালোচনা হইয়াছে, সে-বিষয়ে বিবেচনা করার এখানে আবগুকতা নাই, যত আলোচনা হয় ততই মঙ্গল ; কিন্তু একথা বলিতে হুইবে যে এতকাল পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ষে উক্ত গুরুতর বিষয়ে একটি উপায় উদ্ভাবন করিয়া কার্ধ্যে অগ্রসর হইয়াছেন তাহা সুখের বিষয় । বিশ্ববিদ্যালয় এই ভাবে যদি বাস্তবিকই যুবকদের কিছু উপকারও সাধন করিতে পারেন ত তাহাজের কৰ্ত্তব্য কথঞ্চিৎ পালিত হয়। शरथब्र विषघ्न, कश्taन कढुं★चe ५-विषटब चबश्ङि হইয়াছেন। তাহারা এ-বিষয়ে যে অনুসন্ধান করিতেছেন ব্যবসাদি বিষয়ের তত্ত্ব শিক্ষা • তাহার সংক্ষিপ্ত বিবৃতি কিছুদিন পূৰ্ব্বে প্রকাশিত হইয়াছিল, কিন্তু ইহার বিশদ বিবরণ প্রকাশিত না হওয়ায় এ-বিষয়ে অধিক জানিবার উপায় নাই । অবঙ্গ, দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে কংগ্রেসেরও যে এ-বিষয়ে,বিশেষ কৰ্ত্তব্য ও দায়িত্ব আছে তাহা অধিক বল বাহুল্য মাত্র, এবং এবিষয়ে যদি তাহারা কিছু কার্ধ্যকর উপায় উদ্ভাবন করিতে পারেন ত মঙ্গলের বিষয়ক্ট হইবে । উক্ত বিষয়ে ব্যক্তিগত ভাবে জনসাধারণেরও যে এক বিশেষ কৰ্ত্তব্য আছে একথা ভুলিলে চলিবে না। কিছুদিন পূৰ্ব্বে আমাদের দেশের জনৈক বিশিষ্ট ব্যক্তি এক স্থানে বক্তৃতায় জনসাধারণের দৃষ্টি এ-বিষয়ে আকৃষ্ট করিয়াছিলেন । তিনি প্রস্তাব করিয়াছিলেন দেশের যে-সকল ব্যক্তি চাকুরী প্রভৃতি করিয়া যথেষ্ট অর্থ উপার্জন করেন তাহারা তাহার কিঞ্চিৎ অংশ দান করুন ও তাহা দ্বারা একটি ফও করিয়া বেকার যুবকরা যাহাতে প্রতিপালিত হইতে পারে তাহার জন্ত গ্রামে গ্রামে স্কুল প্রভৃতি প্রতিষ্ঠিত করুন। অবশু ইহা জনসাধারণের উৎসাহের বিষয় না হইয়া থাকিলেও, এ সকল বা অনুরূপ বিষয়ে লোকের বিশেষ চিন্তা করিবার অাছে। এই সকল বিষয় যতই আলোচিত হয় এবং লোকেও যতই চিন্তা করিতে আরম্ভ করেন ততই দেশের পক্ষে মঙ্গল । উপরে গবষ্মেণ্ট প্রভৃতির বেকার-সমস্ত সমাধানের যে-সকল পরিকল্পনার বিষয় বিবৃত হইয়াছে তাহা ষে দোষণুৰু বা সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট এ-কথা কেহ বলেন না। গবয়েণ্ট কর্তৃপক্ষ যাহাতে র্তাহাদের চেষ্টার দ্বারা ঠিক ও অধিকতর ভাবে যুবকদের সাহায্য হইতে পারে তদ্বিষয়ে আরও পরামর্শ দিবার জন্ত বিলাত হক্টতে বিশেষজ্ঞ আনাইয়াছেন। ইহারা বিদেশী বলিয়া ইহাঙ্গের যতই সদিচ্ছা থাকুক না কেন দেশের প্রকৃত বা ভিতরের অবস্থা সম্পূর্ণভাবে না জানায় জনহিতৈষী দেশীয় ব্যক্তিমাত্রেরই উচিত এ-বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করিয়া কর্তৃপক্ষের ষে সকল ব্যবস্থা দোষযুক্ত তাহা প্রদর্শন করা ও ধাহাতে দেশের প্রকৃত মঙ্গল হইতে পারে তাহার উপদেশ বা পরামর্শও দেওয়া । বাস্তবিক যদি এইরূপ দেশপ্রীতির দ্বারা অকুপ্রাণিত হইয়া উক্ত বিষয়ে আলোচনা চলে ত দেশের ও দশের त्यंङ्कख्हे भणडा हम्न । -