বর্ষামঙ্গল পর্জন্ত স্তব সমুখপততন্ত,প্ৰদিশে লভস্বতীঃ সমভ্ৰাণি নাতজতানি সন্ত, মইঞ্চৰ্যভত নয়তো নভস্বতো ৱাশ্ৰা: আপ: পৃথিৱীং তপয়ন্ত,। মেঘবায়ুময় দিকসকল একত্র গুইয়া উৎপতিত হউক, বাতপ্রেরিত মেঘসকল ঘন নিবিড় হইয়া উঠুক, গঞ্জনরত মগকৃষভের নিনাদের মতে নদিত হইয় মেঘসমূহের ধারা পৃথিলীকে তৃপ্ত করুক। সমীক্ষয়শ্ব গায়তে নভাস্তেপা ৱেগাস: পৃথগ, উবিজম্ভাম্। ৱৰ্যন্ত সর্গ মহুয়ুপ্ত ভূমিং পৃথগ, জায়স্তাম্ স্ত্রীরুধে ৱিশ্বরূপা । ( হে মরুদৃগণ) গানরত আমাদের নয়নে মেঘাড়ম্বর আঞ্জ প্রত্যক্ষ করাও । ধারাস্রোতের বেগ আক্ত নানা দিকে উচ্ছলিত হইয়া ধাবিত হউক। উচ্ছাসের পর বর্ষণের উচ্ছ্বাস আজ পৃথিবীকে মহনীয় করুক। বিশ্বরূপ বীরুধসকল আজ নানা বিচিত্ররূপে আবির্ভূত হউক । উদীরয়ত মরুত: সমুদৃতসূ ণ্ডে যা অর্কে নভ উ পতিয়াথ । মহাঋষভত নদতো নভস্বতে ৱাশ্র জাপ: পৃথিবী তপয়ন্ত । • হে মরুদৃগণ সমুদ্র হইতে ( মেঘসকলকে ) উৰ্দ্ধে প্রেরণ করে, দীপ্তিমৎ জলময় মেঘসকলকে উদ্ধে প্রেয়গ কর। গর্জনরত মহাঋষভের নিনাদের ন্যায় নতি হইয় মেঘসমূহের ধারা পৃথিবীকে তপ্ত করুক। সং ৱোৱন্তু সুদানৱ উৎস অজগর উত। মক্ষভি: প্রচু্যতা মেঘ বর্ষপ্ত পৃথিবীময় । উদারধারা উৎসসকল অজগর সপের মতো দিকে দিকে ধাবিত হইয় তোমাদের সম্ভ,প্ত করুক। মরুদৃগণ কর্তৃক প্রচু্যত মেঘসকল পৃথিবীর উপর বর্ষণ করুক । মগঞ্জ কেশমুচভিসিঞ্চ সহিত ভবভূ ৱাতু হাত । তশ্বতাং যজ্ঞং বহুধা রিস্কষ্ট আনন্দিনীরোবধরেয় ভরঞ্জ । ঙ্গে পর্জনা, ( সমুদ্র হইতে ) তুমি মহা জল সঞ্চয়কে উত্তোলিত কর । ( বিশ্ব ) অভিষিক্ত কর, বিদ্যুতে বিদ্যুতে ও ঝঞ্চায় আকাশ ছাইয়া ফেল। দিকে দিকে প্রভূতভাবে মুক্ত জলধারা যজ্ঞকে বিস্তার করুক। ওষধিসমূহ আনন্দিত হইয় উঠুক। গানঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চলে ছলছল নদীধারা নিবিড় ছায়ায় কিনারায় কিনারায় । ওকে মেঘের ডাকে ডাকল সুদূরে আয় আয় আয় । ওকে করিছে আবাহন, কোথা দূরে বেণুবন গায়— তীরে তীরে সখি, আয় আয় আয় । ঐ যে উঠে নবীন ধান্ত পুলকি।
- এই লেখাগুলি কবিতা নয় এগুলি গান। পাঠসভায় এদের স্থান নয়, গীতাসভায়
এদের জাহান ; সঙ্গে স্থর না থাকলে এরা আলো-নেভা প্রদীপের মতো ॥ বকতে আসবেন না " রবীন্দ্রনাথ