চন্দননগরে বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলনের বিংশ অধিবেশন bూSS 4 수 গৃহস্থ যত দিন বৈভবসম্পন্ন থাকে তত দিন চাব দিকেব নান৷ দাবী সহজে ও আনন্দেব সঙ্গে সে স্বীকাব ক’বে নেয়। একদিন ভাব তহবিল হয়ত ক্ষীণ হয়ে আসে, কিন্তু বাহবেব দাবী বন্ধ হয় না , তখন সে দাবী বক্ষা কৰতে না পাবলে কৃপণতার অভিযোগ হয়। বাব বাব আমাৰ শাৰীবিক দীনতাব কথা নিবেদন ক'বেও নিস্কৃতি পাহ নে, ভাঙ্গ জীৰ্ণ দেহ ক্ষীণ কণ্ঠ নিয়ে পরিচিত পথে চলেছি। “এহ সম্মিলনেব উদ্বোধনেব ভার অfজ আপনাবা জামাব উপব অর্পণ করেছেন। উদ্বোঞ্চল’ বাক্যটি শুনে শায়েক দিনের কথা অামাব মনে এল। এবদা এক শহরের এক প্রান্তে এক জীৰ্ণপ্রায় বাজীতে আমি আমাব দাদাব ঈল আশ্রয় নিয়েছিলেম, তাৰ পৰ মোবান সাহেবের হর্ঘ্যেও কিছুকাল যাপন কৰতে হয়েছিল। বস্তুত এই গঙ্গাতীবে * নগরেরই এক প্রাস্তুে আমাৰ কবি-জীবনের উদ্বোধন, علإسباس : ه لا ዟ ጫ joዛፋ) N{*•ዳ W{ዳ ff에 한 n-lif সেক্ত আণবি জীবণেব সহজ ও সত্য উদ্বোধন । সেই সময় আমি প্রথম অঙ্গ শুব কবি বে বাংলা দেশেৰ নদীত বাংলা দেশের প্রাণেব বাণী বহুল পলে । নগরের কট-কাঠেব দুর্গের মধ্যে বাল্যবয়সে ছিল আমার আলবোৰ । এই আববোধ অনেককে দুঃখ দেয় না দেখি , কিন্তু আমাকে তা সৰ্ব্বদাই দুঃখ দিত, ে চিত্ত সৰ্ব্বদা আকাশপে কামনা কবে তালে কবেছে অবরুদ্ধ। • মোল চিৰ সহজে সে-অবরোধ স্বীকার কবে নি, মুক্তিব সন্ধানে দুব সাল শেব দিকে ছিল তাব দৃষ্টি। তাৰ পব এবদ। কলকাতায় ডেঙ্গুজরেব প্রাদুর্ভাবে আমাদের পেলেটিব বাগানে আনা হয়। বিশ্বপ্রকৃতির মধ্যে স্বাধীন সঞ্চরণ আমাব সকল দুঃখ ভুলিয়ে দিয়েছিল, বাংলাব নদী অামাকে ডাক দিয়েছিল । এত দিন আমার সেতাব ছিল পড়ে, তার তার সাপা হয় নি, ণতে জুব ওঠে নি, এই সময় মামি বিশ্বেধ স্বরে আমার সেতারেব স্থৰ বেঁধে নিয়েছিলেম । গঙ্গাধ তীরে অামি অামাব জীবনের প্রথম মুক্তি পেয়েছিলেম, তাই নিজেকে আমি গাঙ্গেয় মনে কবি।
পাতা:প্রবাসী (ষট্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
