বৈশাখ পশ্চিমের যাত্রী εή জন বন্ধুর চিঠি, ভেনিস থেকে জাহাজ কোম্পানী ব্রিদিসিতে পাঠিয়ে দিয়েছে । ৩রা জুন সকালে আমরা ভেনিসে পৌণ্ডুলুম । সেই পরিচিত লিদে দ্বাপ—এখন এখানে বিস্তর বাড়াঘর হয়েছে ; তার পরে নীলাম্ব-চুম্বিতপদ প্রাসাদমালিনী সাগরবধু ভেনিসનજારો-મજાકાર મિછેિ (જ્ઞા : દેહુમિ 't (tજી দিলে । পূৰ্ব্ব-পরিচিত সান-মার্কের গির্জার ‘কাম্পানিলে’ বা ঘড়ী-ঘর, প্রাচীন চুঙ্গী-দপুর, মাদেয়া-দেল্লী-সালুতে’র ভেনিসের গেল—চার-পাঁচ খন ফরাসী মনোয়ারী নঙ্গর ক’রে রয়েছে ; এদের সাদা রঙের বিরাট গোল, উড়ছে গির্জার বৃহৎ গুম্বজ, এ সব দেখা গেল । বন্দরে দেখা জ{হাজ (a消をも受 やN「恋 @S料びで金 ফরাসী ঋণ্ডার লাল-নীল সাদা রঙ
- ーに*
s@・くも世 সগৌরবে ফরাসী জাতির গল্পগল্পকার ঘোষণা করছে । সবুজ-স:দ!નઃ ૮૭૬ ના હાં કfહtઃ' જાને છઠ કહે નૌક્ર’ન યુદ્ધ-છાદિ ૯ 'CZ, Cir CF ৫ইঞ্জি ক্রমে লয়েড ড্রিয়োগুলোর আপিসের লাগাওঁ অমর আগ থাকতেই জিনিসপত্র iমার একট છફ:૬-૧" નાશ গুছিয়ে প্রতিরীশ সেরে তৈরী হয়ে আছি । বড়ে চামড়ার ব"া সরাসরি লণ্ডলে পাঠাবার ব্যবস্থা ক’রে জাহাজগুধুলীদের হাতে সট দিয়ে দিয়েছি । ছোটে দুটে লগেজ - একট। চামড়ার বাৰু, একটা থ’লে—জাহাজ ওয়ালারাই ডাঙায় নামি-য় দিয়ে কাস্টম্স্-আপিস পর্য্যন্ত পৌছে দেবে, এই আশ্বাস দিয়েছে । মল নামিয়ে’, প্রায় সকলেই মতলব ক'রেছেন, সরাসরি লণ্ডনের জন্য ট্রেন ধরবেন । জাহাজেই পাসপোট দেখে ছাপ মেরে আমাদের অনুমতি দিলে । আপিসের প্রশস্ত হলে এসে জমা হ'লুম-এর আপিস জাহাঙ্গ, BB BBBBBS BB BBBB BBBBB BBS একটা হলে যা দ্বীদের অপেক্ষ করবার ব্যবস্থা হয়েছে-- মাবল পাথরের মেঝে, চেয়ার বেঞ্চি আছে, হলের এক দিকে উ{&ায় নামবার আমরা তখন একে একে ক্যাটম - মুসসোলিনির এক ছবি, আর এক দিকে ইটালীর রাজার। পাশের হলে কাঠের সারি সারি মচি-এগুলির উপরে যাত্রীদের বক্স-পেটরা রাখা হয়, চুঙ্গীর কেরাণীরা এসে বাক্স খুলে দেখে, কোনও জিনিসে মাম্বল আদায় করবার স্থলে, তা আদায় ক’রে ছাড়-স্বরূপ বাক্সের গায়ে খড়া দিয়ে ঢেরা কেটে দেয়-যাত্রী তখন খালাস পায়, মালপত্র নিয়ে সঙ্গীখানা থেকে বেরুতে পারে। আমাদের বাক্স-টাস্ক কাস্টমৃত্যু আপিসের হলে এসে জমা হবে, এই আশায় অমর। অপেক্ষা করতে লাগলুম । জাহাজ থেকে মাল গড়িয়ে আসবার টানা সিড়ি ক'রে দিয়েছে দুটো-সিড়ির মতন ধাপ নেই, কাঠের পাটাতন দিয়ে বক্স-পেটরা সব ঘষড়ে’ ঘষড়ে গড়িয়ে এসে নীচে জেটির উপরে পড়ছে, সেখানে সেগুলো মোটরে-চালানো ছোটো ছোটো গাড়ীতে বোঝাই ক'রে ক্যাটম্ম্-আপিসে চালান ক'রে দিচ্ছে । আমার মাল দুটোর কোনও খোজ নেই । আধ ঘণ্টা আধ ঘণ্টা ক’রে প্রায়ু ঘটে। দুই অতীত হয় দেখে, আমি ত্যক্ত হয়ে জাহাজের উপরে উঠলুম, আমার মালের খোজে। দেখি, এক জায়গায় পাহাড়-প্রমাণ বাক্স ট্রাঙ্ক স্কটকে হেলিড-অল টিনের পেটরা প্রভৃতির মধ্যে পড়ে রয়েছে । অতি কণ্ঠে ছুটিকে বা র করে নীচে চালান করে দিলুম-মাল কাস্টমৃদআপিসে পরীক্ষার জন্তু এসে গেল । আমাদের সঙ্গে একটি মারহাট্টা ডাক্তার যাচ্ছিলেন – ডাক্তার শ্রযুক্ত এম আবু চোলকর । এর সঙ্গে খুব আলাপ হয়েছিল । প্রসন্ন হাসি মুখে লেগেই আছে, নাগপুরে ডাক্তারী করেন, ভিয়েন যাচ্ছেন দু-একটা হাসপাতালের কাজ দেখবার জন্তু ; সারা পথ একথানি জমান ব্যাকরণ নিয়ে জমানের চচ্চ ইনিও শুকনে মুখে নিজের মালের সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন, জাহাজে উঠে একেও খোঁজাখুঁজি করতে হয়,-পরে এরঙজিনিস-পত্র এসে গেল । সঙ্গে ছিলেন অরুণ মিত্র বলে একটা বাঙালী ভদ্রলোক-— পঞ্চাশের উপরে বয়স, টাক-মাথা, সদালাপী, করতে ক’রতে চ'লেইেল । বিলাডে অধ্যয়ন করেন, ইনি সোজাসুজি লণ্ডন যাবেন । আমরা তিন জনে একখানি গনোল: নেীক ভাড়া করে রেল-ষ্টেশনের দিকে রওনা হ'লুম । অরুণ বাবু সেখানে লণ্ডনের ট্রেন ধরে দুপুরের মধ্যেই ধাত্র করবেন । আমরা লগেঞ্জ-আপিসে মালপা, জমা ক'রে দিয়ে অস্ব-সম্ব্যের দিকে আমাদের ভিয়েন-গামী গাড়ী ছড়বে, সারাদিন শহরটায় একটু ঘুরে, যথাসময়ে ষ্টেশনে এসে গাড়ী ধরবো । জ'হ{জ থেকে মাল-নামানোর ব্যাপারে দেখা গেল,
