পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাদ্র অলখ-ঝেণরণ שאיכר ংশতি বৎসরের কোঠা আজও তিনি অতিক্রম করিতে রেন নাই । লক্ষ্মণচন্দ্র প্রথম কন্তু ; বিবাহ দিয়াছিলেন তৃমাতৃহীন এক কিশোর বালকের সঙ্গে। সংসারের মাথা কহ ছিল না বলিয়৷ স্বরধুনী পনের-ষোল বৎসর বয়সের ।াগে শ্বশুরবাড়ী যান নাই । তিনি হিন্দু ঘরের মেয়ে, ছলেবেলা হইতেই শ্বশুরবাড়ীর বিভীষিকা সম্বন্ধে অনেক ল্প শোনা তাহার অভ্যাস, ভয়ে ভয়েই শ্বশুরবাড়ী গিয়াছিলেন, বিশ্ব মনের কোণে অল্পদিনের দেখা কিশোর স্বামীটির ম্বন্ধে একটা কৌতুহল-মিশ্রত অঙ্গরাগের রশ্মি লহয় যে iাল লাষ্ট্র, তহি। নহে । গিয় দেখিলেন, স্বামী তাহার জন্য একেবারে সতী-স্বগের দ্বার খুলিয়া দাড়াইয় আছেন । সে মৃগে মন্দার পরিঞ্জাত অপ{য়। কিন্নরা গন্ধৰ্ব্ব ছিল না, ছিল ঠোট্ট একখান গৃহ-উপরে নীচে আশেপাশে অতীতে বত্তমানে ভাবয ও স্বামীর অতুরাগ দিয়া মোড়া। নীলাম্বর ঠাহীর জীবনের এই প্রথম আপিল জনটিকে কেমন করিয়া কোথায় {{iখবেন, কি কfরয় তাহার কাছে আপনার মনের নিবিড় আনন্দ ও কুতকুত প্রকাশ করবেন ভাবিয়া পাইতেন S gBBBS BDSBB BBSB BBBS BB BBBBBB এই সম্পূর্ণ নূতন ५.५• हि *:,*४: श्* ब्र, *:ङ्घ्रि५ि (लाम । • 18 সেবার ভিতর দিল্প হই। প্রকাশ করবেন বলিয়, ছোট 0SgggggSgSgg gDD BBBB BBB B BBBS BBBg ggS gD g B BgS BBg DBBS BB BBB BBBB হঃপুনঃ আগে করিতে ছুটিতেন । মুরধুনীর মনে মনে અડાજી કામ માફેડ, હા ! ... તમામ વૂક્ષ્મ માર્ય, ઉા મtfછદ્મા দুটে, ধমক চমক দিয়া কাজ আদায় করিবার চেষ্ট না করিয়া নিজেই ধীর পরিচয্য করিতে বসিল ! কিন্তু নববধূ লজ্জায় কিছু বলিত পরিতেন না, ধেমটার ভেতর হইতে হাসিতেন । নীলাম্বর তাহার মাথার কাপড়টা পিছন হইতে টানয় খুলিয়া দিম বলতেন, “বেশ বড ত তুমি, আমি এত ক’রে খেটেপুটে তোমার জন্যে সংসার সাজাচ্ছি আর তুমি একটু মুখ খুলে দেখবেও না ?” সুরধুনী বলিতেন, “দেখব কি ? ও দেখতেহ লজ্জ করে । তুমি বসে দেখ, আমি করি, দেখবে কেমন মানায় !"

;' .

ভ নধস। হাঁধ আভjih به ;i e

  • 「シ9****

শেষকালে রফা হইত আধাআধি । দু-জনেই কাজ করিবে, কিন্তু কেহ নিজের কাজ করিতে পাইবে না। স্বানের আগে সুরধুনী যদি নীলাম্বরের মাথায় তেল দিয়া দিতেন ত স্বানের পর নীলাম্বর গামছা লইয়া আসিতেন স্বরধুনীর এক মাথা ঘন কালে চুলের জল মুছিয় দিতে। স্বরধুনী ভাত বাড়িলে নীলাম্বর পিড়ি পাতিতে, জল গড়াইতে ছুটিতেন। স্বরধুনী খুশী হইলেও লজ্জায় আকণ্ঠ লাল হইয় উঠতেন, বলিতেন, “তুমি অমল মেয়েমানুষের মত আমার সেবা করলে আমার যে পাপ হবে ! ছেলেবেল থেকে স্বামীকে ঠাকুরদেবতা ব'লে পূজো করতে শিখে এলাম আর তুমি শেষে আমার সব শিক্ষাদীক্ষা উল্টে দিতে চাও? আজ থেকে তোমায় কিছু করতে দেব না ।” নীলাম্বর দুষ্ট।মি করিয়া বলিতেন, “ঠাকুরদেবতার স্ত্রীরা কি সারাদিন উকুন নিকোয় আর ঘর ঝাট দেয় ? তারা কি করেন তোমার ওই হরগেীরীর পটে দেখ । গৌরী ত অষ্ট প্রহর মাথায় মুকুট পরে বেচারী ভিখিরী শিবের কোলটি জুড়ে ব’ম্বে আছেন, পতিসেবা ত কষ্ট করছেন না !” বলিয়৷ নীলাম্বর সুরধুনী”কে দুই হাতে কোলের ভিতর জড়াইয় ধরিক্তেন । হাসিয়া সুরধুনী বলিতেন, “যাও, তোমার ঠাকুরদেবতা নিয়েও ফাজলামি !" নীলম্বর বলিতেন, “সত্যি কথা বললেই ফাঞ্জলামি হয় ! শ্ৰীকৃষ্ণ রাধীর পদ-সেবা পৰ্য্যস্ত করেছেন, পায়ে ধ'রে না সাধলে মানিনী ত সাড়াই দিতেন ন! । দর বাড়িয়ে এখন সব উণে দিয়েছ ।” পাচ বৎসর স্বরধুনী স্বামার ঘর করিয়াছিলেন, তাহার ভিতর দুইটি সন্তানের জন্মকালে দুইবার বাপের বাড়ী যাওয়া ছাড়া আর কখনও এক দিনের জন্যও তিনি স্বামীকে ছাড়িয়া থাকেন নাই । সেকালের বাঙালা গৃহস্থ ঘরের মেয়ে, স্বামীস্ত্রীর একাত্মত। বিষয়ে বক্তৃত; কখনও শোনেন নাই, নরনারীর সমান অধিকারের কথাও জানিতেন না, কিন্তু এমন করিয়া মনে-প্রাণে স্বামীর সহিত মিশিয়া গিয়াছিলেন যে তাহীদের দুজনের ভাবনাচিস্ত কাজ সবই খেন একই উৎস হইতে উৎসারিত হইত। প্রেমকে স্বক্ষ বিশ্লেষণ করিয়া বিরহ ও মিলনের নানা পৰ্য্যায়ের ভিতর দিয়া তাহরই রঙের চশমায় তোমরা আমাদের