পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ চিরকুট —আজিও সে-চোখে চাই,—তাই তো এমনি শূন্ততাও রূপ ধরে, ধুলা হয় মণি ! দেখি,- সরু চটা পরে এল ষ্টেটে হেঁটে, ধীরে ধারে পায়ে যেন রক্স পড়ে ফেটে । সে পদ-লালিমা লয়ে রাঙাহয়। হিয়া মেঝে কিছু রাঙা ধুলি আছে কি পড়িয়া ? ও যেন সবারই চির আদরেরই ধন নয়নে পন্ডিলে আর না ফিরে নয়ন ; কাছে পেলে মনে হয়, বলি দুটি কথা, সেধে সেধে শুনে লই লুকানো বারত । আর কিছু না-ই হোক, ফেলি ধীরে তুলি মুখের উপরে পড় ওড় চুলগুলি ; মাঝে মাঝে ঘেমে থাকে কপোলের পাশ,— বসনে মুছায়ে দিই,-জাগে বড় আশ । এহ তে দেখিনি কাল, লাগে কতদিন সদর প্রবাসে পড়ে আছি জনহ’ল – --বিদেশ বি 'য়ে –কিন্তু আপন;রি ঘর , এক এক মুহূৰ্ত্ত যেন যুগ-যুগাস্তর ! এর আগে আসিত সে প্রতি ভোরবেল', অকারণে করে ধেত মিছে হেলাফেল । টেবিলের সুই ধরে দোহে ব'সে মোর কত কি যে কতিতঃম, নাক্ত আগাগোড়া । কোনোদিন কাছে কিছু রেখে দিল ফুল, হঠাৎ একদা কানে পরে এল ফুল । কথনে ব যুশমত পড়া নিত বুঝে , আর সে কোথ! যে এত থেল পেত খুঞ্জে’ – يقا ES থাকিতে দিত ন মোরে কিছুতেই স্থির মাঝে মাঝে দেখিতাম অতীব গষ্ঠীর, বুঝিতাম টলানোর এ-ও এক ছল ; দুজনেই চুপ, শেষে হাসি কলকল । তার হাসি !—সে যেন কি হাসির ফোয়ারা, নিজেরে হারায়, করে পরে আত্মহারা । হাসিলে সে হাসি ছাড়া নাঙ্গ মনে কিছু ; আবার দেখেছি এ-ও,-আঁখি ক’রে নীচু নিস্তব্ধ বসিয়া আছে আপনার মনে, নিরুদ্ধ আশ্রীর বাপ নয়নের কোণে । তেমস্তের ম্ৰিয়মান গেরুয়৷ গোধুলি চ'লে যেতে ধর: পানে যেমন ব্যাকুলি’ চেয়ে থাকে শেন-চাওয়া হিমাচ্ছন্ন মাঠে,— ভরি রেখা কেঁপে যায় পাণ্ডুর ললাটে । কারও পরে নাই কোনো অভিমান-গ্লানি, না জানায় মনোব্যথা –সান্তন ন জানি । —এমনি কত যে দিন গেছে তারে ল’য়ে, এসেছিল বুঝি তারি কোনো স্মৃতি ব’য়ে । একবার চেয়েছিল ঐ দ্বার পানে কাল পেতে রেখেছিল,----বায়ু বঢ়ি আনে ঈপিাত পায়ের ধ্বনি —এই বুঝি মিলে । -- এমনি প্রতীক্ষ ক'বে গেছে তিলে তিলে । কি জ্ঞ নি কি ছিল মনে, জানে এক সে-ই মোব হাতে যা এল সে কাগজেব খেহ । เงเthi ಟಿ! c ■■l州 . ... - در پی بیش