পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অণশ্বিন eवधान जत्* अश्१ करकन फांशद्र जक éाशत्र छैभद्र विद्ग*, कार१ ठाशद्र। মনে করেন যে ইহার দ্বারা ঠাহীদের ধৰ্ম্ম নষ্ট করা হইয়াছে ; কিন্তু দেশের লোক এ ফিয়ে যাহাই ভাবুন না কেন, রামমোহন যে কেবল একজন :ே নয়, 蠶 একজন সৎ লোক, দেশের ও y লোকের মুক্তিদাত পুরুষ । দেশের লোককে শিক্ষাদানের ভাবটি তাহার মনে বিশেষভাবে বলবৎ o দেশের . লোকের শিক্ষার জন্য রামমোহন যাহা করিয়াছেন সকলেই তাহ অবগত আছেন। তিনি স্কুল স্থাপন ও শিক্ষক নিযুক্ত করিয় হিন্দু বালকদের শিক্ষাদান করিতেন, এবং তিনি নিজে যে জ্ঞান পাইয় এত লাভবান হইয়াছিলেন সেই জ্ঞানালোক অপরকেও দিবার ইচ্ছ। উপহার প্রবল ছিল। তাহার কুসংস্কাৱাপন্ন দেশবাসী তাহার উপর বীতরাগ হওয়ায় তিনি যতটা দেশের মঙ্গল সাধন করিতে পারিতেন তাহ ঘটে নাই। বক্ত। হিন্দু কলেজকেই লক্ষ্য করিয়া বলেন যে, যে বিদ্যালয়ের পরিচালনায় রামমোহনকে যোগদান করিতে দিলে বিশেষ সুফল কলিত সেই বিদ্যালয়ের সংশ্রবে তাহাকে থাকিতে দেওয়া হয় নাই। উহাকে ইহার কায্যে যোগদান করিতে দিলে অধিকতর মঙ্গলেরই সম্ভাবন ছিল। রামমোহন কেবল এই একটি কাৰ্য্য করেন নাই ; তিনি আরও অনেক কিছু করিয়াছেন। তাহার পূর্বে দেশে বাংলা গদ্য এক প্রকার ছিল না । ইহার প্রতিষ্ঠা স্তাহার দ্বারাই হয়, এবং এ বিয়ে তিনি নিজে বিশেষ ব্যুৎপত্তি লাভ করিয়াছিলেন। তিনি যেরূপ প্রাঞ্চল বাংলা লিখিতে পারিতেন সেরূপ আর একজনও নাই। তিনি আরও কিছু করিয়াছিলেন। তিনি বিলাত গিয়াছিলেন, এবং ইহার দ্বারাও তিনি দেশের প্রভূত কল্যাণ সাধন করিয়া গিয়াছেন। কোম্পানীর নূতন সনদ যতই নিজনীয় হাক না কেন, ইহাতে যাহা কিছু ভাল বিধি আছে তাহ রামমোহনের চেষ্টারই ফল। অতঃপর কলিকাতা স্বপ্রীম কোর্টের অন্যতম খ্যাতনাম ব্যারিষ্টার মিঃ টার্টন বক্তৃতা করেন। প্রেস অডিন্যান্স পাস হইলে তাহার বিরুদ্ধে রামমোহন কলিকাতার সুপ্রীম কোটে যে মামলা দায়ের করেন তাঙ্গতে এই টার্টন সাহেব তাহার পক্ষে একজন কৌশলী ছিলেন। টার্টন সাহেব বলেন যে, যদিও রামমোহনের সতি ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত হইবার সুযোগ প্তাহার ঘটে নাই, তথাপি তিনি বলিত পারেন যে, তিনি এমন একজন লোক দেখিয়া অত্যন্ত ঐত ও সন্তুষ্ট হইয়াছিলেন যিনি শত বাধাবিঘ্ন সৰেও মিজের সকল স্থাৰ ভুলিয়া স্বদেশের কলা সাধনের জন্য ব্যগ্র ছিলেন। তিনি ভারতে আসিবার অল্পকাল পরেই গভর্ণমেন্ট এমন এক আইন পাস করেন যাহার বিরুদ্ধে সাধারণের চিত্ত বিক্ষুব্ধ হয়, কিন্তু बाबरनाइन शठीठ जात्र कशिक्र७ ***** আইনের বিরোধিতা कद्रिवाब थभूशज ७ नाइन छिल' न' একমাত্র রামমোহনই ইহার विक्ररक पठांद्रयान श्रठ अ3नद्र श्छन। এই সময় (১৮২৩ সালে) রাজ ractea na zotti "to" জন্ম যেৰূপ আন্তরিকতার সহিত কাৰ্য করিয়াছিলেন স্থদেশে জাত ও গণিতপালিত কোন ইংরাজের পকেও উহ্য অপেক্ষ অধিক কর গভর্ণ প্লী"র পরুি হয় এ টি " ফুীত পতিপালিত এক বাকি " " " স্বাধীনতা*"ী"জার্মান্বিত ও পরম ঐত " সেই জগুই ক্ষে এই সভার কার্ঘ্যে সাধাপ্ত তঞ্চ " করিতে উপস্থিত । আনল গা ধাৰা ৰাৱ ধৰি এল "* এরূপ এক 3 حس-چچ রামমোহন রায়ের প্রথম স্মৃতি-সভা $రిv9 . উজ্জ্বল দৃষ্টান্তর অনুসরণ করিতে প্রবৃত্ত হন তাহ হইলে ইহাক্ষে তিনি छैोशीद्र छौवमद्र मदिार°झ१ (गौतूरु ७ फत्रीमान्मग्न भिन बजिब्रां नरन করিবেন । তিনি সৰ্ব্বাস্ত;করণে বিশ্বাস করেন যে রামমোহন জাতীয় জীবনে ধ্রুবতার হইয়া থাকিবেন ও জাতি তাহার নিকট হইতে এই শিক্ষাই লাভ করিবেন যে, দেশের হিতসাধন করিতে হইলে ধনৰ পদের আবশ্বকত করে না। দেশের ও জশের মুখ ও স্বাৰ্থ বৃদ্ধি করাই চিরদিন তাহার জীবনের লক্ষ্য ছিল, এবং তিনি কখনও তোষামোঙ্গ द मिनैौख्रनद्र पात्र अ३ शक श्रछ ठूठ श्छन नॉ३ । लिनि নিজের সংবুদ্ধি ও মনোবলের দ্বারাই নিজ উন্নতি সাধন করিয়াছিলেন ও সকল কুসংস্কার বর্জন করিতে পারিয়াছিলেন। পূর্ববর্তী বক্তা বলিয়াছেন যে, রামমোহনের চেষ্টাতেই নুতন চার্টরের যাহ কিছু ভাল বিধি তাহা আমরা লাভ করিয়াছি। তিনি উক্ত বক্তার সহিত একমত হইয়া বলেন যে, রামমোহন বাচিয়া থাকিলে তাহার চেষ্টার দ্বারা দেশ আরও লাভবান হইত। জাতি যদি নিজ কল্যাণ চাহেন তাহ হইলে রামমোহনের স্থায় নিজ মনোভাব তাহাদিগকে ব্যক্ত করিতে হইবে। বিলাতের মন্ত্ৰীসভা ভারতবর্ষ সম্বন্ধে অজ্ঞ বলিয়াই । নুতন চাটর এত দোষ-ত্রুটি রহিয়া গিয়াছে, এবং এ-দেশের লোকের নিজ কল্যাণ সাধনের জন্য যদি তৎপর না হন তাহ হইলে কিছুই হইবে না। এই জম্বই বক্ত মনে করেন যে রামমোহনের মৃত্যু দেশের পক্ষে মহা দুর্ভাগ্যের বিষয় । দেশীয় লোকের অভাব-অভিযোগ প্রকাশ করিবার তিনিই একমাত্র মুখপাত্র ছিলেন। নিজদেশের উন্নতি করিতে চাহিলে মেলীয় লোককে রামমোহনের স্বায়ই নিতীকচিত্তে ও অপরের অপেক্ষন রাথির অগ্রসর হইতে হইবে ও অপরের দৃষ্টান্তস্থলও হইতে হইবে। এইজন্তই তিনি রামমোহনের এত প্রশংসা করেন। বলা হইয়াছে রামমোহন একজন বড় কবি বা রাজনীতিবিদ ছিলেন না ; কিন্তু তাহার মতে রামমোহন এই সকল অপেক্ষাও বড় ছিলেন, কারণ তিনি ছিলেন স্বদেশের প্রকত হিতকামী ব্যক্তি। তিনি নিজে কখনও মন্ত লোক হইতে চাহেন নাই, তিনি চাহিয়াছিলেন সৎ, ছায়পরায়ণ ও দেশ-হিতকণী হইতে । রামমোহনের মহৰ তাহার দেশোপকারে । উাহার স্থায় কোন মনকি নিজের এত সময় ও সামর্থ্য দেশের মঙ্গলসাধন নিহি করেন নাই। এই কারণেই কি প্তাহার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনার্থ এই সভায় সকলের সমবেত হওয়া অতি উপযুক্ত কৰ্ম্মই হয় নাই? বিনয় ও দিহঙ্কারিতার জন্য রামমোহন অধিকতর প্রশংসা লাভের যোগ্য। তিনি যাহা-কিছু কাৰ্যা করিয়াছেন তাই গোপনেই করিয়াছেন । এঙ্গাপ লোকের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা নিজেদেরই সন্মানিত করা। অবশেষে তৎকালীন স্বপ্রসিদ্ধ সংবাদপত্র “বেঙ্গল হরকরা’র সম্পাদক জেমস সাদারলও সাহেব বক্তৃতা করেন। তিনি বলেন যে, বিলাতে এক জাহাজ উভয়ে যাওয়ার அ; লিংগমনের দ্বারা যাহাতে ভারতের " "; কোথাকিতেন,এবং পথে কোন :ি খটিলে भम श्रृंख् স্থইয়া উঠিত পাছে এই বিলম্বের দ্বারা উহার উদেষ্টf খটে । স্ট্রর শাদির বিষয় এত বল হই भषिक میی