অশ্বিন SN94 & -
- ंद्रृतान्। दङङः दत्त्रत कछ,[":": "******* - গ্রেগলারাও মুখ ফুটিয়া বলুন আর নই কু তাহার বুঝিয়াgে. অষ্টান্ত প্রদেশের অবাঙালী কংগ্রেসনেতারাও বঙ্গের উপর গ্রভূত্ব ও মুরব্বিান করিতে যত উৎসাহী, বঙ্গের সমস্ত ও সুপ বুঝিতেও তাহার সমাধান ও দূরীকরণকল্পে কিছু করিতে সেরূপ উৎসাহী নহেন। সেই দুগু, যেমন রে হিন্দুকে তেমনি বঙ্গের মুসলমানকেও অন্য প্রদেশের - উপাপীষ্ঠ ও বিরুদ্ধতা সত্ত্বেও, বঙ্গের জন্য খাটিতে হইবে। অন্য প্রদেশের সাগধা এ-বিষয়ে বাঙালী হিন্দু বা মুসলমান পাইবেন ..।
একটা কথা আমরা মডার্ণ বিভি ও প্রবাসীতে বার শর বলিয়াছি। এই প্রসঙ্গে তাহার উল্লেখ করা আবশ্বক। বঙ্গের লোকসংখ্যা অন্য প্রত্যেক প্রদেশের চেয়ে বেশী। সুতরাং ভারত্বীয় ব্যবস্থাপক সভায় বঙ্গের প্রতিনিধির সংখ্য; অন্য প্রত্যেক প্রদেশের চেয়ে বেশী হওঁধ উচিত কত হওয়া উচিত, তাহাও আশর অঙ্ক কমিয় দেখাইয়াছি । কিন্তু ১৯১৯ সালের ভারতশাসন আইন বাংলাকে তাঙ্গর প্রাপ্য অপেক্ষ কম প্রতিনিধি দিয়াছিল, ১৯৩৫এর আইনও কম দিয়াছে। আমাদের এই বিষয়ে বক্তব্যেব সমর্থন কোন অবাঙালী বা বঙালী সংবাদপত্র ব! নেত করেন নাই । হিন্দু কবেন নাই, মুসলমানও বরেন নাই—যদিও বঙ্গদেশ ন্যাঘ্যসংখ্যক প্রতিনিধি পাইলে তাহার অধিক অংশ হইত মুসলমান। বঙ্গের অধিকাংশ প্রতিনিধি ধৰ্ম্মে মুসলমান হইবে বলিয়৷ বঙ্গের বাহিরের (কিংবা বঙ্গের ) কোন মুসলমান নেত ব| সংবাদপত্র ত বঙ্গের জন্য ন্যাযাসখ্যক প্রতিনিধির দাবি সমর্থন করেন নাই ? স্বতরাং, যেহেতু বাঙালী মুসলমানের এবং অন্যান্য প্রদেশের মুসলমানেরাও মুসলমান, অতএব এই শেষোক্ত মুসলমানের বাঙালী মুসলমানদের মুখসচ্ছলতার ৪ সুবিধার জন্য মাথা ঘামাইবেন, এরূপ আশা কেহ কবিতে পারেন না। বস্তুতঃ বঙ্গে—বিশেষ করিয়া মুসলমানবহুল পূৰ্ব্ব ও উত্তর বঙ্গে –যখনই ভূমিকম্পে, জলপ্লাবনে, বড়ে, দুভিক্ষে মুসলমানেরাই অধিক সখায় বিপন্ন স্টাছে, তখনও বঙ্গের বাহিরের মুসলমানের উহাদের ধৰ্ম্মভাইদের জন্য বিশেষ কিছু করেন নাই, নিরক্ষর বাঙালী মুসলমানদের শিক্ষার জন্যও তাহারী কিছু করেন নাই। বাংলাভাষী মুসলমানদের প্রতি উদ্ধৃভাষী মুসলমানদের মনের ভাব কিরূপ তাহ গ্নিতা ইসলামিয়া কলেজে বাংলাভাষী ছাত্রদের ও উর্দুভাষী ছাত্রদের মধ্যে অরদিন আগে যে বিবোধ ইয়াছিল, তাহ इहेरउ बूत गाँग्न । কয়েক বৎসর পূর্কে এই মত ব্যক্ত করেন, যে, রবীন্দ্রনাথ গম প্রবন্ধে ও পুস্তিক বteাণীকে কাপড় কিনিতে হইলে বঙ্গে বাঙালীর কারখানায় বার্তাতে প্রস্তুত কাপড়ই কেনা উচিত, তাহ ন পাইলে তবে অন্য জায়গার কাপড় ; এবং আমরাও যখন এইরূপ মত স্ত্রকাশ করিয়াছিলাম, তথন মহাত্মা গান্ধীর গুজরাট দলের শ্রযুক্ত শঙ্করলাল ব্যাঙ্কার, শ্ৰীযুক্ত জীবনলাল প্রভৃতি আমার সহিত তর্ক করিতে আসিয়াছিলেন । আমি বলিয়াছিলাম, মহাত্মাজীই ত বলিয়াছেন, “আমার স্বদেশী ভ্ৰব্য সৰ্ব্বাগ্রে তাহ যাহা অামার বাসগ্রামে প্রস্তুত হয় ।” এই সকল তথ্য বিবেচনা করিয়া আমাদের এই ধারণ জন্মিয়াছে, যে, সমগ্রভারতীয় ব্যাপারসমূহে বাঙালীর যোগ্য অবাঙালী নেতার নেতৃত্ব মানিতে পারেন, কিন্তু বঙ্গীয় ব্যাপারসমূহে বাঙালীদিগকে দলবদ্ধ হইয় বাঙালী নেতারই পরিচালনায় কাজ করিতে বাঙালীর পক্ষে সভ্য, তেমনি মুসলমান বাঙালীর পক্ষেও সত্য। মিঃ জিন্ন কিংব। আর কোন অবাঙালী মুসলমান নেতার নেতৃত্ব সমগ্রভারতীয় বিষয়সমূহে মুসলমান বাঙালীর মানিতে পারেন, কিন্তু বঙ্গীয় ব্যাপারসমূহে মুসলমান বাঙালী দিগকে নিজেদের পায়ে ভর দিয়া দাড়াইতে হইবে, এবং নিজেদের মধ্য হইতেই মুসলমান বাঙালী নেত। বাছিয়া লইতে হইবে । মুসলমান বাঙালীদের ইহাও ভাবিয়| দেখা উচিত, যে, তাহাদের মধ্যে সমগ্রভারতীয় মুসলমান মেত কেহ নাই কেন । এ পয্যন্ত কংগ্রেসের সভাপতি যে কয় জন মুসলমান হইয়াছেন, তাহাদের মধ্যে এক জনও বাঙালী নহেন। অথচ বঙ্গে যত মুসলমানের বাস অন্য কোন প্রদেশে তত নহে। এই কারণে ভারতীয় মুসলমানদের নেতৃত্ব মুসলমান বাঙালীর সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক সংখ্যায় করিবেন, ইহ। আশা কর। স্বাভাবিক। ব্রিটিশ ভারতবর্ষের কোন প্রদেশে ও ব্রহ্মদেশে কত মুসলমানের বাস, তাহার তালিক নীচে দিতেছি । আজমীর-মেড়োয়ার ৯৭,১৩৩ আণ্ডামান ও নিকোবর ৬,৭১৯ আসাম २१,¢¢,२>8 বালুচিস্তান ৪,০৫,৩০৯ বঙ্গদেশ ર, ૧8,જે ૧,૭૨8 বিহার-উড়িষ্যা ৪২,৬৪,৭৯০ বোম্বাই প্রেসিডেন্সী 88,१७,u२१ ব্রহ্মদেশ ৫,৮৪,৮৩৯ মধ্যপ্রদেশ ও বেরার છ,ઝિર, ઝ6 8 ၾါ झिल्लौ ২,০৬,৯৬০ মান্দ্রীজ నిర్ళిరి (,సెనిగి উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ షె, షి, రిలv হইবে। ইহা যেমন হিন্দু
