পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] ’’مےخ"مے-"م ۔سسم^-سمہ--مہمہ-... বাঙলার পাঠকদের এটি উপহার দিবার অল্পমতিও তার কাছে পাইয়াছি। সেজন্য রল। মহোদয়ের নিকট গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করিতেছি এবং প্রবাসীর পঞ্চবিংশতি বৈজয়ন্তী উপলক্ষ্যে এই গভীর প্রবন্ধটি আমার মাতৃভাষায় অতুবাদ করিয়া উপহার দিতেছি । সত্যসুন্দরের উপাসক কিশোর রল। মেীবনের শিল্পসাধনায় প্রবৃত্ত হইবার ঠিক পূৰ্ব্বে এই প্রবন্ধটি লেখেন । SUV v Htoo of g o oso offi Ecole Normale -Iসক প্যারিসের প্রসিদ্ধ শিক্ষাভবনে প্রবেশ করেন ; এবং তন বছরে সেখানকার শিক্ষা শেষ করিয়া ১৮৮৯ সালে - যাল এবং সেখানকার r f I র িও লাভ করিয়া রোমে ফরাসী প্রত্নতত্ত্ববিভাগের মধ্যে থাকিয়া তার “ইউরোপীয় অপেরা"র উপর থাসিস্ প্রস্তুত করেন । ১৮৮৬–১৮৮৯ রলার জীবনের সষ্টি-পর্কের মেন সন্ধিক্ষণ । এই Ecole Normale এ এক সময় ঐতিহাসিক {z-\zi (Michelet), &#if:{+ *itsa (Pasteur), (Houtroux) zi?fa <(affoizil +f<ßIICw-! : Taine, ]aures, Bergsonর হ্যায় ক্লন্তর্কত ছাত্র বাহির হইয়াছেন। রলার সহপাঠী ছিলেন প্রসিদ্ধ চীন-তত্ত্ববিং শাভন (Clavannes) 8 গ্ৰীক-বৌদ্ধ শিল্পের ঐতিহাসিক ফুশে (I'oucher)। এই আবহাওয়ার মধ্যে আত্মদৰ্শন লেখা, ৪ঠা মে ১৮৮৮তে ইঙ্গার আরম্ভ । ৭ই বৎসর তার একটি সহপাঠী বন্ধুর অকাল মৃত্যু হয় । তাকে মনে মনে ঈহ! উৎসর্গ করেন । প্রেমের ব্যাপ্তি ఫిలి সেই তরুণ বয়সেই আদশপিপাসা তার কী তীব্র, তাহ প্রতি পত্রে অনুভব করা যায় ; আর-একটি প্রমাণ পাই তার টলষ্টয়ের সঙ্গে পত্রালাপে , এই পত্রব্যবহার চলে ১৮৮৭ সালে ; টলষ্টয় যে উত্তর দেন তার উপর তারিখ আছে অক্টোবর ১৮৮৭ ; প্রবাসীর পাঠকদের এই চিঠিখানি উপহার দিবার চচ্ছ রহিল । ১৯১৩ সালে আমাকে রচনাটি দিবার সময় যে কয়টি কথা লিথিয়াছিলেন, তাতার অল্পবাদ দিলাম — “আমার এই রচনায় না আছে চিন্তার তেজ, না আছে মৌলিকতা ; কিন্তু একটি ভাব তীব্র ভাবে ইহার মধ্য দিয়| প্রকাশ পাইতে চেষ্টা করিয়াছে, নাঙ্গ পরবত্তীর্ণ কালের আমার সমস্ত রচনার ভিত্তি । অনেকে দেখিবেন,যে, Bergsonর আবির্ভাবের পূৰ্ব্বেষ্ট আমার লেখায় Bergsonism এর ছায় পড়িয়াছে ! উদার চিস্তার ধারাগুলি সে একই গভীর উৎস হইতে উঠে এবং পরম্পরকে ন জানিয়া ন চিনিয়া ৭ মে মানুষ সেই স্রোতে গ ভাসাঠয়া দেয়, তাঙ্গর আর-একট প্রমাণ পাওয়া গেল।” বিংশবৰ্ষীয় যুবক দে মল স্বরটি ধরিয়া গুন গুন করিম। আলাপ নুরু করেন, আজ তার মৃষ্টি বৎসরের জন্মোৎসবের দিনে দেখি সেই স্তরঙ্গ নানা ছন্দে তানে লয়ে অপূৰ্ব্ব মঙ্গন হইয়| উঠিয়ছে । কিন্তু এই বিরাট সঙ্গীত প্রাসাদ নিভর করিয়া আছে সেঙ্গ দুই চারটি মূল স্তরের উপর । রণার সমস্ত রচনা, সমস্ত সাধনার ভিত্তি সত্য ও প্রেম । । শ্ৰী কালিদাস নাগ প্রেমের ব্যাপ্তি ( জ্য|শুয়া সিলভেসটার ) শ্ৰী অমিয়া চৌধুরী আমি যদি হইতাম পাঁচ গুই নিম্ন ভূমিতল, তুমি হ’তে সুদূর গগণ, তবু মোর হৃদয়ের বাণী হে আমার প্রিয়, প্রিয়তম, তত উৰ্দ্ধে করিত গমন ; তল মোর প্রণয় অসীম পরশিত তোমার হৃদ, • প্রেম মোর চির অমলিন, তুমি যথা তথা থাক প্রিয়, এই প্রেমে ব্যাপ্ত বিশ্বময়, তোম। ধেরি’ রবে চিরদিন । তুমি যদি তহঁতে ধরণী, আমি অই স্বরগ সুন্দল, মোর প্রেম সৰ্ব্বকাল শেষ, সংশ উজ্জ্বল নেৰে মূখ তব চির-মনোহর চাহিয়া রহিত অনিমেয-– শতদীপ ভাস্করের সম ; আমি এই বুঝিয়াছি সার, . উচ্চ নীচ স্তান-নিৰ্ব্বিশেষে, সদর বা সন্নিকটে হোক, যেথা তুমি রঙ্গ প্রণি পরি’, - মোর প্রাণ রবে তব পাশে ।