পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૧૭ পারে ভ{’র শল্য তালিক পাপ অক্ষরে ছাপা হয়ে বেরোয়, সেই অল্পসারে নিলেম বসে, ভীড় জমে। তপন মানুষের કાના યજમાલ માંનT5નાન, બુદ્દા થાઈના મન હેર পারে ; কিন্তু প্রথম পথপত্রার রিক্তপ্রায় হাতের উপর বন্ধুর সে করম্পর্শ লিঙ্গণ প্রভাতে দৈবক্রমে এসে পড়ে, * [র মত মূল্যবান আর কিছুষ্ট পা ৪য় যায় না । তখন জগদীশ ধে চিঠিগুলি আমাকে লিখেছিলেন তার মধ্যে আমাদের প্রথম বন্ধুত্বের স্বতে।চিঙ্গি এ পরিচ অপি • হয়ে স{ছে । সাধারণের কাছে ব্যক্তিস ও ভাবে তার সথোচিত মূল্য না থাকতে পারে, কিন্তু মানব মনের

cમ કે ડિફા૮મ (નાના દ્રલિમ છો નફે, મા મરૂત્ર જીવહિનાથ দিনে দিনে আপনাকে উদঘাটন করেছে, মানুষের মনের ত থ দু, যার চিঠি তিনি ব্যক্তিগত জীবনের কৃষ্ণপক্ষ পেরিয়ে গেছেন, গোপন তার অন্ধ রাত্রি তাকে প্রচ্ছন্ন করে নেই, তিনি আজ পৃথিবীর সাম্নে প্রকাশিত। সেই কারণে র্তার চিঠির মধ্যে তুচ্ছ তা ও তার সমগ্র জীবন-ইতিবৃত্তের অঙ্গরূপে (નોન નાં૭ ન લાંત cમાંના কাছে তার আদর আছেই । এর মধ্যে আমারও উৎসাহের কথা আছে । প্রথম বন্ধুত্বের স্মৃতি সদিচ মনে থাকে, কিন্তু তার ছবি সৰ্ব্বাংশে মৃস্পষ্ট হয়ে থাকে না । এই চিঠি গুলির মধ্যে সেই মন্ত্র છઠ્ઠા૮ના વ્યાઃ વાઈસ્ટ નાઇલ નામક છવિ માનાનું યાડ મદન জেগে উঠ চে । সেই তার ধৰ্ম্ম তলার বাস থেকে আরম্ভ করে আমাদের নির্জন পদ্মাতার পথ বিস্তৃত বন্ধুলীলার ছবি । ছেলেবেলা থেকে বাইরে পরিবারিক আমি নিঃসঙ্গ, সমাজের অবরোধের কোণে কোণে আমার দিন কেটেছে । আমার জীবনে প্রথম বন্ধুত্ব জগদীশের সঙ্গে । আমার চিরাভ্যস্ত কোণ থেকে তিনি আমাকে টেনে বের করেছিলেন যেমন করে শরতের শিশিরস্নিগ্ধ সূর্য্যোদয়ের মহিম চিরদিন আমাকে শোবার ঘর থেকে ছুটিয়ে বাইরে এনেছে । র্তার মধ্যে সহজেই একটি ঐশ্বৰ্য্য দেখেছিলুম। অধিকাংশ মানুষেরই যতটুকু গোচর তার বেশি আর ব্যঞ্জন নেই, অর্থাৎ মাটির প্রদীপ দেখা যায়, আলে। দেখা যায় না। অামার বন্ধুর মধ্যে আলো দেশেছিলুম। আমি গৰ্ব্ব করি এই যে, প্রমাণের পূৰ্ব্বেই আমার প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩ [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড অনুমান সত্য হয়েছিল । প্রত্যক্ষ হিসাব গণনা ক’রে ধে শ্রদ্ধা, তার সম্বন্ধে আমার শ্রদ্ধা সে জাতের ছিল না । আমার অনুভূতি ছিল তার চেয়ে প্রত্যক্ষতর ; বৰ্ত্তমানের সাক্ষ্যটকুর মধ্যেই আবদ্ধ ক’রে ভবিষ্যৎকে সে খৰ্ব্ব ক’রে দেখে নি । এই চিঠি গুলির মধ্যে তারই ইতিহাস পাওয়৷ যাবে, আর যদি কোনো দিন এরই উত্তরে প্রত্যুত্তরে আমার চিঠিগুলিও পাওয়া যায়, তাহ’লে এই ইতিহাস সম্পূণ হতে পারবে । শরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, રર 25, ૭ડર । ( > ) ৮৫ নং অপার সারকুলার রেড়ি ૨ ? હિન, ઝા, જે જે ! গুহ্যদ্বরে – এ থয়দিন ৬। ক্লারের অনুসন্ধানে ছিলাম । এ জন্ম ইতিপূৰ্ব্বে উত্তর দিতে পারি নাই –বাপর নিকট এজন্য কয়বার গিয়াছিলাম, কিন্তু সাক্ষাৎ হয় নাই । প্লেগের ধূমধামে তিনি বড় ব্যস্ত ছিলেন । র্তাঙ্গর কোন আত্মীয় তাহার অজ্ঞাতসারে এক (মৃত) প্লেগরোগী সংসার করিতে লইয়া যান। সৎকার করিয়া গৃহে প্রবেশ করিবীর পথে তাহার জন্যে বিশেষ অভ্যর্থনার আয়োজন ছিল । প্রথমে করোসিব সাব্লিমেট জলে তাহকে অপাদমস্তক স্বান করান হয়, তার পর সমস্ত বহিরাবরণ (জুতা পর্য্যস্ত) রাজপথে কেরোসিন তৈলে দাহ কর ইয়াছিল । পৃথিবীতে মোটামুটি একটা সামঞ্জণ্যের নিয়ম আছে। এদিকে এত সাবধানতা, অন্যদিকে মৃত রোগীর আত্মীয়ের মৃত ব্যক্তির জিনিসপত্র অন্ধ আতুরদিগের মধ্যে বিতরণ করিয়াছেন । —বাবুর সহিত আজ পুনরায় দেখা করিতে যাইব । ডাক্তার—এর সহিত দেখা করিতে চেষ্টা করিয়াছিলাম । তিনি চাইবাসা গিয়াছেন, কবে আসিবেন জানি না। ডাক্তার—এর নিকট চিঠি লিখিয়াছি। রেশমের কীটের শোচনীয় পরিণাম শুনিয়া দুঃপিত হইবেন । কয়দিন হইল একটি প্রজাপতি সুস্থ শরীরে জন্মগ্রহণ করিয়াছিল। তাহার পর ২৩টি অৰ্দ্ধমৃত অবস্থায়