পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মৃত্যু-দূত সেলম লীগরলফ, দ্বিতায় পরিচ্ছেদ নববর্মের উদ্বোপন সেই উংসব রজনীতে তিনটি লোক নগরের গিজার পাশে একটি ঝোপের ভিতরে বসিয়ু তাড়ি পাঠতেfછન I llfલ કરન જ કૌલ રૂટ્ટમાં ડાIમિશItછ ; થઃાણ gBB DggS0S gT BBB BB KC BB BSBB উপর শাপ বিস্থার করি স্থানটিকে আরো অন্ধকার করিয়৷ তুলিয়।ছে । নীচের નામ જુનિ બૌ૮૭ છit itળ (19) নেপুপ। তার উপর শিশির জমিয় cમકે બોવ શ્રા.નાંદ્રત ૬ ના રોજ નિષ્ટિ: I દ્વાન જુનિ সেই শা ের মধ্যেই বেশ আপাম করিয়া বসিয়াছিল। সন্ধার পূর্ণে হার তাড়িপানায় জমায়েত হইয় বেশ একটুখানি মশগুল হক্টৰ উঠিয়াছিল কিন্তু সন্ধার পানিক পরেই দোকান বন্ধ হইয় যাওয়াতে সাগর নির্জনে গিজের এই ঝোপের ভিতর আসিয়া বসিয়াছে । সেটি সে মলপর্মের পঞ্চদিন মদ পাইলেও সে জ্ঞানটুকু তাঙ্গদের હિત , રાકાના રા ની જાતા તાલિતાન છોડોથા મલિ’ :ছিল। গিলির কাছাকাছি বসিলে নিশ্চয়ই গিজার খটর আওয়াজ তাহারা শুনিতে পাঠবে ও নববর্মকে অভিনন্দিত করিবার জন্য তিন জনে একত্রে এক পত্র করিয়া তাড়ি পাইবে । লহার একেবারে অন্ধকারে ছিল না। রাস্তার বৈদ্যুতিক আলে। গাছের পাতার ফাকে-ক্লাকে আসিয়া পড়িতেছিল। ইহাদের মধ্যে দুই জনের বয়স হইয়াছে ; কোমর ভঙ্গিয় পড়িয়াছে। এই দুর্ভাগা জীব-দুইটি সইরের বাহিরে গ্রামে-গ্রামে ভিক্ষা করিয়া ফেরে। আজ সহরে আসিয়৷ সেই ভিক্ষালব্ধ অর্থে মদ থাইয়া একটু স্মৃত্তি কুরিতে আসিয়াছে। তৃতীয় ব্যক্তির বয়স ত্ৰিশের কিছু বেণী হইবে। অপর দুই জনের মত সেও কুৎসিং জীর্ণ বেশ পরিয়া আপনাকে বীভৎস করিয়া তুলিয়াছিল বটে কিন্তু সে আসলে দীর্ঘকায় পুরুষ, তাহার শরীর সবল ও る? তাঙ্গাদের ভয় ছিল যে পুলিশে তাহাদিগকে দেখিতে পাইলে তাড়াইয় দিবে ; তাই তাহার খুব ধে সাধেসি করিয়া বসিয়া নিঃস্বরে আলাপ করিতেছিল । কম বয়স্ক লোকটি একই বকিয়ু৷ দাইতেছিল। অন্য দুজনে এমন গভীর মনোযোগের সঙ্গে তাহার কথা শুনিতে ছিল যে বহুক্ষণ নাহারা মদের বোতল স্পশ করে নাই । নন রকমের হাসির গল্প বলিতে-বলিতে সে হঠাৎ একটু গম্ভীর ইয়ু পড়িল ; যেন কোনো অপদেবতার কথা স্মরণ করিয়া সে ভয় পাইল । খেন তাহার গা ছমছম্ করিতে লাগিল ; কিন্তু চোপের কোণে একটু দুষ্টামির হাসি। সে গম্ভীর ভাবে একটি নূতন গল্প গুরু করিল। “আজ হঠাৎ আমার এক দোস্তের কথা মনে পড়ে গেল ; সে আমার বহুদিনের প্রাণের বন্ধু। এই পরবের দিনে সে যেন ভিন্ন মানুষ হ'য়ে শ্বেত । সেদিন তা’র সারা বছরকার লাভ লোকসান হিসেব নিকেশ খতিয়ে লোকসান দেখে ধে সে গুম হ’য়ে পড়ত তা’ নয়। সে কার কাছ থেকে একটা ভয়ঙ্কর গল্প শুনেছিল আর তাই মনে ক’রে সেদিন তা’র সোয়াস্তি থাকৃত না । সেদিন তার ভাবটা হ’ত— কি জানি কি হয় ! সকাল থেকে রাত পৰ্য্যন্ত প্যাচার মত গুম হ’য়ে থাকৃত—কারু সঙ্গে কথাটি পর্য্যন্ত বস্ত না। অথচ অন্যদিন সে বেশ সাদাসিধে প্রাণ-খোল ইয়ার লোক। কিন্তু এই পৰ্ব্বদিনে তা’কে একটু ফুক্তির জন্যে ঘরের বার ক’র কার সাধি ! এই তোমরা পুলিশের কৰ্ত্তাকে দেখলে যেমন জুহু বুড়িটি হয়ে পড় সেই রকম সেও জজু হ’য়ে বসে থাকত।” “তোমরা নিশ্চয়ই ভাব ছ সে কিসের ভয়ে এমনটি করত। তা’র এই ভয়ের কথা সে কাউকেই বলত না ;