পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఇ సిసి ধায়। থাকে । আপনি যদি এক দিন মনোযোগ ন দেন, স্বায়’লে তৎসঙ্গে সংসার বোধহয় অচল হ’য়ে যায় ! স্বী শিশির হাসিয়া বলিল, সংসার বস্তুটি অমন নিরীক্ত কন' তিনিই ঢেউ নিয়ে তাড় ক’রে ফিরছেন । দুই দত ঠেকিয়েঞ্জ পার পাওয়া ভার। f.'অমিতা বলিল, এখন থা—ক । আপনি যান। এ রোও হয় নি। আরও অনেকখানি লিখতে হবে। a —ত হোক । কি বলছিলেন ? শেষ করে কি লক্ষ্য হয় ? , --আপনার অমনোযোগ । --निभिद्र शनिया खेfग्न नाम्नाडेन । শিখর চলিয়। গেলে অমিত সেইখানে অত্যমনঙ্গ হুইয়৷ #া রহিল। ক্ষোভ ও নৈরাশের শীতল বাতাস পারে & যেন সমস্ত উৎসাহের বাপ জল করিয়া দিল । কাথায় যেন একটা অভিযোগ ঘনাইয়। উঠিতেছে, কিন্তু ক্লসের বিরুদ্ধে স্পষ্ট ধরা পড়ে না। সমস্ত দিনের সহস্ৰ কর্ম তুচ্ছ, মিথ্যা কাজের মাঝে একটা প্রত্যাশ জাগিয়া দিক-নিম্বে'মন্দিরের পূজারী আসিয়| আলো জালিয়া #বস্তু কালিম দূর করিবে। তখন জীবনের সত্য স্বারাধনার উদ্বোধন হইবে । সারা দিনের বাসন মাজ। ;ীপঘষা সেই আরতিরই আয়োজন । কিন্তু সে রকম .*ছুই হয় না। পূজারীর না আছে সে মন, না আছে সে অবসর । অমিতা পিতাকে জিজ্ঞাসা করিল, আচ্ছা বাবা, মাতুয পশ্চানেদিশের সন্ধান পেয়েও তা লাভ করবার চেষ্ট না রপাশের তুচ্ছতায় আবদ্ধ হ’য়ে থাকে কেন ? ". ঠিক বুঝিতে পারিলেন না। কবি মেয়ের 以弱 *নেক কথা শোনাই তাহার অভ্যাস হইয়া গিয়াছে । নাইট্রশন, কি রকম ? —এই যেমন সাহিত্য-সাধন । যাদের শক্তি আছে তারাও ষোল আন খরচ করতে চায় না। সংসারের সমস্তু খুঁটিনাটি চুরিয়ে যদি ফুরস্কং হয় তবে অবসরবিনোদনের মতন একটু নাড়ে চাড়ে । আর কাব্য যেন Xধাকী কাপড় । রোজকার জীবনে তার ঠাই নাই, দৈকে ঘটবে জন্তে, দরকার। বৈষ্ণবসহিত্যে প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩ [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড নন্দ-বাবু বলিলেন,—ই, কাব্য সম্বন্ধে বিশেষ বিবেচনার সঙ্গে,—বলিয়া বিশুদ্ধ কাব্য ও সৎসাহিত্য সম্বন্ধে হুদীঘ ‘সারমনের আয়োজন করিলেন । হিসাবের অঙ্কপাত তবুও সহিয়াছিল, কিন্তু সংসাহিত্য সহিল না । অমিত উঠিয় গেল । 来 孚 来 藥 কালই লেখ চাই শিশিরের তাগিদ, অমিতা লেথা লষ্টয় বৃসিল । কিন্তু ভিতরে ভিতরে একট। অস্থিরতা প্রবল বেগে ধাক্কা দিতেছে, কোনও কিছুতে মনসংযোগ করাই দুষ্কর । বিশেষ সাহিত্য-রচন।। চারিদিককার আবেষ্টন সেন পাথরের ভার লইয়। অমিতার এই জীবনটাই পিষিয়। ফেলিতে উদ্যত । স্থল, স্থল বস্থপূঞ্জ স্ত,পাকার উপলখণ্ডের মতন রসনিবারের মুখ আঁটিয়৷ প্রবাহের গতি রোপ করিয়া বসিয়া আছে । একাকী তাঁর সঙ্গে সংগ্রামে তাহার ক্ষুদ্রশক্তির হার যেন হয় হয় । বাহিরে শীতের সন্ধ্যা সবে ঘোর হইয়াছে । শহরের উপর কুয়াস ও ধূমের কালে পরদ । তারই ভিতর দিয়া আকাশের তারার সঙ্গে গ্যাসের আলোর মিটিমিটি ইসার চলিয়াছে । দিনের পরিশ্রম-আন্তে জনস্রোত ক্লান্ত-চরণে গৃহে ফিরিতেছে। সেই ঘন ধোয়ার আবরণ ভেদ করিয়া দোতলার জানালা হইতে রাস্তার মাতুয স্পষ্ট চেনা যায় না। শুধু একটা অবসন্ন শিথিল গতি দৃষ্টি পীড়িত করে । যেন উৎসাহ নাই, প্রাণ নাই, সহজ জীবনাস্তের বিকাশ নাই । সংগ্রামকাতর সংসার কোনো ৪ রকমে আপন ভার বহন করিয়া চলিয়াছে । সত্য-সুন্দরের সাধক, ‘মন্দিরে’র উপাসক ও একটু আগে বাহির হইয়। ঐ জনস্রোতে মিশিয়া গিয়াছে। চাহিয়। চাহিয়া সেই অপরিচিত পথিক শ্রেণীর কাহাকেও কাহাকেও অমিতার শিশির বলিয়া ভুলও হইল । এই নিদারুণ সু্যর দাবী ঠেকাইবে কে ? এই প্র: টানা-হেঁচড়ার কাছে, বঁাশীর ক্ষীণ আহবান যতই । হোক না কেন, কত দুৰ্ব্বল ! এ যেন হিড়-হিড় ক টানিয়া লইয়া যায়, হাতছানির সাধ্য কি ফেরায় । " অমিতা পিতার কাছে যাইয়। জিজ্ঞাসা করিল, ” শিশির-বাবু ত আইন পড়েন শুনেছি। আর ‘ম ত{তি جی