পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●2や fvcxofs ć!«tà êfs&tra axtra Distinct Dravidian Civilisation off assica foisotozo—“When the Brahmans succeeded in making their way into the kingdoms of the peninsula, including the realms of the Andhras, Cheras, Cholas and Pandyas, they found a civilised society, not merely a collection of rude barbarian tribes .....Tradition as recorded in the ancient Tamil literature indicates that from very remote times wealthy cities existed in the South and that many of the refinements and luxuries of life were in common use .....Choice cotton goods attracted foreign traders from the earliest ages. Commerce supplied the wealth required for life on civilised lines.” ইহা হইতেই কি আমরা দ্রাবিড়দের এক অতি উচ্চ সভ্যত এবং বিশেষতঃ বস্ত্রশিল্প-জ্ঞানের পরিচয় পাই না ? খ্ৰীযুক্ত রমেশচন্দ্র দত্ত র্তাহার ইতিহাসে দ্রাবিড়-জাতি-সম্বন্ধে একস্থানে লিথিয়াছেন- 影 “But there were other original tribes who could প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩

  • [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড

boast at least of the elements of civilisation. Agriculture and cattle rearing were not unknown to them.” শ্ৰীযুক্ত লালা লাজপত রায় তাহার এক হিন্দী ইতিহাসে লিখিতেছেন, “উস্ সময় ( আৰ্য্যগণের আসার সময় ) ভারতমে দ্রাবিড় জাতি আপনি সভ্যতাকে উচ্চতম শিখরপর ধী”------এই ইতিহাসে লেখক নিজেই আবার একস্থানে লিখিতেছেন যে, রাবণ যখন সীতা অপহরণের জন্ত আসিয়াছিলেন, তখন তাহার পরিধানে গৈরিক বস্ত্র ছিল, সে-সময় লঙ্ক যে আধ্য উপনিবেশ ছিল না, তার অনেক প্রমাণ পাওয়t যায়। কাজেই যে আর্য্যদের পূর্বেও বস্ত্রশিল্পের প্রচলন আদিম অধিবাসিগণের মধ্যে ছিল তাহ নিঃসন্দেহ । ২ । পরে তিনি আর-এক স্থানে প্রাচীন মিশরের সহিত বস্ত্রশিল্পের ৰ্যবসায়ের উল্লেখ করিয়া লিথিয়াছেন, “১৬৪২ বৎসর পুৰ্ব্বে মিশরের অষ্টদশ রাজবংশের পরিসমাপ্তি ” এই কথায় কিছু ভুল আছে। মিশরের অষ্টাদশ রাজবংশ খৃঃ পুঃ ষোড়শ হইতে ১৪ শতাব্দী পৰ্য্যস্ত প্রতিষ্ঠিত ছিল এবং ইহার সমাপ্তি হয় খৃঃ পূঃ ১৩২১ সালে (Ancient Near East, Hall). শ্ৰী রাখালচন্দ্র মাইতি অনুনাসিক ও সংযুক্তবর্ণ ঐ বিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য প্রাকৃত ও আমাদের প্রাদেশিক আৰ্য্য ভাষাগুলির সাধারণত এইরূপ একটি নিয়ম দেখিতে পাওয়া যায় যে, যদি কোনো সংযুক্ত বর্ণের পূর্বের অংশটি লুপ্ত হয় তবে তাহার স্থানে একটি অমুস্বার আসে ( বররুচি, ৪-১৫ ; হেমচন্দ্র ২-১৬ ; লক্ষ্মীধর ( ষড় ভাষাচন্দ্রিক ) ১-১-৪২ ; Pischel S74), এবং এই অমুস্বার কখনো কখনো চন্দ্রবিন্দু আকারে অথবা পরে কোনো স্পর্শ থাকিলে তদনুসারে বর্গের পঞ্চম বর্ণরূপে অবস্থান করে । দুই-একটি উদাহরণ দেওয়া যাউক — - সং, (-সংস্কৃত ) ক ক্ষ - প্রা ("প্রাকৃত) ক কৃখ> হি. (-হিন্দী) বা. (- বাঙলা ) ক খ ; সং অ ক্ষি> প্রা. অ কৃথি> বা আঁখি, হি গুঃ (— গুজরাতী) আঁ খ ; সং অ চি সূ> প্রা. অ চ্চি> হি, বা গু. ম. (- মরাঠী) আঁচ ; সং. আ স্থি>ি প্রা. আ. ট ঠ > বা অঁ! ঠি, হি, আঁঠী ; ইত্যাদি, ইত্যাদি । मः खे फ़ झ्झेख् डै 5. झे ठे रु झ्झेख् ई फे. ई. से छे হইতে উ ট পক্ষী ; প জ্বী (ময়ুর পন্থী নৌকা) ইত্যাদি শব্দ বাঙলায় এইরূপেই হইয়াছে। - প্রসঙ্গক্রমে একটা কথা বলি। বাঙলা দেশেই শুনিতে পাই কোথাও কোথাও বলা হয় সাপ, কোথাও-কোথাও সা প ; কেহ-কেহ বলেন ই সি, কেহ-কেহ হা সি ৷ আলোচ্য নিয়মটি মনে রাখিলে এই জাতীয় শব্দের অমুনাসিক উচ্চারণকে অমূলক বলিয়া মনে হইবে না। সং. স প৮ প্রা. স প, প, ইহা হইতে হিন্দীতে সাপ, সাপ নহে ; হা স্ত্য হইতে ই স সি, ইহা হইতে ই সি (হি. হা সী বা ই সী ) ও হা সি উভয়ই সম্ভব ; অ ক্ষ র হইতে র্তা খ র, আ খ র দুইই হইতে পারে। বাঙলায় স্থান ভেদে অকুস্বারের যোগ বা বিয়োগ উভয়ই দেখা যায় ( দ্রষ্টব্য হেমচন্দ্র ১-২৯ ) । এই জাতীয় শব্দযুগলের কোনটি প্রথমে কোনটি বা পরে অথবা উভয়ই