৩য় সংখ্যা ] ೪ನ್ತಿ পঞ্চশস্য—বিখ্যাত সার্কাস-শিক্ষক এডি ওয়ার্ড, ബ ৫২৭
- :
- * * *.
তুলিবার গরজ গভর্ণমেন্টের রূপকারের হয় নাই দেশবাড়াও দৃঢ় আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন নাই। এখন হইতে আমরা যদি এই বিষয়ে সচেষ্ট হই তবে হয়তে ভবিষ্যতে আমাদের ডাকটিকিটগুলিও সৌন্দৰ্য্য সিাবে পৃথিবীর যাবতীয় ডাকটিকিটের মধ্যে শীর্ষস্থান অধিকার করিতে পরিবে। | ইরাকের টিকিটখন ব্যতীত আর বিদেশী ডাকটিকিটের সকল ছবিগুলিই দশবারে বৎসর পূৰ্ব্বে "little Folk" পত্রিকায় **{f's Mr. Ernest II. Robinson, Stamp Editor of "t'hums” stift5 “Picture Stamps alast oko EEES JÈRE I ভারতবর্ষের প্রথম ডাকটিকিটের ছবি Glolfrey Clarko প্রণীত "I'he Post Office of India and Its Story” Rizzo virgo; ১ইতে সংগৃহীত। ] ১ নং ডাকটিকিট ইরাকের : ২ নং সুদানের : ৩, ৮, ১৫, ১৯ নং আমেরিক যুক্তরাষ্ট্রের ; ৪, ৫, ৭, ১৩, ১৬ নং মেলভাডোরের ; ৬, ৯, নং নিউ সাউথ ওয়েল্সের ; ১০ নং নীয়াসার , ১১ নং উত্তর বোরনিওর, ১২ নং পৰ্বলডোসের : ১৪ নং গ্রেনাডার , ১৭ নং বাৰ্বমুড়ার : ১৮ নং সিরমুরের: ১০ নং কেনাড়ার : ২১ নং নিউ ফাউণ্ড ল্যাণ্ডের ; ২২ নং পশ্চিম অষ্ট্রেলিয়ার : ২৩ নং লটুগারে : ৪ নং আফগানিস্থানে। হেলেন উইলসের রেখাচিত্ৰ— সকলেই অবগত আছেন যে, পৃথিবীতে বৰ্ত্তমানে দুইটি মহিলা টেনিস্ খলার অভূত ক্ষমতা দেখাইয়াছেন ; এমন কি ইহাদের কেত পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বী আছে বলিয়াও অনেকে স্বীকার করেন না । একজন বিখ্যাত ফরাসী খেলোয়াড় মদমোয়াজেল ল্যাংলেন ও অন্যজন, আমেরিকার প্রসিদ্ধ হেলেন উইল্স্। সম্প্রতি এই দুই মহিলাই টেনিস খেলা ছাড়া অন্ত বিষয়েও প্রতিভা দেখাইতেছেন। মাদমেয়াঙ্গেল ল্যাংলেনের একটি উপন্যাস বিশ্ব-সাহিতো স্থান পাইয়াছে। হেলেন উইল্স কম যান না । 'দি ওয়াল উ' নামক কাগজে তাহার কয়েকটি রেখাচিত্র প্রকাশিত করিয়৷ ইনি বিখ্যাত চিত্রকরদের চমকিত করিয়াছেন। তাহারা উহার রেখাঙ্কণে অপূৰ্ব্ব প্রতিভার পরিচয় পাইয়াছেন। এখানে তাহার একটি চিত্র দেওয়া হইল। হেলেন উইলসের সহিত টেনিস প্রতিযোগিতার জন্ত মাদমোয়াজেল ল্যাংলেন প্রতীক্ষা করিতেছেন—এষ্টটিই হইল ছবির বিষয়। চিত্রবিদগণ বলিতেছেন যে, এই ছবির প্রত্যেক রেখায় শক্তি ও স্বলম পরিস্ফুট। হেলেন উইল্সের ছবি বিখ্যাত সার্কাস-শিক্ষক এডি ওয়ার্ড— ইলিয়নস্-ব্লমিংটনের সার্কাস শিক্ষালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও শিক্ষাদাতা বিখ্যাত এডি ওয়ার্ডের ১১ বৎসর বয়সের ছবি এখানে দেওয়৷ হইল । তাহার বয়স এখন ৩৮ বৎসর, তিনি কশাইয়ের ছেলে ছিলেন, শিশুকাল হইতেই তত্ত্বত অসমসাহসিক কাজ করিবার একটা কোক ইহার ছিল। ওই বয়সেই তিনি সার্কাস পার্ট চুকিয় টেপিজের খেলায় অপূৰ্ব্ব ক্ষমতা দেখাইতে থাকেন । এই খেলায় পারদর্শী হইয়। তিনি একটি শিক্ষাগার স্থাপিত করেন ; এখান সেখানে বহু বালক-বালিকা প্রাণস্তিক টেপিজের পেলায় শিক্ষালাভ করে। এইরূপে বহুসংখ্যক বালক-বালিক। এই বিদ্যঞ্জন করিয়| জীবিক-নির্বাহের উপায় করিতেছে।
