১ম সংখ্যা ] এই শ্মশানের বিজন বসে ঘাসের রঙে ফুলের বাসে গোপন বীজের প্রাণের মাঝে নূতন জীবন পায । , ওয়ার্ডসওয়ার্থ একটি হারাণে শিশুকে স্মরণ করে’ লিখেছেন– Three years she grew in sun and shower Then Nature said, “A lovely flower. ( )n Earth was never sown: This child s to myself will take : She shall be mine, and I will make A lady of my own.
- ※ 卒
Sho shall be sportive as the fawn, That will with glee across the lawn { }r up the mountain springs : And hers shall be the breathing halin, And hers the silence and the calin ( )f mute in ensate things, of —A Memory. তিনটি বছর বাড়িলে বাছনি রৌদ্র-জলে ; কহিল প্রকৃতি দেখিনি কখনো মৰ্বতলে হেনো স্বন্দর ফুল । এই শিশুটিরে আমার করিব এখন তামি, সে হবে আমার নববধু, আমি তাহার স্বামী আনন্দ মশগুল । 漆 家 家 হর্ষ তাহীর নাচিবে সকল অঙ্গ ঘিরে— শিশু কুরঙ্গ যেমন রঙ্গে লাফায়ে ফিরে প্রাস্তরে পর্বতে ; তাহার নিশাসে অমৃত-মথন সুরভি ববে, স্তন্ধ হয়ে সে গোপন রবে অচেতন বস্তুতে । টেনিসন তার New Year's Eve কবিতায় এই ভাব প্রকাশ করেছেন— শাস্ত নীরব You will bury me my mother, Just beneath the hawthorn shade, And vou'll come sometimes - And see me where I am lowly laid. . I shall not forget you mother, . . I shall hear-you when you pass, With your feet above my head In the long and pleasant grass. If I can I'll, come again mother, From out my resting place ; Tho' you'll not sée ine mother, I shall look upon your face; 'l'ho' I cannot speak a word, l shall harken what ycm say, And be often, often with you, When you think I'm far away. ম। গো আমার, আমায় তুমি কবর দিয়ে রেখে শ্মশান-খোলার শিউলি গাছের তলে, এসে তুমি মাঝে মাঝে আমার শয়ন দেখে! শিউলি-ঝরার মতন চেপের জলে । তোমায় আমি ভুলবো ন মা, থাকৃবে তোমায় মনে, শুনতে পাবে তোমার পায়ের ধ্বণি, তোমাব চরণ পরশ মাগে। কোমল ঘাসের বলে আমার প্রাণে পশবে যে তক্ষণি ! আমি আবার আসবে মা-গে তোমার কাছে উঠে আমার গোপন শয়ন-ক্ষেত্র ছাড়ি' ; দেখ তে আমায় পাবেন! তো, আসবে। তবু ছুটে, দেখবো তোমার মুখ সে মনোহারী ! বলতে কথা পারবো মা তো মা গে| তোমার সনে, শুনতে তবু পাবে তোমার কথা, ক্ষণে ক্ষণে সঙ্গ তোমার নেবে। সঙ্গোপনে,--- নেই ভেবে মা তুমি পাবে ব্যথা । এই তত্ত্বটি হৃদয়ঙ্গম করে রসজ্ঞ কবি বলেছেন— সঙ্গম-বিরহ-বিকল্পে বরম্ ইহ বিরহো ন সঙ্গমস্ তস্তাঃ। সঙ্গে দৈব যদু এক ত্রিভুবনমু অপি তন্ময়ে বিরহে ॥ মিলন-বিরহ মাঝে বিরহ বরং ভালো মিলনের চেয়ে,— মিলনে সে একঠাই, বিরহে রাষ্ট যে প্রিয়া ত্রিভুবন ছেয়ে। সৌন্দর্য্যজগতে ভাবরাজ্যে এই তত্ত্ব যেমনভাবে কবির প্রয়োগ করেছেন ঠিক তেমনিভাবে আধ্যাত্মিক রাজ্যে ও ভাবুক ভক্ত কবি এটি প্রয়োগ করেছেন। ভাবুক ভক্তেরা বিশ্বপ্রকৃতির প্রত্যেক সৌন্দয্যের মধ্যে সৰ্ব্বসৌন্দর্য্যাধার যিনি তারই প্রতিচ্ছবি দেখতে পান ; উষার গোলাপী আলোকে, মধ্যাহ্নের প্রচণ্ড দাহনে, গোধূলির ধূসরতায়, সন্ধ্যার লালিমায়, রাত্রের গভীর অন্ধকারে ও প্রফুল্ল জ্যোৎস্নায়, লতায় ফুলে পল্লবে, জলে স্থলে, সৰ্ব্বজীবের ব্যবহার-লীলায় সৰ্ব্বত্ৰ সৰ্ব্বকালে সৌন্দৰ্য্য মূৰ্ত্তিরই ফুৰ্বি দেখে তারা মুগ্ধ হন। এইরূপ অবস্থাকে চৈতন্যদেব বলেছিলেন—“যাহা বঙ্গ নেত্র পড়ে তাহা কৃষ্ণ স্থূরে।” এইরূপ একটি মানসিক অবস্থাকে রূপক উপাখ্যানের ছদ্মবেশের ভিতর দিয়ে ভাগবত পুরাণের ভাবুক কবি বর্ণন। করেছেন—তা রাত্রীঃ শরোদৎফুল্ল-মল্লিকাঃ—সেই রাত্রি শরৎকালের আগমনে প্রস্ফুটিত মল্লিকাফুলে সুশোভিত ও আমোদিত হয়েছে ; রমার আননের ন্যায় অখণ্ডমণ্ডল নবকুঙ্কুমারুণ চন্দ্র উদিত হয়ে বনরাজিকে রঞ্জিত করেছে। সেই শারদজ্যোৎস্না-পুলকিত যামিনীতে ব্ৰজগোপীরা