পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কষ্টিপাথর—গরীবের সঞ্চয় ও ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্ক ৬২৭ ৪র্থ সংখ্যা ] रताब्रयांtइब्र नाब्र आभनांनी इन्न । बखानौ जब-पाडू-जया, रूणकछ, খাদ্যদ্রব্য । বাংলা দেশ হইতে এই বন্দরে চাউল রপ্তানী হয় । ১৬ । কোচীন—বোম্বাই ও ফলম্বোর মধ্যে এই বন্দরই প্রধান । মাগ্রাজ প্রদেশে মন্দ্রিাজ ও তুষ্ঠীকোরীনের পরই ৰেণচীনের স্থান। কোচীন দেশীয় রাজ্য হইলেও বন্দরটি ইংরাজের অধিকারে আছে। লোক-সংখ্যা ২১ হাজার। ইহার ২০ মাইল দূরে কোচনের রাজধানী এর্ণীকুলাম,লোক-সংখ্যা ২৩ হাজার। রেলষ্টেসন এই এৰ্ণাকুলামে অবস্থিত। ত্রিবাঙ্কুর রাজ্যের পণ্য-ফ্রব্য এই বন্দর হইতে আমদানী-রপ্তানি হয়। বৎসরে ২২৫ জাহাজ এই বন্দরে নজর করে । রপ্তানি দ্রব্য—নারিকেলছোবড়া, ঝুনা নারিকেল, নারিকেল-তৈল, চা, রবার, চিনবোদাম । বাংলা দেশ হইতে এই বন্দরে চাউল রপ্তানী হয় । ১৭ । এলেপী—ত্রিবাঙ্কুর রাজ্যের প্রধান বন্দর । কোচনের scমাইল দক্ষিণে অবস্থিত। লোক-সংখ্যা ৩২ হাজার । বৎসরে প্রায় ৩লক্ষ টন মাল আমদানী-রপ্তানি হর । রপ্তানি দ্ৰব্য-নারিকেল, নারিকেলsোবড়া, দড়ি, চট, ঝুনা নারিকেল, আদ, গোলমরিচ, এলাচি। ১৮। কুইলন—এলেপীব ৫• মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। ত্রিবাঙ্কুর রাজ্যের অন্ততম বন্দর। সমুদ্র-উপকূল হইতে ৩ মাইল দূরে জাহাজ নঙ্গর করে। আমদানী-দ্রব্য নারিকেলতৈল, ছোবড়া, দড়ি, কাঠ, মাছ। ১৯ । তুতিকোরীন—দক্ষিণভারতে মান্দ্রাজের পরেই এই বন্দর। লোকসংখ্যা ৪৪ হাজার। সাউথ ইণ্ডিয়ান রেলের দক্ষিণ-পূৰ্ব্ব সীমা । উপকূল হইতে ৫ মাইল দূরে জাহাজ নঙ্গর করে। বন্দরে ২টি জেঠী আছে। এক কোটা টাকা ব্যয়ে এই যন্দরের শ্ৰীবৃদ্ধি সাধনের প্রস্তাব ইয়াছে। সিংহলের সহিত এই বন্দরে আদান-প্রদান হয় । এই বন্দর হইতে চাল, ডাল, পেরাজ, লঙ্কামরিচ, অশ্ব, গবাদি পশু সিংহলে রপ্তানি হয়। বিলাতে ও জাপানে তুল রপ্তানি হয়। মুদ্ধের পূৰ্ব্বে জানিতেও তুল রপ্তানি হইভ । চা, কফি, সোনামুখির পাত। এই বন্দর হইতে রপ্তানি হয় । ১৯১৩-১৪ খ্ৰীষ্টাব্দে ৫২৬খানা জাহাজ এই বন্দরে নজর হয় । আমদানি-রপ্তানী পণ্য-প্রব্যের পরিমাণ ১২ লক্ষ টন । মূল্য ১•কোটা টাকা। ইহার মধ্যে রপ্তানি দ্রব্যের মূল্য ৬৭৫ লক্ষ টাকা । ২• । ধনুষ্কড়ী-রামেশ্বরম দ্বীপে মানর উপসাগর ও পক প্রণালীর সংযোগ-স্থলে সাউথ ইণ্ডিয়ান রেলের সীমায় অবস্থিত । সিংহলের ঠালাইমানার এখান হইতে ২১ মাইল প্রত্যহ ষ্টীমার যাতায়াত করে। বন্দরে ২টি জেঠী আছে । ১৯১৩ খ্ৰীষ্টাব্দে এই বন্দর খোলা হয়। এই সময় হইতেই এই বন্দরের দ্রুত উন্নতি হইতেছে । সিংহল-যাত্রী এই বন্দর দিয়াই যাতায়াত করে । ১৯১৭-১৮ খ্ৰীষ্টাব্দে ৮২৩ জাহাজ এই বন্দরে নঙ্গর করে। এই বৎসর এই বন্দর হইতে ৩২০ লক্ষ টাকার পণ্য-দ্রব্য রপ্তানি হয়। কফি, শুষ্ক ও নোন। মাছ, চাল, রবার, চা ও কাপড় রপ্তানী হয় । ২১ । নেগাপট্টম--তাঞ্জোর জেলার প্রধান বন্দর । লোক-সংখ্যা ৬• হাজার । বন্দরে জেঠী আছে। সাউথ ইণ্ডিয়ান রেলের একটি *াথার শেষ সীমা । বন্দর পর্য্যস্ত রেল-লাইন গিয়াছে। যে-সকল স্থানে তামাকের আবাদ হয় সেইসকল স্থানের সহিত নদী ও লালা দিয়া এই বন্দরে মাল আমদানি হয়। ইহার উত্তরে ৫ মাইল দূরে নাগোর অবস্থিত। ইহ। মুসলমানদের তীর্থ-স্থান। ইয়োরোপের মেলবাহী জাহাজ বোম্বাই হইতে সিঙ্গাপুর বাইবার কালে এইখানে নজর করে । বৎসরে প্রায় আড়াই শত জাহাজ এখানে নজর করে। এখান হইতে মার্শেলিস্ ও ত্রিয়েট সহরে চীনাবাদাম রপ্তানী হয় । ২২। কানীকল—নেগাপটমের ১৩ মাইল উত্তরে অবস্থিত। ফরাসীদের অধিকৃত উপনিবেশ । আয়তন ৫৩ বর্গ মাইল। লোক-সংখ্য و د - • بe ৬• হাজার। কারিকল এই উপনিবেশের রাজধানী। আরাশালায় नौब्र छखत उँौरब ८मांश्न श्रेष्ठ s॥• भांरेल पूब थरहिङ ।। ७३ ৰন্দরে ১৪২ ফুট উচ্চ আলোকস্তম্ভ আছে । ২৩। কুন্ডালোর-পশিচেরীর ১৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। লোকসংখ্যা ৫৬ হাজার। সাউথ ইণ্ডিয়ান রেলের মাত্রাজ তুতিকোরীন লাইনের একটি ষ্টেশন। জেঠী পর্যন্ত রেল লাইন গিয়াছে। উপকূল হইতে ১ মাইল দূরে জাহাজ নঙ্গর করে। এখানে আলোক-স্তম্ভ আছে। এখীন হইতে মার্শেলাসে চীনাবাদামের তেল, এবং সারের জঙ্ক সিংহল ও জাভায় খৈল এবং প্রণালী উপনিবেশ-সমূহে রঙ্গিন কাপড় রপ্তানি হয়। ২৪ । পণ্ডিচেরী—ফরাসী অধিকৃত ভারতের রাজধানী। এখানে ফরাসী বড়লাট বাস করেন। করমণ্ডল উপকূলে এই বন্দর অবস্থিত। রেল রাস্তায় মান্দ্রীজ হইতে ১ - মাইল । লোক-সংখ্যা ৪৭ হাজার । ইলেক্‌টিক লাইট ও পানীয় জলের স্ববন্দোবস্ত আছে। জেঠী হইতে দুই তিন শত গজ দূরে জাহাজ মঙ্গর করে। এখানে বণিক-সমিতি আছে । ফরাসী-অধিকৃত এই স্থানের আয়তন ১১০ বৰ্গ মাইল, লোকসংখ্যা ২॥• লক্ষ। এখানে লৌহ ঢালাইয়ের কারখানা আছে। চারিটি কাপড়ের কল আছে। এই কলে ১২ হাজার লোক কাজ করে। হাড় গুড়া করিবারও কল আছে। এই বন্দরটি ফরাসীদের হইলেও এখানের কলগুল। ইংরাজের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত । ২৫ । মন্দ্রিাজ—মানাজ প্রেসিডেন্সীর রাজধানী । লোকসংখ্যা ৪ লক্ষ কলিকাতার দক্ষিণ পশ্চিমে ১০৩২ মাইল দূরে অবস্থিত। গভর্ণমেণ্টের ছয় জন এবং বালক সমিতির দ্বারা নিৰ্ব্বাচিত ৮জন সদস্ত এবং সভাপতির সমবায়ে ট্যুষ্টি গঠিত। বন্দরের দেনা ১৩৬ লক্ষ টাকা। ১৯৫২ খৃষ্টাব্দে এই দেন। পরিশোধ হইবে । প্রায় ৫০ লক্ষ টাক] ব্যয়ে এই বন্দরের উন্নতির জন্ম কল্পনা হইতেছে । ১৯১৮-১৯ খৃষ্টাব্দে এই বন্দরে ১৪৯৩ লক্ষ টাকার মাল আমদানী এবং ১২৬২ লক্ষ টাকার মাল রপ্তানী হয় । এই বৎসরে বন্দরের আয় ১৯৬২ হাজার টাকা এবং ব্যর ১৪১৮ হাজার টাকা । বৎসরে ৫ শত জাহাজ নঙ্গর করে। আমদানী দ্রব্য—বস্ব, স্বত, ধাতুদ্রব্য, খনিজ বিভিন্ন ধাতু (Ore), রেলের দ্রব্য যন্ত্রপাতি, কলের প্রয়োজনীয় দ্রব্য, চিনি মসলা, তৈল, লোহর দ্রব্য, পরিচ্ছদ। রপ্তানী দ্রব্য-চামড়া বীজ, তুলা, শস্ত, দাল, কফি, চা, কাপড়, নারিকেল-ছোবড়া, বিমলীপট্টমপটি এবং মসলা । ২৬। মছলিপট্টম-কৃষ্ণানদীর মোহনার বদ্বীপে অবস্থিত প্রধান বন্দর । কলিকাত মীন্দ্রাজ রেলের বেজওয়াদী হইতে এক শাখা লাইন এখানে গিয়াছে। বন্দর হইতে ৫ মাইল দূরে বড় জাহাজ নজর কবে । ১৮৬৪ খ্ৰীষ্টাব্দের ভীষণ ঝড়ে এই বন্দরের যে ক্ষতি হইয়াছে তাহা এখনও পুরণ হয় নাই । বৰ্ত্তমান লোকসংখ্যা ৪৪ হাজার। বৎসরে প্রায় ৩৫ - জাহাজ এই বন্দরে নঙ্গর করে । রপ্তানী দ্রব্য দাল, চাউল, তুলার বীজ ও তিল। ( ব্যবসা ও বাণিজ্য, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৩ ) গরিবের সঞ্চয় ও ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্ক প্রত্যেক সংসারের সামান্ত সঞ্চয় একত্র করিলে এক-একটা পল্লীগ্রামে বা ছোট ছোট শহরের মোট সঞ্চন্ধের পরিমাণ নেহাৎ কম হয় না। কিন্তু এই সঞ্চিত অর্থটা কোথায় থাকে ? কি ভাবে খাটে ? ইহাভার টাকার মালিকের কোনও উপকার হয় কি ? দেশের शन बांtप्ल कि ?