পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] তাহীদের যে-কেহকে যে-কোনো ডাকঘরে আপনার নামে আপনার হিসাবে টাকা জমা দিবার ক্ষমতা দেওয়া উচিত। (৬) “পাস”-বই আমানতকারীর মাতৃভাষায় লিখিত হওয়া উচিত। বর্তমানেও এইরূপ আইন আছে বটে, কিন্তু কাৰ্য্যতঃ তাহা পালিত হয় না । - এইগুলি সবই যে আমার মন-গড় অসম্ভব কথা বলিলাম তাহ। প্রবাল AeeeMMe eMMMAeMeMe eeSS SS See e eSeS eee S iM MMeSAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S AAAAA AAA SA SA SA A AA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA

  • R2

নছে। অষ্ট্রীয়, সুইট সারল্যাও, জার্মানি, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশের ডাকবিভাগে এই প্রণালীর বন্দোবস্ত হইয়াছে এবং এখনে চলিতেছে । চিন্তাশীল ব্যক্তিমাত্রেই একটু ভাবিয়া দেখিলে বুঝিতে পরিবেন, ড কঘরের সেভিংসব্যাঙ্ক আইনের এই পরিবর্তনম্বারা দেশের জার্থিক উন্নতির একটা কত দৃঢ় ভিত্তি গাড়া যাইতে পারে। ( আর্থিক উন্নতি, বৈশাখ ১৩৩৩ ) শ্ৰী নরেন্দ্রনাথ রায় جیبی حجیتیجی প্রবাল শ্ৰী সরসীবালা বসু ময়ু শীতকালের দুপুরের পরমায়ু নিতান্ত অল্প হ’লেও তার সেই ক্ষণস্থায়ী জীবনটি সবারই বেশ উপভোগের জিনিষ । বিশেয ক’রে পল্লীমহিলারা মুক্তির এই সময়টুকুই একান্ত নিজস্ব ব’লে জেনে তার সদ্ব্যবহার কবৃতে খুব ব্যস্ত । এবাড়ী ওবাড়ী বেড়িয়ে স্ফূৰ্ত্তিও হয়, কৰ্ম্মক্লাস্ত দেহমন বিশ্রামও পায় ; সেজন্য র্তারা এই সময়টি পাড়া বেড়াবার কাজেই লাগাতে ভালবাসেন । কোলে-কঁাথে ছেলে মেয়ে থাকৃলে তাদেরও সঙ্গে নেওয়ার কোনো অসুবিধা নেই, একাজটা ছেলে কোলে ক'রেও বেশ চলে। রমার প্রকাগু বাড়ীখানি পাড়ার ঠিক মাঝখানে। সে নিজে কোথাও বড় বার হতে পাবৃত না, কিন্তু তার বাড়ীতে সহজেই মেয়েরা সকলে এসে একত্র হতে পাৰ্বতেন, অন্ততঃ ছু পাচজনত নিত্য জুটতেনই । দলটি মনের মতন হ’লেই খেলা-ধুলোও কিছু স্বরু হ’ত। রমা কিন্তু এসবে বেশী যোগ দিতে পাবৃত না, তবে পান-টানগুলো সে নিয়ম মতো জুগিয়ে যেত। তার তিন চারটি ছেলে মেয়ে নিয়ে আর সংসারের কাজকৰ্ম্ম দেখা শোনাতেই সে এত ব্যস্ত থাকৃত যে, দালানে উপবিষ্ট পল্লীনারীদের অবাধ আলোচনা কান পেতে শুনে যাওয়া ছাড়া বড়-একটা কিছুর জবাব দেওয়া তার হ’ত না । সেদিন হেমাঙ্গিনী, রাধারাণী, নবীনের দিদি প্রভৃতি কয়েকজন এসে দেখলেন, টেকিশালে ধান কোট হচ্ছে, আর রম দাড়িয়ে থেকে কোটা-ঝাড়া চালগুলি মাপ করে নিচ্ছে। প্রকাও উঠানের এক কোণে ব’সে রমার মেয়ে উষা, শিখর, নদী আর গ্র্যির মেয়ে মিনা পুতুল-খেল উপলক্ষে খেলাধূলার হাড়িকুড়ি নিয়ে রান্নাবান্না করছে। হেমাঙ্গিনী পাড়ারই ঝিউড়ী, স্বামীর সঙ্গে সে বাপের বাড়ীতেই চিরটা কাল আধিপত্য ক’রে আসছে ; স্বতরাং বেশ মুখরা । সে এসেই যেখানে মেয়ের খেলাধুলো করছিল সেখানে গিয়ে বললে, “হ্যা রে নন্দ, তুই কি বেহায়া মেয়ে রে, বর তোকে দেখতে এসেছিল তা তুই না কি তোর দিদিকে বলেছিস্ ও বরকে বিয়ে করবি না ?” .* নন্দ বেশ একটু অপ্রস্তুত হ’য়ে গেল। কাজেই আর জবাব না দিয়ে মাথাটি হেঁট ক’রে খেলাধুলোর হাড়িকুড়ির দিকেই মন দিয়ে রইল। নবীনের দিদি কৌতুহলী হ’য়ে বললেন, “তাই বলেছে নাকি, কার কাছে শুনূলি লে ?” : নতুন খবর শুনতে সবারই কৌতুহল হয় । খবরটার যদি মামুলী ভাব ছাড়া আর-কিছুর ছাপ থাকে তাহলে ত কথাই নেই। হেমা বললে—“বলছে সবাই তাই শুনছি। ঘাটে নাইতে গিয়ে নন্দার দিদির কাছেই শুনলাম, বেশ জামাই হবে । বছর চল্লিশ বয়েস, তা পুরুষ মানুষের সে কি আর একটা বয়েস গ৷ ? এই যে আমাদের এনারি বিয়াল্লিশ বছর বয়েস হয়েছে তা তিনি কি বুড়িয়ে গেছেন ? মাথায় একটু টাক পড়েছে বটে, কিন্তু বরটি বেশ ফসর্ণ । দোজবরে খর কি না তাই নিজেই মেয়ে S S S S AAAA S AAAAA SAAA AAAA AAAA AAAAS A SAS SSAS SSAS