Gł 8 বড়দিন ইংরাজী Christmas শব্দের উচ্চারণ (Brismas এবং সাধারণ łotó) of:gita ègia of “Festival of Christ's birth, 25th December” (যীশুপুষ্টের জন্মোৎসব, ২৫শে ডিসেম্বর) লিখিত sInfG I #st &IFS Af, "Criste masse” (the Mass or? Church-festival of Christ ), įBİR {{H:s rą EsH I এখনকার খৃষ্টানের বিশ্বাস করিয়া থাকেন যে, প্ৰভু যীশুখৃষ্ট ২৪শে ডিসেম্বর তারিখের মধ্যরাত্রির পর ঠাহীর জননীর গর্ত হইতে তুমিষ্ঠ হইয়াছিলেন । ইহাকে “বড়দিন" বলে কেন ? জ্যোতির্ষিক নির্ণয় হইতে দেখা যায় যে, ২৪শে ডিসেম্বর ( ৯ই পে' ) সৰ্ব্বাপেক্ষী ছোট দিন এবং তাঁহার পর দিন ২৫শে ডিসেম্বর (১০ই পৌষ ) হইতে দিলনীণ বৃদ্ধি পাইতে আরস্ত করিয়াছে। অনেকে বলিয়৷ থাকেন, যেহেতু ২৫শে ডিসেম্বর তারিখ হইতে দিনমান প্রথম বড়’ হইতে থাকে, সেইজন্য ঐ তারিথকে "বড়দিন” এই নাম দেওয়া হইয়াছে। বঙ্গল দেশের পঞ্জিকাগুলির গণক-মহাশয়গণের মতে ২৪শে ডিসেম্বর ( এ বৎসর ৯ই পোষ ) “সর্বাপেক্ষ ছোট দিন” লিখিত থাকিলেও প্রকৃতপক্ষে উইt “সর্বাপেক্ষ। ছোট দিন” নহে । যে-কোন জ্যোতিনিক ভূগোল’ খুলিলেই দেখিতে পাওয়া যাইবে যে,বর্তমান সময়ে পৃথিবীর উত্তর BBB SBBS BBBBB BBSBB SBBBKS YY BBS পড়িবে। তাহার পরে যে-দিন প্রথমে দিনমাণ বড় হইতে আরম্ভ করে, SBB BBB BBBB ScLLLLL LLLLLLLLS BBB S BDS জ্যোতিষশাস্ত্রে আমরা অঞ্জ ; তথাপি, যতদুর শুনিয়াছি, ঐ শাস্ত্রের মতে BBB BB SBBBBBSS BBB SBBBBH BBBS BBB BS BB হইতেই সুয্যের উত্তরায়ণ আরম্ভ হয়। জ্যোতিণের মতে, তাহ হইলে ২১শে ডিসেম্বর তারিখ হইতেই দিনমান প্রথম “বড়” হইতে থাকে এবং উক্ত ২১শে ডিসেম্বর তারিথকেই প্রকৃতপক্ষে "বড়দিন” বলা উচিত । তথাপি, এমন এক কাল ছিল, যে-সময়ে পৃথিবীৰ উত্তর গোলার্কে পকুতই ২৪শে ডিসেম্বর তারিখে ঐ “ছোট দিন” এব: ২৫শে ডিসেম্বর *for “Winter Solistice” of 5 $2B wooly Roto { ২৭৩ খৃষ্টাব্দে ) ২৫শে ডিসেম্বর তারিখেই “বড়দিন” পড়িত এবং ক্রমশঃ এখন পিচুইয়৷ পিছাইযা উহ। ২১শে ডিসেম্বর পড়িতেছে । খৃষ্টানী উৎসবের প্রাচীন ইতিহাস পাঠে দেখিতে পাওয়া যায় যে, খৃষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীতেই প্রথম এই ২৫শে ডিসেম্বর তারিখে খৃষ্টের জন্মদিন Tha Christian Ilies Natalis fin që e ao; * * face šteta জন্মোৎসল কলিবার প্রগ প্রবর্ধিত হইয়ছিল । এই Winter solistion অথবা মকরক্রাস্তিষ্টে ( বড় দিন ) কেন দীশুধুষ্ট্রের জন্মোৎসব প্রচারিত হইয়াছিল ? য়ুরোপের পণ্ডিতগণ এ-সম্বন্ধে অনুসন্ধান করিয়৷ এই বিষয়ের কোনে। ঐতিহাসিক প্রমাণ পান মাই। প্রকৃতপক্ষে প্রভূ যীশুথষ্ট অদ্য হইতে ১৯২৫ বৎসর পূর্বে ২৪শে ডিসেম্বর, মধ্যরাত্রির পর যে নষ্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, তাহার কোনো ঐতিহাসিক প্রমাণ নাই । প্রাচীন যুগে ভারতবর্ষের ( প্রাচীন ভারতবর্ষের ভিতর পারস্ত, বাবিলোনিয়া, মেসোপটমিয়া, মিসর এবং পশ্চিম এসিয়ার গ্রীক ব: গবন রাজ্যগুলিও ছিল) যাবতীয় সভ্যদেশে এককালে শ্ৰীশ্ৰীস্বৰ্য্যদেবের পূজাৰ্চনার খুব প্রতিপত্তি ছিল। আমাদের বিষ্ণু ভগবান “সবিতৃ-মণ্ডলমধ্যবৰ্ত্তী", এবং দ্বিজমাত্রেই নিত্য উপাসনার গায়ত্ৰী-মন্ত্র "সবিতৃদেবেরই প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৩ [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড বরেণ্য বর্গের” মহিমা বিঘোষিত করিতেছে। আমাদের দেশে বারটি সৌর মাসে সুৰ্য্যের বারটি নাম প্রচলিত আছে। ভবিষোত্তর পুরাণান্তর্গত প্রসিদ্ধ “আদিত্যহৃদয় স্তোত্রে” মাঘ মাস হইতে যথাক্রমে স্বর্য্যের নাম “অরুণ, স্বর্য্য,বেদাঙ্গ, ভানু, ইন্দ্র, রবি, গভস্তি, যম, সুবর্ণরেত, দিবাকর, মিত্র এবং বিষ্ণু” লিখিত হইয়াছে। দ্বাদশ মাসে দ্বাদশ আদিত্যের কথা এদেশে বহু প্রাচীন কাল হইতেই সুপ্রচলিত আছে । সেই প্রাচীন ੋੜ সৰ্ব্বত্রই স্বর্য্যের পুজা খুব আড়ম্বরের সহিত আচরিত হইত এবং সেকালে একমাত্র য়াহুদী জাতি নিরাকার পরমেশ্বরের পূজক ছিলেন। ২৬শে ডিসেম্বর তারিপে সেকালে দিন বড় হইতে আরম্ভ করিত বলিয়। ঐ দিনে সুর্য্যদেবের জন্মতিথির উৎসব হইত। দেশের আপামর সাধারণ নরনারী খুব ঘটা করিয়া ঐ জন্মে:ংসব করিতেন যলিয়৷ প্রাচীন গ্রস্থে দেপিতে পাওয়া যায়। ফিলোকেলাস নামক এক প্রাচীন যবন বা গ্ৰীক জ্যোতিষীর পঞ্জিকার দেপিতে পাওয়া যায় যে, ২৫শে fÜQyq;f feffät* *A(fja gaIfîa ( Nttlis Solis In ricti ) অবধালিত হইয়াছে । প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ডাক্তার জে, জি ফেজার বলিতেছেন, "যদি অমর এক প্রাচীন টীকাকারের প্রদত্ত প্রমাণে আস্থা স্থাপন করিতে পারি, তাহা হইলে আমরা দেখিতে পাই যে, গ্রাকের সে-সময়ে ঐ ২৪শে ডিসেম্বর তারিথের মধ্যরাত্রির পর স্বৰ্য্যদেবের জন্মতিথির উৎসব করিতেন এবং পুরোহিত মিত্রদেবের মন্দিরের গর্ভগুহ হইতে বাহির হইতে হইতে চীৎকার করিয়া বলিতেন, “কম্বা প্রসব করিয়ছেন! জ্যোমিঃ বাডিয়া উঠিঠেছে।” উক্ত সুবিখ্যাত পণ্ডিত বলিতেছেন, “বাইবেল পুস্তকে যীশুর জন্মদিনের কোনোই সংবাদ পাওয়া যায় না, এবং সেইজন্য প্রাচীন সময়ের খ্ৰীষ্টানের জন্মতিথির উৎসব করিতেন মা । ক্রমশঃ, ইজিপ্ট (মিশর ) দেশের থষ্টানের জানুয়ারী মাসের ৬ই তারিপে পষ্ট্রের জন্মতিথি বলিয়া মানিতে আরম্ভ করেন, এবং ক্রমশঃ ঐ তারিখে খৃষ্টের জন্মোৎসব করিবার রীতি বিস্তুত হইতে থাকে এবং চতুর্থ শতবেই প্রাচ্য দেশের (মিশর, এসিয়ামাইনর, ইত্যাদি দেশের ) সৰ্ব্বত্রই উহা স্ব প্রতিষ্ঠিত হইয় উঠে। অবশেষে, তৃতীয় শতাদের অস্তিম সময়ে অথবা চতুর্থ শতাদের প্রথম ভাগে, পাশ্চাত্যদেশের (ইটালী ইত্যাদি দেশের ) ধৰ্ম্মসঙ্ঘ ২৫শে ডিসেম্বর তারিপষ্ট পৃষ্টি প্রকৃত জন্মদিন বলিয়। স্বীকার করিয়া লন।” উক্ত ২৫শে ডিসেম্বর তারিখে অধৃষ্ঠান সম্পদায় সুয্যের জন্মতিথির উৎসব করিতেন, এবং সেই উৎসব উপলক্ষে আনন্দের পরিচয়ক চিহ্ন স্বরূপে আলে জ্বালিতেন । খৃষ্টানেরাও এই উৎসব এবং আনন্দে যোগদান করিতেন । খৃষ্টান ধর্মের পাণ্ডার যথন দেখিলেন যে, এই উৎসবের উপর সাধারণের অত্যন্ত অসুরাগ রহিয়াছে, তপন ঠাহীর ভিতরে ভিতরে পরামর্শ অ্যাটিয়া স্থির করিলেন যে, খুষ্টের জন্মোৎসবের অনুষ্ঠান এই ২৫শে ডিসেম্বর তারিখেই করা হউক, এবং ৬ই জানুয়ারী তারিখে ‘এপিফানী'র উংসব করা যাউক । সেইজস্য এই রীতির সহিত ৬ই জানুয়ারী পর্য্যস্ত আলে জ্বলিয়া রাখিবার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। অগষ্টিন যে উপদেশ দিয়াছেন, 'আমার খৃষ্টান ভ্রাতৃগণের পক্ষে অধৃষ্টান সম্প্রদায়ের লোকের মত ঐ তিথিতে স্বর্যের জন্ত উৎসব করা কখনই উচিত নহে, কিন্তু যিনি পূর্ঘ্যের স্বষ্টিকৰ্ত্তা. তাহার জন্যই (খৃষ্ট্রের জন্যই ) উৎসব করা উচিত’, তাই হওঁতে দেখা যাইতেছে যে, তিনি এই কথা স্বীকার না করিলেও বেশ পরিষ্কার ভাবের ইঙ্গিত করিয়া গিয়াছেন । এই ২৫শে ডিসেম্বর তারিখে খৃষ্টমাস উৎসব অনুষ্ঠিত হইবার আরও
পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।