পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆళ్నిు • वंखांमैौ--संथांब५, see७ [ ২৬শ ভাগ; ১ম খণ্ড পুনঃপ্রচলন করেন। ইহা ভিন্ন চীনদেশে জুতার আকৃতির যুদ্রারও বহুল প্রচলন ছিল। আনাম দেশের সমকোণী খায়তক্ষেত্রের আকারের স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার চলন ছিল। উনবিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগ পৰ্যন্তও জাপানে পাতলা সোনার অর্থব রূপার পাত কাটিয়া ডিম্বাকৃতি বা সমকোণী জায়তক্ষোকার মুদ্রা তৈয়ার হইত। - পৃথিবীর সমস্ত দেশের প্রাচীন মুদ্রার আকৃতির বিষয় আলোচনা করিলে মনে হয় প্রাচ্য দেশসমূহ ভিন্ন অন্য সকল দেশে সাধারণত চ্যাপট এবং গোলাকার মুদ্রারই প্রচলন ছিল। কেবল অবস্থা-বিপৰ্য্যয়ে সময় সময় নানা অস্তুত আকৃতির দস্তার ও অন্যান্ত ধাতু-মুদ্রার প্রচলন হইত। - 2 ধড়িবাজ ঐ বীরেশ্বর বাগছী মোক্তারখানার ভাল জানাল দিয়ে গলা বের করে মধু মোক্তার চেচিয়ে ভালে-“ওরে ফট্‌কে, শুনে যা"ত अिकयाङ्ग ७कि ।” t -

পরনে কাঠালকোৰী রংয়ের নতুন ধুতি-গায়ে আধभग्नण भश्नाथउि शिैब शाखाशै-उिन क्रॉब्र जांग्रणीय হলুদেৱ ছোপ লাগা, পোকায় কাট—একখানা গরদের

मब्र थांबांध वैक्षि-रुग्रं८ण शोभइ निरङ्ग अफ़ांदन ७कऎ1. iট পুটুলি, মাখামোটা একখানা পাকা বেতের লাঠি, হাঁতে করে জাহাম্মুখ-চেহারার একটা লোৰ মোক্তারবাবুর কাছে এসে দাড়িয়ে সসন্থমে বললে—“আমাকে ডাকতে লেগেছেন মোক্তার মশাই ?" . রুক্ষস্বরে “মোক্তার মশাই" বললেন—“হ্যা হ্যা, তোকে নয় তবে কি পঞ্চা তেলিকে ডাকব ? যার সাথে সংস্রব সে ইচ্ছে ক’রে না আসলেও বেহায়ার মতন আগে । আমাদেরই ডাকৃতে হয়—গরজ বড় বালাই। বলি, বড় যে নিশ্চিন্ত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল, মোকদ্দমার তারিখটা কবে ?” - * একটু খতমত খেয়ে ফটুকে ওরফে ফটিক বললে— “चां८ख-ञांछ ।” ভেংচি কেটে মোক্তার-বাৰু বললেন—“আজ—এত বড় একটা সঙ্গীন মামুলা তোর ঘাড়ে, আর তার উপযুক্ত তদ্ধির না করে তুই বেটা পানের দোকানে দাড়িয়ে জাবর কাটুছিস আর বিড়ি ফুকুছিস কোন আঞ্চেলে রে ? জানোয়ার কোথাকার! তোর ছোট লোকের মাথায় বেটা। সাধে কি বলি যে, বাহাত্তর বছর না গেলে তোদের জাত সাবালক হয় না।” . . . . ধমক খেয়ে একটু অগ্রস্তুত হয়ে ফটিক আমৃতী-আমতা কল্পে বললে—“আঞ্জে, এই কথা কি যে, আপনার কাছেই ধাই ভেবে দু ৰিলি পান খেয়ে নিচ্ছিলাম। তাত আপনার সঙ্গে যৎক্ষন দেখাই হ’ল তৎক্ষন আর ভাবনা কি ? এই যে সেই কাগজটা এনেছি।” ব’লে গামছা দিয়ে বাধা পুটুলিটি বগল থেকে নিয়ে অতি সাবধানে একখানা কাগজ বের ক’রে ফটিক মোক্তার-বাবুর হাতে দিলে। কাগজখানা হাতে ক’রে মোক্তার-বাৰু জিজ্ঞেস্ করলেন—“কিসের এখান ?" ফটিক বললে—“আজ্ঞে, এখানা হচ্ছে ছেরামপুর থানার দারোগার জবানবন্দীর নকল " শুনে তাচ্ছিল্যভরে মোক্তার-বাবু বললেন— “পুলিশ রিপোর্ট ও আর দেখতে ছুবে না। তার পরে, গেলবারের ফিট। এনেছিস ? সেও ত প্রায় একরাশ টাকা ।” - ফটিক বললে—“মুহুরীবাবুর কাছে সমস্ত মিটিয়ে দিয়েছি।” • g গুনে মোক্তার-বাৰু স্বস্তির একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে চুপ করলেন। সঙ্গে-সঙ্গে মুখের সাবেক চেহারাও অনেকখানি বদলে গেল। এবার স্ফটিকও একটু সাহস পেয়ে আবারের স্থৰে ৰললে—“টাকা-পয়স ত যখন যা চাচ্ছেন তাই দিচ্ছি, কিন্তু দেখবেন, গেয়টায় আমার ডাই যেন জেলে পচে ন মরে । তার ভাল-মন্দ একটা কিছু হ’লে মাকে আর বঁাচাতে পারব না।" . . বার কতক গোফে ডা দিয়ে এক গ’ল "Don't care” হাসি হেসে মোক্তার-বাৰু বললেন, “তুই ভাবিস কি রে ফটুকে, জেল হবে আমি বেঁচে থাকৃতে ? আমাকে কি ধান-চার দিয়ে থাশ-ক্কর মোক্তার পেয়েছিস্ য়ে ? নগদ ছশ খানি চকুচকে টাকা স্বর থেকে বের করে দিয়ে তবে মোক্তারীর সনদ এনেছি। জার, পরে এই রাজ্যি-জোড়া পুশার জমাতেও বিস্তর কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে।” -

মোক্কার-বাবুর হাড়-মুখ নাড়াৱ ভঙ্গী, দেখে এবং বেপরোয় কথাবার্তা শুনে ফটিক অপেক্ষাকৃত আশ্বস্ত