পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مbسbلم\ নবীন ইতালীর প্রাণ—মুসোলিনি— প্রবাসী- শ্রাবণ, ১৩৩৩ { ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড ও কাৰ্য্যকলাপ বিশেষভাবে আলোচিত হইবার যোগ্য। অবশ্ব পুথিবীতে বিগত ইয়োরোপীয় মহাযুদ্ধের অবসানের সঙ্গে সঙ্গে ইতালীতে যে নিলুকের অভাব নাই। রাজতন্ত্রপরারণ জাতিসমূহ নানা মিথ্য অভি মুসোলিনি গৃহবিবাদ হর হইয়াছিল, রাষ্ট্রে ও সমাজে যে দৈস্য ও হীনতা লক্ষিত হইয়াছিল তাই াতে ইতালীর ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সকলেই নিরাশ হইয়৷ পড়িয়ছিল । একদিকে রোমীয় ইতালীর জড়তার প্রভাবে, অন্যদিকে *নিয়ার বস্সেভিজ মের মত্ততায় প্রাচীনে নবীনে যে দ্বন্দ্ব স্বর হইয়াছিল তাহাতে ইতালীর ভাগ্যাকাশ অন্ধকার মনে হইতেছিল। এমন সময় নবেদিত অরণের মত ফ্যাসিষ্টদলের নেতা মুসোলিনির আবির্ভাবে ইতালীর রাষ্ট্র ও সামাজিক গগন সমুম্ভাসিত হইয়। উঠিল। ইতালী পুনর্জীবন পাইয় আজ মুসোলিনির নেতৃত্বে ক্রমশঃ রাষ্ট্রে ও সমাজের সমস্ত পঙ্কিলত ও গ্লানি কাটাইয় উঠয় জগতের সভায় উচ্চাসন অধিকার করিয়াছে। একটি মহাতেঞ্জেীশালী পুরুষের প্রবল পরাক্রম কি অঘটন থটাইতে পারে মুসোলিনির কার্য্যকলাপ দেখিলে তাহা বুঝা যায়। ইতালী আজ মহাসমারোহে জগতের জয়যাত্রায় যোগ দিয়াছে। ইতালীর নবীন প্রাণে বিশ্ববিজয়ের উল্লাস জাগিয়ছে। আমাদের দেশের এই দুঃখ-দুৰ্দ্দশার দিনে এই মহাশক্তিশালী পুরুষের জীবনী যোগে ইহার মহৎ জীবনকে কলঙ্কিত করিবার প্রয়াস পাইতেছে । কিন্তু পুরুত্ব ও তেজ জয়লাভ করিবেই। বৰ্ত্তমান জগতেল সৰ্ব্বাপেক্ষ চিন্তাশীল কবি রবীন্দ্রনাথ এই শক্তিকে নমস্কার ও অভিনন্দন নিবেদন করিয়াছেন। ছবিতে প্রদর্শিত মুসোলিনি মুখাবয়বটি উহার অন্তরের শক্তি, উীক্ষ্ম বুদ্ধ ও তেজের পরিচয় দিতেছে । আংটিতে আতরদানি– সভ্যতা ও বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে আtংটতে অতির দানি মহিলাদের অলঙ্কারের কিরূপ অদ্ভুত পরিবগুণ সাধিত হইয়াছে তাহার কয়েকটি দৃষ্টান্ত পূপে পঞ্চশস্তে প্রকাশিত হইয়াছে। চুড়ী, নেকলেশ, ইয়ারিং প্রভৃতির সঙ্গে আংটিরও ক্রমোন্নতি হইয়াছে। উপরের ছবিতে দেখুন আংটির উপণে একটা কঁপা কোটার মত আছে ; তাহার মধ্যে একটি ক্ষুদ্র আতরদানি রক্ষিত হয়। আতরদানিটি এমন ভাবে নিৰ্ম্মিত যে তাহতে একটু চাপ দিলেই ফিন্‌কি দিয়া আতর বা হুগন্ধি বাহির হয়। চীনে বলশেভিক প্রভাব— যে চীন মহাদেশকে মহাবীর নেপোলিয়ান সুপ্ত সিংহের সহি , তুলনা করিয়াছিলেন সেই বিরাট চীনের বর্তমান দুরবস্থা দেখিলে ব% হয়। ইংলণ্ড, ফ্রান্স, জার্শ্বাণী, কুধিয়া প্রভৃতি ইয়োরোপের জাতিসমু? ও স্বধৰ্ম্মী প্রাচ্য জাপান চীনের উপর কি অমামুৰিক অত্যাচার করিতে?" তাহার বর্ণনা দেওয়া অসম্ভব। চীনের রক্ত শোষণ করিয়া ইহার ক্রমশ: