পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] গোপনে দেখেছি তোমার ব্যাকুল নয়নে ভাবের খেলা । উতল আঁচল এলোথেলো চুল দেখেচি ঝড়ের বেলা । তোমাতে আমাতে হয়নি যে কথা মৰ্ম্মে আমার আছে সে বারতা, না-বলা বাণীর নিয়ে আকুলত আমার বাশিটি বাজানো ॥ ( , ) এবার এল সময় রে তোর শুকনো পাতা-ঝরা । যায় বেলা যায় রৌদ্র হ’ল থর । অলস ভ্রমর ক্লাস্ত-পাখl, মলিন ফুলের দলে অকারণে দোল দিয়ে যায় কোন খেয়ালের ছলে ; স্তব্ধ বিজন ছায়াবীথি বনের ব্যথা ভরা । যায় বেলা যায়, রৌদ্র হ’ল খরা ॥ মনুের মাঝে গান থেমেছে *> স্বর নাহি আর লাগে । শ্রাস্ত বঁশি আর তো নাহি জাগে । যে গেথেছে মালাখানি সে গিয়েছে ভুলে । কোন কালে সে পেরিয়ে গেল স্বদূর নদীকূলে । রইল রে তোর অসীম আকাশ, অবধি-প্রদার ধর । যায় বেলা যায়, রৌদ্র হ’ল খর। (b. ) কেন রে এতই যাবার ত্বরা ? বসন্ত, তোর হয়েছে কি ভোর গানের ভরা ? এখনি মাধবী ফুরালো কি সবি ? ፃ »ዓ S AAAAAA AAAAS AAASASAAA AAAAM S SAAAS AAASASAAA AAAAS AAAAAeS বন-ছায়া গায় শেষ ভৈরবী ? নিল কি বিদায় শিথিল করবী বৃস্ত-ঝরা ? এখনি তোমার পীত উত্তরী দিবে কি ফেলে, তপ্তদিনের শুষ্ক তুণের আসন মেলে ? বিদায়ের পথে হতাশ বকুল কপোতকুজনে হ’ল যে আকুল, চরণ-পূজনে ঝরাইছে ফুল বস্থঙ্করী ॥ ( > ) আধেক ঘুমে নয়ন চুমে, স্বপন দিয়ে যায়। শ্রান্ত ভালে যুর্থীর মালে পরশে মৃদু বায় ॥ . বনের ছায়া মনের সাথী, বাসনা নাহি কিছু। পথের ধারে আসন পাতি, না চাহি ফিরে পিছু । বেণুর পাত। মিশায় গাথা নীরব ভাবনায়, শ্রাস্ত ভালে যুথীর মালে পরশে মৃদু বায় ॥ মেঘের খেলা গগনতটে অলস-লিপি-লিখা । মৃদুর কোন স্মরণ পটে জাগিল মরীচিকা । চৈত্রদিনে তপ্তবেলা তৃণ-আঁচল পেতে, শূন্ততলে গন্ধ ভেলা ভাসায় বাতাসেতে | কপোত ডাকে মধুক-শাখে বিজন বেদনায় । শ্রান্ত ভালে যুথীর মালে

  • ब्रदं शृफू यांच्च ॥