পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮০৬

- ? ... w్య - :8:ബു ভারতে কুষ্ঠ-সমস্যা ১৯১১ সালের আদমসুমারিতে দেখা যায় যে, কুষ্ঠ রোগীর সংখ্যা ১৯০৯৪ জন। ১৯২১ সালের আদমসুমারিতে উহার সংখ্য দাড়াইল ১৯২৫১৩ জন। I'rank Oldrieve হিসাব করিয়া বলেন, প্রতি লক্ষের মধ্যে ৩২টি লোক কুষ্ঠরোগগ্ৰস্ত । বেদে কুষ্ঠের উল্লেখ আছে, বাইবেলে খৃষ্ট বলিয়াছেন—(loanse {he lopers ; গ্ৰীক ভাষায় "lepra” কথাটি চৰ্ম্মরোগজ্ঞাপক "Tarath” শব্দটির পরিবর্তে ব্যবহৃত হইত। Aristotle খুঃ পুঃ ৩৪৫ সালে কুণ্ঠ-রোগের বর্ণনা করিয়াছেন এবং (ialon (80 A. 1)) জাৰ্ম্মানীতে এই ব্যাধির বিষয় লিখিয়াছেন। প্রত্নতাত্ত্বিকের আবে বলেন যে, আফ্রিকা হইতে এই ব্যাধি ইয়োরোপে ও পরে আমেরিকাতে ছড়াইয় পড়িয়াছে। সমগ্র ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে প্রায় ৩• • • • • • লক্ষ কুষ্ঠ রোগী আছে। তন্মধ্যে প্রায় ২••••• রোগী ভারতবর্ষে, প্রায় ৮ লক্ষ আফ্রিকার ইংংেজ্বাধিকৃত প্রদেশসমূহে এবং অবশিষ্ট রোগী সিংহল, মরিশসূ, ফিজি প্রভৃতি দ্বীপসমূহে আছে। সমগ্র ইংলণ্ডে কুণ্ঠরোগীর সংখ্যা মাত্র ৫ জন। ১৯২০ সালে Irelandএ ৬৭ জন লোককে কুষ্ঠ-রোগে ভুগিতে দেখা গিয়াছে। নরওয়েতে ১৪০ জন। সমগ্র রুশ সাম্রাজ্যে তিন হাজার রোগী দেখা যায়। স্পেন দেশেই নাকি সবচেয়ে বেশী কুষ্ঠ রোগী আছে। তাহদের *. মাত্র ৫২২ ( ১৯০৪ সালের consus ) । আর আমাদের দেশে লক্ষ । ১৯২১ সালের প্রতি লক্ষের মধ্যে বৰ্ম্মতে—৭৪ জন, আসামে-৫৬ জন, মধ্যপ্রদেশে—৫০ জন, মাদ্রাজে—৩৭ জন, বোম্বেতে—৩৬ জন, বাংলায় ৩৩ জন, বিহারে ৩২ জন, যুক্ত প্রদেশে—২৭ জন, পাঞ্জাব ও দিল্লীতে—১১ জন, ও উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে-৯ জন কুণ্ঠក្ញុំ দেশীয় করদ রাজ্যগুলির মধ্যে প্রতি লক্ষে ত্রিবাঙ্কুরে ৫১, কোচিনে B৮, কাশ্মীরে ৪৬, হায়দ্রাবাদে ৩৪, বরোদাতে ২৬, গোয়ালিয়রে ১৫, ধহীশূরে ৫, রাজপুতনা ও আজমীরে ৪ জন আছেন। পৃথকীকরণ ( segregation ), চিকিৎস ও রোগ-বিস্তার-রোধের ( arrest of infection ) RRqI &#CZi# s# sftfi# &##*t কমিবে। »v» •-ae atta gêùíè ( Howaii Islands ) άπώτα হাজার-কর ১১জন রোগী ছিল। কিন্তু পৃথক করার ফলে ১৯১১-১৫ সালে দেখা গেল, হাজার-কর! ৩জনে দাড়াইল । ভারতে বদি ২ লক্ষ কুষ্ঠরোগী আছে ধরিয়া লওয়া যায়, তবে তাহার মধ্যে মাত্র ৯••• কুণ্ঠরোগীর চিকিৎসা হইতেছে। সৰ্ব্বসমেত ৭৩টি প্রতিষ্ঠান আছে এবং উহাতে মাত্র ৭৩১১টি রোগী আছে। বিরাট জনসংখ্যার তুলনায় ইহা সমুহে বারি বিন্দুবৎ নহে কি ? পঞ্জাবে ৫টি আশ্রমে ৪৭০টি রোগী যুল প্রদেশে 38 §p ४०२ joy বিহার-উড়িষ্যাতে సి $y ১৩২২ ge বাংলাতে vరి z} 38వ s? মধা প্রদেশে సి $r ১৩৭৩ 媳$ বোম্বেতে y & 掺象 ) ఆసి ) 23 মাদ্রাজে । 3) $y ፭ ዓ Š 歸 বৰ্ম্মতে 6 *g ose „ “ আসামে vరి 33 划蕊 go বাংলায় কৃষ্ঠরোগীর সংখ্যা ১৫৮৯৭ জন, অথচ তাহার জন্ত মাত্র ৩টি চিকিৎসাগার আছে। ৰাকুড়া, রাণীগঞ্জ ও কলিকাতার কুষ্ঠাশ্রমে ৬৪৯টি লোক মাত্র চিকিৎসিত হইতে পারে। ( স্বাস্থ্য-সমাচার, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৩ ) শ্ৰী শ্রীশচন্দ্র গোস্বামী 参 so ভেজিটেবল প্রডাক্ট, বা উদ্ভিজ্জ স্কৃত এতদিন নানারূপ মৃত জীবের অনিষ্টকর চর্বিই বৃতের সহিত মিশ্রিত হইয়| জালিতেছিল, কিন্তু সম্প্রতি বিদেশজাত একপ্রকার উদ্ভিজ্জ তৈল পদার্থ নুতন আমদানী করিয়া বৃতের সহিত মিশাইরা ঘি বলিয়াই বাজারে প্রচলিত হইতেছে। এই পদার্থটির নাম ভেজিটেবল প্রডাক্ট । নারিকেল-তৈল প্রভৃতির স্তায় ইহা উদ্ভিদ হইতে প্রস্তুত হয়। অবঙ্গ উহ! পরীক্ষা করিয়া দেখা গিয়াছে যে, উহাতে নাকি কোন অমুপকারী পদার্থ নাই। কিন্তু অসুপকারী পদার্থ নাই বলিয়াই যে তাহ স্বাস্থ্যের উন্নতির পথে অনুকূল হইবে এমন হইতে পারে না। আমরা বাহ আহার করি স্বাস্থ্যের উন্নতি-বিধানের জন্তই করিয়া থাকি। এরূপ যে প্রবের দ্বারা শরীর পুষ্ট হইবে তাহ পয়সা দিয়া ক্রয় করিয়া আহার করতে কোনও ফল নাই। বিশেষতঃ যাহা যি নহে তাঙ্গ যুতের সহিত মিশ্রিত করিয়৷ ঘি বলিয়া প্রচলন অথবা ঘিংের পরিবর্ক্সে ব্যবহার করা কখনই সমর্থিত হইতে পারে না। অনেকে আইন করিয়া ইহার উপর আমদানী শুল্ক বৃদ্ধি করাইয়া ইহার বহুল প্রচার বন্ধ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন। কিন্তু সরকার বলেন বে, আইন করিয়৷ ইহার আমদানী বন্ধ করিলে যুতে স্বাস্থ্যহানিকর দূষিত পদার্থের ভেজাল বাড়িয়া বাইবে, কারণ, প্রয়োজন-অনুযায়ী যি এদেশে উৎপন্ন হয় না। সরকারের এই উক্তির বিরুদ্ধে ইহা বলা যাইতে পারে বে, তাহার উক্ত কথা সত্য হইলে বিদেশ হইতে আনীত উদ্ভিজ্জ যুতের আমদানী যত শীঘ্র সম্ভব কমাইবার চেষ্টা কর একান্ত প্রয়োজন ; কারণ, যদি এই পদার্থ বিয়ের *ब्रिवté थकलिछ श्ग्र पां★, ठtष पत्रांभांtपद्र cमप्नंब्र अषमठ