পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

איר প্রবাসী-ভঞ্জ, ১৩৩৩ I ויזס تنتج ኔጃ ૧૬ আচ্ছ, আমি এখনি খুঁজে বের করছি। সেই ষে কাণ মলে দিয়েছিল তার জালা আমি এখনো ভুলিনি। আর পানের ডিবের ভিতর আরসোলা ভর-যেমন ভিবে খুলেছি আমনি গোটা পাঁচ ছয় আরসোল। আমার গা-ময় স্থড্র মুড় ক’রে ছড়িয়ে পড়েছে, সব মনে আছে আমার ।" অতঃপর কেদার কাপড় ছাড়তে গেলে প্রিয় সইকে ডাকতে গেল দেখা করবার জন্তে । এদিকে পুকুরঘাটে নাদের কি জয়াকে জিজ্ঞেস কলে-"ঐ বুৰি গিরির সই রূপ ত না যেন লক্ষ্মীর পিত্তিমে!” জয় বললে—“আহ। কপালটি ওর পোড়া, পাগলছাগল সোয়ামী যেটি ছিল, হতভাগা যম তাকেও নিয়েছে। দুটাে মাছ-ভাত খাছিল, তাও খেতে পায় না।” নন্দাদের ঝি চোখ কপালে তুলে বললে, “ও মা, বিধবা না কি ? তা গায়ে দেখন্থ বডি না কি আঁটা রয়েছে, হাতে ফু গাছ সোনার চুড়ি ; থান পরা না, ৰিছু না। এ কেমন বিধবা গে৷ ” রমাদের ঝি বললে—“ভদর লোকেদের ঘরের বিধবায় বুঝি আবার সাজ-পোষাক পরে ? এই ত জামাদের গিল্লির এক দিদি বিধবা—তা থান-পরা হৰিষি খাওয়া পুজো-আচ্ছা কত কি নিয়ে থাকেন এমন ত কখনও দেখিনি " জয় বললে—“ছেলে বয়সে বিধবা হয়েছিল ব’লে মা বোধ হয় শুধু হাত দেখতে পারেনি-” নন্দাদের ঝি ৰ’লে উঠল—“না জয়া, রেখে দে তোর কথা, কি হাসি, কি রূপের গুমোর, মানুষটি যেন কেমন কেমন ।” জয় ওদের চাইতে বয়সে অনেক ছোট, তাই তার প্রতিবাদ একটুও টিক্ল না। দাসীরা তৎক্ষণাৎ তাদের মনের মতন ক’রে সেবার আকৃতি-প্রকৃতি সাজিয়ে নিয়ে নিজের নিজের কৰ্ম্ম-স্থানে গিয়ে এমন ভাবে বর্ণনা করলে জার কয়েক জন পুরমহিলা সে বর্ণনাটিকে এমন হৃদয়গ্রাহীভাবে গ্রহণ করলেন যে, সেইদিনই পাড়ায় রাষ্ট্র হয়ে গেল যে, পুলিশ-গিন্ধির এক সই এসেছে তার চাল-চলন জাচার-ম্যবহার, হাসি, কথা, এমন-কি রূপটি পৰ্য্যন্ত ८कांन छज विषबांब्र फेभयूङ नब । cबरङ्ग-बश्ल झांनिन्छ পুরুষ মহলেও সে-খবরটি গিয়ে পৌছুতে দেরী হ'ল না । কাজেই নবীন অধরের দলের লোকের খবরটিকে বেশ একটি স্বখবর ব’লেই গ্রহণ করলে। বারো মামুবেব স্বভাবই হচ্ছে স্পষ্ট ক’রে কোনো কিছু না বোঝা বা না বুঝতে দেওয়া—কেন না তা হ’লেই সব রহস্তের সমাধান হ’য়ে যায় ; তাকে জানবার জন্তে আর একটা অদম্য কৌতুহল মনের মধ্যে জোর তাগিদ দেয় না। সেবা বেচাবী তার সইএব বাড়ী আসার পর থেকে পাড়া-প্রতিবাসীদেব মধ্যে যেন একটা সাড়া প’ড়ে গেছে । তার মতন স্বন্দরী যুবতী মেয়ে বাপ থাকৃতে যে সইএর বাড়ী বিদেশে বেড়াতে আসে এ-রকম অস্বাভাবিক ব্যাপাব না কি এ গায়ের লোক কেউ কখনো দেখেনি । তার বেডাতে আস্বার কারণ এর একটা হেঁয়ালী ব’লে ধ’রে নিয়েছে ; আর তার অর্থটা জনে জনে নতুন রকম করার দরুণ সে-অর্থ ক্রমেই জটিল হ’তে কুটিল হ’য়ে দাড়াচ্ছে । “সত্যং ক্রয়াৎ প্রিয়ং ক্রয়াং ন ক্ৰয়াৎ সত্যমপ্রিয়ম্।” সাধারণ লোকে এই শ্লোকটির সদর্থ খুব ভালো ক’রেই জানে ও মানে—অর্থাৎ যার সম্বন্ধে অপ্রিয় আলোচনাটি কবৃবে সেটি তার পরোক্ষেই কবে। এই পরোক্ষে করাব দরুণ আলোচনাটির শাখা-প্রশাখার উদ্ভব হয় অদ্ভুত রকম —আর তাতে বেশ একটি নিলজি কৌতুক-বোধের আনন্দ পাওয়া যায় । এ-পাড়াতেও এই ঘটনার বেশ জমকালে আলোচনা পরোক্ষে চলছিল ব'লে যাদের নিয়ে এইসব জালোচনা তার। এ-পর্ব্যস্ত বিন্দুবিসর্গও জানতে পারেনি। কাজেই রমা তার সইকে নিয়ে মতি-বাবুর বাড়ী ছাড়াও এ-বাড়ী সে-বাড়ী মধ্যে মধ্যে বেড়াতে যেত। তবে সেবার সম্বন্ধে পাড়ার গিরির যে-রকমের কুট প্রশ্ন স্থক করতেন তার সরল উত্তর রমার মুখে জোগাত न ? चांब cगदांबनान्नरे ५३गद अं★ इ७ब्रांइ cन थउघड খেয়ে যেত ; লেজুড় দ্বিতীয়বার সে, সব বাড়ীতে যাবার