পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭

১ম সংখ্যা ] আবার శ్రీని কে যেন সে ভালবালে, আমি নাহি জানি তার। =ত্ৰকহে কৰা কে যেন সে ভালবেসে লুকায়ে থাকিতে চায়। প্রশমিতে পারে ব্যথা 事 事 • * চলে যাই এই উপেক্ষার ছলে বুঝি তার ভালবাসা, চিনি তার হিয়া খানি-- কিবা নাম, কোথা ধাম, কতদূরে নাহি জানি । তার পরে লজ্জার সেই সলজ্জ লোভ ---চুপি চুপি আয়রে হৃদয় প্রাণে তার উকি দিয়ে আদি বলিবার হয়নি সময়— আমরা যে তীরে ভালবাসি ? উৎসব সভায় যোগ দিতেই হইবে। তাই আঞ্জ হেথা আনন্দ উৎসব আজ হেথা হরষের রল থীম অশ গাম কিন্তু নিশীথের নিঃসঙ্গ নিস্তব্ধতায় আর তা হৃদয়ু প্ৰবোধ মামে না । তাই হাসির আগুন জ্বালি, দহিয়াছি শুষ্ক প্রাণ– সারাদিন করিয়াছি শুদ্ধ হরমের প্রাণ— 柬 柬 事 媳曾娜姆曾冷আয় অশ্র আয় ঘুমাইছে এ আলয় একা এই উপাধান জানিবে দেখিবে তোরে, আয় অশ্রু জুড়া প্রাণ আয় আশ্র অtয় ভালবাসার বিস্তৃতির উপর সমাজের কঠোর দৃষ্টি তার অন্তরে বাজিয়াছে शृश् সজ্জা-সাজের কী বাকী আর ?— কইবি আমায়, গৃহ ! পাত-বাহারের সারির সাড়ী— নয় কি রমণীয় ? দোর তোর বুক, ঐ যে দোরে দু’-ঝাড় গুলাব—বুকের ‘গোড়ে', অপরাজিতার স্বৰ্ম্মাতে নীল তোর বাতায়ন-আঁখি । ঐ, আঙিনার অশোক-তলায় আলতা-পরা পা-কি ? ঐ রাধাচরণ চক্রবর্তী • পাছে লোকে কিছু বলে। " তাহার রচিত পুঞ্জরীক ও মহাশ্বেত খণ্ড কাব্য, তাহার সম্যক্ আলোচনা করিবার স্থান নাই। কিন্তু এই মহাশ্বেতাই তার মানসলোকের শ্রেষ্ঠ স্বষ্টি, এই-ই তার প্রেমের আদর্শ প্রতিমূৰ্ত্তি । মহাশ্বেতারই মত যেন সে প্রেম কত কাল, কত যুগ, কত জন্ম প্রতীক্ষা করিয়া আছে, শুধু তারই আশায় যে তাহাকে সফল করিতে পারে। কর্ত বসন্ত, কত আয়োজন লইয়া ফিরিয়া গিয়াছে, কত শিথিল বকুল, শুক্ল সন্ধা, কত বাণী, কত হাসি, কত গান, কিন্তু অল্পে তার তৃপ্তি নাই, ভোগে তার পরিণতি নাই, বিলাসিনী তাই তপস্বিনী সাজিয়াছে। কত সাধনার ধন, কত অপেক্ষার বর সে বস্তু, কত সংযম, কত ব্যথা, কি বিশ্বাস কি নির্ভর তাহ লাবণ্যে ও মঙ্গলে পরিপূর্ণ করিয়াছে —ছায়ালোকে বসিয়া সেই তপশ্চারিণী চিরবিরহিণী যেন আজো বলিতেছে ১অন্ধকার মরণের ছায় কত কাল প্রণয়ী ঘুমায় ? চন্দ্রাপীড় জাগ এইবার, বসন্তের বেলা চলে যায়-— বিহগের সান্ধ্য গীত গায়---- প্রিয় তব মুছে অশ্রদ্ধার । আবার আধেক দেওয়া ঘোমটা মুখে মোর নবীন প্রিয়া সলঙ্গ যৌবনের সুখে সাজালো তোর হিয়া ... কী চা’স আরো ?..কী তোর প্রিয় ?... মুচ কি হেসে বললে গৃহ মৃকের ভাষায়,—“বলতে পারে। বন্ধু তুমি, কবে ‘কচি’র কল-কথায় আমার কণ্ঠ মুখর হবে ?” ঐ রাধাচরণ চক্রবত্তী